Hooghly: খেলতে গিয়ে নিখোঁজ, সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে ছেলের দেহ পেলেন বাবা-মা

Ashique Insan | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Jan 19, 2025 | 4:09 PM

Murder: গত ১৬ই জানুয়ারি নিখোঁজ ছিল কে বি এম রোডের বাসিন্দা মহম্মদ মুক্তারের ছেলে মহম্মদ রেহান। পুলিশে নিখোঁজ ডায়রি হয়। টানা খোঁজাখুঁজি চলছিল। এরপর এ দিন তাঁর মৃতদেহ পাওয়া যায় জুটমিলের সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে।

Hooghly: খেলতে গিয়ে নিখোঁজ, সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে ছেলের দেহ পেলেন বাবা-মা
দেহ উদ্ধার
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

চাঁপদানি: চারদিন ধরে নিখোঁজ। প্রতিবেশী থেকে বন্ধু-বান্ধব সকলের বাড়িতেই খোঁজাখুঁজি চলছিল। কারণ বাড়ির ছেলের খোঁজ মিলছিল না। এরপর রবিবার জুটমিলের ভিতরে অবস্থিত সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে নাবালকের মৃতদেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য ছড়াল।

গত ১৬ই জানুয়ারি নিখোঁজ ছিল কে বি এম রোডের বাসিন্দা মহম্মদ মুক্তারের ছেলে মহম্মদ রেহান। পুলিশে নিখোঁজ ডায়রি হয়। টানা খোঁজাখুঁজি চলছিল। এরপর এ দিন তাঁর মৃতদেহ পাওয়া যায় জুটমিলের সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে। ভদ্রেশ্বর থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে। স্থানীয় আট নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অরুণ মিশ্র সহ প্রতিবেশীরা থানায় নিয়ে যায় নাবালকের বাবাকে। দেহ সনাক্ত করেন তিনি। কী ভাবে মৃত্যু জানতে দেহের ময়না তদন্তের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

পরিবার সূত্রে খবর, রেহান ওইদিন বিকালে বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে যায়। তিন বন্ধু ছিল সঙ্গে। তাদের জিজ্ঞাসা করায় তারা প্রথমে কিছু না জানালেও আজ জানায় ইলেকট্রিক শক খেয়ে পড়ে গিয়েছিল রেহান। এই ঘটনায় চন্দননগর পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগি জানান, “কিশোর নিখোঁজ ছিল। কী হয়েছিল তা জানতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।” স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, “আমরা খবর পেলাম একটা বডি পাওয়া গিয়েছে সেপটিক ট্যাঙ্কে। তারপর খবর দেওয়া হয় পুলিশে। তারা এসে দেহ উদ্ধার করে।”

Next Article