Hooghly: ভোর হোক কিংবা ভরা সন্ধ্যা, মৃত্যুর হাতছানি! দিল্লির ঘটনা থেকে শিক্ষা না নিয়েও প্রকাশ্যেই চলছে সেই কাজ

Tanmoy Bairagi | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Nov 21, 2024 | 1:45 PM

Hooghly: কোথাও কোথাও চাষিদের কয়েকজনকে নিয়ে মিটিং হয়েছে স্থানীয় বিডিও অফিসে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। হুগলি তথা আরামবাগের আকাশে বাতাসে মিশছে বিষাক্ত ধোঁয়া। এই নাড়া পোড়ানোর জন্য বাতাসে, কার্বনডাই- অক্সাইড গ্যাস, কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস বৃদ্ধি পাচ্ছে।

Hooghly: ভোর হোক কিংবা ভরা সন্ধ্যা, মৃত্যুর হাতছানি! দিল্লির ঘটনা থেকে শিক্ষা না নিয়েও প্রকাশ্যেই চলছে সেই কাজ
দিন দিন পরিস্থিতি হচ্ছে খারাপ
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

হুগলি:  আরামবাগ মহকুমা জুড়ে কোথাও রাতের অন্ধকারে কোথাও ভোরবেলায়, বিকাল-সন্ধ্যায় দেদার চলছে ন্যাড়া পোড়ানো। ধান গাছের উচ্ছিষ্ট অংশকে মাঠের পর মাঠ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে তেমনি বাতাসে মিশছে বিষাক্ত ধোঁয়া। দিল্লি থেকে শিক্ষা নেয়নি প্রশাসন। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি কয়েকদিন আগে সতর্কতা হিসাবে মাইক প্রচার করে দায় সেরেছে।

কোথাও কোথাও চাষিদের কয়েকজনকে নিয়ে মিটিং হয়েছে স্থানীয় বিডিও অফিসে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। হুগলি তথা আরামবাগের আকাশে বাতাসে মিশছে বিষাক্ত ধোঁয়া। এই নাড়া পোড়ানোর জন্য বাতাসে, কার্বনডাই- অক্সাইড গ্যাস, কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এতে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।দ্বিতীয়ত, এর প্রভাবে গ্রিন হাউস গ্যাস বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাতে করে পৃথিবীর উষ্ণতা প্রচণ্ড পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে। জলবায়ুর পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। অপর দিকে জমির উর্বরতা কমছে। ন্যাড়া পোড়ানোর জেরে মাটির মধ্যে যে উপকারী কীট পতঙ্গ থাকে তাতে তারা মারা যাচ্ছে। যেমন কেঁচো মাটির অভাব হয়ে যাচ্ছে। জমির মাটিও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। চাষিরা যে খড়গুলো পাচ্ছেন, সে গুলি পচিয়ে দিলে সার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে । আবার সেগুলো যদি কাগজের মিলে দেওয়া হয় সেগুলিও ব্যবহার করা যায়। বলছেন পরিবেশবিদরা।

Next Article