Rachana Banerjee: বিতর্কে জড়াতেই রচনার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন! এবার বড় কথা বিধায়কের
Rachana Banerjee: সাংসদ রচনার তহবিলের টাকায় চুঁচুড়া বাণী মন্দির স্কুলে স্মার্ট ক্লাস রুম তৈরি হচ্ছে। গত ৩১ জুলাই ওই স্কুল পরিদর্শনে যান রচনা। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ধৃতি বন্দ্যোপাধ্যায় সাংসদকে বিধায়কের আচরণ নিয়ে অভিযোগ করেন।

হুগলি: রচনার নামে আর নালিশ না, ভাই বোনের মত কাজ করবেন অসিত। চুঁচুড়া বাণী মন্দির স্কুলে স্মার্ট ক্লাস রুম তৈরি নিয়ে হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় ও চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারের মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসে। তা নিয়ে চরমে ওঠে রাজনৈতিক চাপানউতোর।
সাংসদ রচনার তহবিলের টাকায় চুঁচুড়া বাণী মন্দির স্কুলে স্মার্ট ক্লাস রুম তৈরি হচ্ছে। গত ৩১ জুলাই ওই স্কুল পরিদর্শনে যান রচনা। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ধৃতি বন্দ্যোপাধ্যায় সাংসদকে বিধায়কের আচরণ নিয়ে অভিযোগ করেন। তা শুনে রচনা বলেন, “আমি স্তম্ভিত! তৃণমূল বিধায়ক সাংসদ তহবিলের টাকায় তৈরি স্মার্ট ক্লাস রুমের বিরোধিতা করছেন। এরকম স্মার্ট ক্লাস রুম আরও তৈরি হবে। দেখি কার কত দম!” এর শেষ তিনি দেখে ছাড়বেন বলেও জানান রচনা।
বিধায়ক পাল্টা বলেছিলেন, “দলের একটা ফোরাম আছে।” তবে দু’দিন পর একেবারে অন্য সুরে কথা চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারের। তিনি বলেন, “রচনা আমার নিজের বোনের মতো। ওকে মমতাদি পাঠিয়েছেন এবং আমরা একসঙ্গে নির্বাচন লড়েছি।” তাঁর যুক্তি, “কোনও একটা ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে। এর পিছনে সিপিএম বিজেপি আছে। তারা আমাদের মধ্যে ঢুকে আছে। তারা চায় আমার সঙ্গে ওর সম্পর্ক খারাপ হোক।”
বিধায়ক বলেন, “রচনা যদি আমার কোন কথাই কষ্ট পেয়ে থাকে, আমি দুঃখিত, অনুতপ্ত। রচনা আর আমি একসঙ্গে কাজ করব, আগামী দিনে এই প্রতিশ্রুতি দিলাম।”

