সুজয় পাল: ১২৫ বছর পয়সে পদ্মশ্রী পেয়েছিলেন যোগগুরু স্বামী শিবানন্দ। সম্মান গ্রহণের আগে তিনি যে ভাবে কার্পেটে হাঁটু মুড়ে, মাটিতে মাথানত করেছিলেন, তা অবাক করেছিল অনেককেই। শতবর্ষ পেরিয়েও পেয়েছিলেন যোগগুরু এমন ফিটনেস দেখে তাজ্জব হয়ে গিয়েছিলেন সবাই। হুগলিতে এসে করোনার বুস্টার ডোজ় নিলেন সেই স্বামী শিবানন্দ। বর্তমানে তাঁর বয়স ১২৬। এ দিন নিজে হেঁটেই স্বাস্থ্যকেন্দ্র যান তিনি। তাঁকে ভ্যাকসিন দিতে পেরে খুশি স্বাস্থ্যকর্মীরাও।
মঙ্গলবার হুগলির শ্রীরামপুরের বৈদ্যবাটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে তাঁর টিকাকরণের ব্যবস্থা করা হয়। শতায়ু যোগগুরুর টিকাকরণ কর্মসূচিতে স্বাস্থ্যকর্মী ও তাঁর ভক্তরা উপস্থিত ছিল। প্রত্যেকের মধ্যে যথেষ্ট উৎসাহ লক্ষ্য করা যায় এ দিন। কয়েকদিনের জন্য শিবানন্দ আশ্রমে কয়েকদিনের সফরে এসেছেন যোগগুরু। তারই মাঝে তাঁর কোভিড বুস্টার টিকা গ্রহণ করলেন তিনি। যিনি এ দিন টিকা দিয়েছেন, সেই স্বাস্থ্যকর্মী জানিয়েছেন, টিকা দিতে পেরে তিনি অত্যন্ত খুশি।
বর্তমানে বারাণসীতে থাকেন যোগগুরু স্বামী শিবানন্দ। সম্প্রতি হুগলিতে এক ভক্তের বাড়িতে এসেছেন তিনি। ৫ জুলাই পর্যন্ত এখানেই থাকবেন তিনি। এরপর চলে যাবেন তীর্থ করতে। হুগলির আশ্রমেও একই রকমভাবে যোগ অভ্যাস করছেন তিনি। চলাফেরাতেও তাঁর কোনও সাহায্যের প্রয়োজন হয় না।
গত মার্চ মাসে খালি পায়ে হেঁটে সেই সম্মান গ্রহণ করতে যান স্বামী শিবানন্দ। রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের হাত থেকে পদ্মশ্রী গ্রহণ করে তিনি। পুরস্কার নেওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও রাষ্ট্রপতিকে নত হয়ে প্রণাম জানান তিনি ৷ প্রধানমন্ত্রীও মেঝেতে হাত ঠেকিয়ে তাঁকে প্রণাম জানান ৷ স্বামী শিবানন্দের সেই প্রণাম করার ভঙ্গি দেখে কুর্নিশ জানিয়েছিলেন প্রত্যেকেই। ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল সেই ছবি। উঠে দাঁড়িয়ে করতালিতে অভিবাদন জানিয়েছিলে উপস্থিত সবাই ৷
সুজয় পাল: ১২৫ বছর পয়সে পদ্মশ্রী পেয়েছিলেন যোগগুরু স্বামী শিবানন্দ। সম্মান গ্রহণের আগে তিনি যে ভাবে কার্পেটে হাঁটু মুড়ে, মাটিতে মাথানত করেছিলেন, তা অবাক করেছিল অনেককেই। শতবর্ষ পেরিয়েও পেয়েছিলেন যোগগুরু এমন ফিটনেস দেখে তাজ্জব হয়ে গিয়েছিলেন সবাই। হুগলিতে এসে করোনার বুস্টার ডোজ় নিলেন সেই স্বামী শিবানন্দ। বর্তমানে তাঁর বয়স ১২৬। এ দিন নিজে হেঁটেই স্বাস্থ্যকেন্দ্র যান তিনি। তাঁকে ভ্যাকসিন দিতে পেরে খুশি স্বাস্থ্যকর্মীরাও।
মঙ্গলবার হুগলির শ্রীরামপুরের বৈদ্যবাটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে তাঁর টিকাকরণের ব্যবস্থা করা হয়। শতায়ু যোগগুরুর টিকাকরণ কর্মসূচিতে স্বাস্থ্যকর্মী ও তাঁর ভক্তরা উপস্থিত ছিল। প্রত্যেকের মধ্যে যথেষ্ট উৎসাহ লক্ষ্য করা যায় এ দিন। কয়েকদিনের জন্য শিবানন্দ আশ্রমে কয়েকদিনের সফরে এসেছেন যোগগুরু। তারই মাঝে তাঁর কোভিড বুস্টার টিকা গ্রহণ করলেন তিনি। যিনি এ দিন টিকা দিয়েছেন, সেই স্বাস্থ্যকর্মী জানিয়েছেন, টিকা দিতে পেরে তিনি অত্যন্ত খুশি।
বর্তমানে বারাণসীতে থাকেন যোগগুরু স্বামী শিবানন্দ। সম্প্রতি হুগলিতে এক ভক্তের বাড়িতে এসেছেন তিনি। ৫ জুলাই পর্যন্ত এখানেই থাকবেন তিনি। এরপর চলে যাবেন তীর্থ করতে। হুগলির আশ্রমেও একই রকমভাবে যোগ অভ্যাস করছেন তিনি। চলাফেরাতেও তাঁর কোনও সাহায্যের প্রয়োজন হয় না।
গত মার্চ মাসে খালি পায়ে হেঁটে সেই সম্মান গ্রহণ করতে যান স্বামী শিবানন্দ। রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের হাত থেকে পদ্মশ্রী গ্রহণ করে তিনি। পুরস্কার নেওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও রাষ্ট্রপতিকে নত হয়ে প্রণাম জানান তিনি ৷ প্রধানমন্ত্রীও মেঝেতে হাত ঠেকিয়ে তাঁকে প্রণাম জানান ৷ স্বামী শিবানন্দের সেই প্রণাম করার ভঙ্গি দেখে কুর্নিশ জানিয়েছিলেন প্রত্যেকেই। ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল সেই ছবি। উঠে দাঁড়িয়ে করতালিতে অভিবাদন জানিয়েছিলে উপস্থিত সবাই ৷