হাওড়া: ফের আরপিএফ কর্মীর তৎপরতায় রক্ষা পেল প্রাণ। মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরলেন ওই প্রৌঢ়া। এর আগেও বহুবার আরপিএফ-এর সহযোগিতায় প্রাণ বেঁচে গিয়েছিল যাত্রীর। এবারের ঘটনা হাওড়া স্টেশনের ওল্ড কমপ্লেক্সের।
বুধবার চল্লিশ বছরের ফতেমা খাতুন চার নম্বর প্লাটফর্মে চলন্ত ট্রেনে উঠত যান। তিনি আরামবাগের বাসিন্দা। দৌড়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে হঠাৎই পা পিছলে যায় তাঁর। একটি হাত তখনও ট্রেনের হাতল ধরা। বিষয়টি নজরে আসে কর্তব্যরত আরপিএফ কনস্টেবল এল কে বাউড়ির। বিপদ আঁচ করে দৌড়তে শুরু করেন তিনি। নিজের জীবনের বাজি রেখে সেই মহিলাকে চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে যাওয়ার সময় টেনে তোলেন।
পরবর্তীতে সেই মহিলাকে সেবা সুস্থতার পর গন্তব্যের উদ্দেশ্যের অন্য ট্রেনে পাঠানো হয়। বারবার হাওড়া স্টেশনের এই একই ঘটনায় চিন্তিত রেল তথা আরপিএফ কর্মীরা। রেলের তরফ থেকে বারবার চলন্ত ট্রেনে দৌড়ে না ওঠার পরামর্শ দেওয়ার পরেও সচেতনতার অভাব বেশ কিছু যাত্রীর। উল্লেখ্য, এর আগেও একই ঘটনা ঘটেছিল হওড়ায়। ১৮ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দৌড়ে ট্রেন ধরতে গিয়ে এক ব্যক্তি পা পিছলে পড়ে যাচ্ছিলেন। সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে ওই ছবি।
হাওড়া: ফের আরপিএফ কর্মীর তৎপরতায় রক্ষা পেল প্রাণ। মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরলেন ওই প্রৌঢ়া। এর আগেও বহুবার আরপিএফ-এর সহযোগিতায় প্রাণ বেঁচে গিয়েছিল যাত্রীর। এবারের ঘটনা হাওড়া স্টেশনের ওল্ড কমপ্লেক্সের।
বুধবার চল্লিশ বছরের ফতেমা খাতুন চার নম্বর প্লাটফর্মে চলন্ত ট্রেনে উঠত যান। তিনি আরামবাগের বাসিন্দা। দৌড়ে ট্রেনে উঠতে গিয়ে হঠাৎই পা পিছলে যায় তাঁর। একটি হাত তখনও ট্রেনের হাতল ধরা। বিষয়টি নজরে আসে কর্তব্যরত আরপিএফ কনস্টেবল এল কে বাউড়ির। বিপদ আঁচ করে দৌড়তে শুরু করেন তিনি। নিজের জীবনের বাজি রেখে সেই মহিলাকে চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে যাওয়ার সময় টেনে তোলেন।
পরবর্তীতে সেই মহিলাকে সেবা সুস্থতার পর গন্তব্যের উদ্দেশ্যের অন্য ট্রেনে পাঠানো হয়। বারবার হাওড়া স্টেশনের এই একই ঘটনায় চিন্তিত রেল তথা আরপিএফ কর্মীরা। রেলের তরফ থেকে বারবার চলন্ত ট্রেনে দৌড়ে না ওঠার পরামর্শ দেওয়ার পরেও সচেতনতার অভাব বেশ কিছু যাত্রীর। উল্লেখ্য, এর আগেও একই ঘটনা ঘটেছিল হওড়ায়। ১৮ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দৌড়ে ট্রেন ধরতে গিয়ে এক ব্যক্তি পা পিছলে পড়ে যাচ্ছিলেন। সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে ওই ছবি।