রাজগঞ্জ: বিগত কয়েকদিনে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির জেরে দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি বেশ খানিকটা তাপমাত্রা কমেছিল উত্তরবঙ্গেও। তবে ফের উর্ধমুখী তাপমাত্রা। ফের চাঁদি ফাটা গরমে হাঁসফাঁস করছে উত্তরবঙ্গ (North Bengal)। মানুষের পাশাপাশি দাবদহে পুড়ছে বন্যপ্রাণীরাও।গরমের হাত থেকে রেহাই পেতে এবার ছানাপোনাদের নিয়ে তিস্তা নদীতে নেমে পড়ল বুনো হাতির (Elephants) দল। তিস্তার শীতল জলে গা ভিজিয়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে চলল জলকেলি। শনিবার এমন দৃশ্য দেখা গেল রাজগঞ্জ ব্লকে।
স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, রাজগঞ্জ ব্লকের বৈকন্ঠপুর বনবিভাগের অধীনে থাকা বোদাগঞ্জের জঙ্গল থেকে শনিবার সকালে ছানাপোনা সহ প্রায় ৩০ থেকে ৩৫টি বুনো হাতির দল বেরিয়ে তিস্তা নদীতে নেমে পড়ে। তিস্তার ঠান্ডা জল শরীর ভিজিয়ে মহানন্দে জলকেলি করতে থাকে।
ঠান্ডা জলে দীর্ঘক্ষন শুড় উঁচিয়ে খেলতেও দেখা যায় হাতিদের। কয়েক ঘণ্টা স্নান করার পর বুনো হাতির দলটি ক্রান্তি ব্লকের চেংমারি জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। এদিন হাতির দলটিকে দেখে লোকালয়ের মানুষেরা শুরুতে বেশ খানিকটা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু, এদিন মানুষের কোনও ক্ষতিই করেনি দাঁতালের দলচি। স্নান সেরে নিজেদের ছন্দেই ফের জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। অপরদিকে হাতির দলের খবর পেয়ে ছুটে আসেন বনকর্মীরা। যাতে এরা কোনওভাবে গ্রামে ঢুকে ফসল কিংবা বাড়ি ঘরের ক্ষতি না করে তার জন্য এলাকা পাহাড়া দিতে থাকেন। তবে বুনো হাতিদের জলকেলির দৃশ্য অনেকেই এদিন ক্যামেরাবন্দি করেন।
রাজগঞ্জ: বিগত কয়েকদিনে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির জেরে দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি বেশ খানিকটা তাপমাত্রা কমেছিল উত্তরবঙ্গেও। তবে ফের উর্ধমুখী তাপমাত্রা। ফের চাঁদি ফাটা গরমে হাঁসফাঁস করছে উত্তরবঙ্গ (North Bengal)। মানুষের পাশাপাশি দাবদহে পুড়ছে বন্যপ্রাণীরাও।গরমের হাত থেকে রেহাই পেতে এবার ছানাপোনাদের নিয়ে তিস্তা নদীতে নেমে পড়ল বুনো হাতির (Elephants) দল। তিস্তার শীতল জলে গা ভিজিয়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে চলল জলকেলি। শনিবার এমন দৃশ্য দেখা গেল রাজগঞ্জ ব্লকে।
স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, রাজগঞ্জ ব্লকের বৈকন্ঠপুর বনবিভাগের অধীনে থাকা বোদাগঞ্জের জঙ্গল থেকে শনিবার সকালে ছানাপোনা সহ প্রায় ৩০ থেকে ৩৫টি বুনো হাতির দল বেরিয়ে তিস্তা নদীতে নেমে পড়ে। তিস্তার ঠান্ডা জল শরীর ভিজিয়ে মহানন্দে জলকেলি করতে থাকে।
ঠান্ডা জলে দীর্ঘক্ষন শুড় উঁচিয়ে খেলতেও দেখা যায় হাতিদের। কয়েক ঘণ্টা স্নান করার পর বুনো হাতির দলটি ক্রান্তি ব্লকের চেংমারি জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। এদিন হাতির দলটিকে দেখে লোকালয়ের মানুষেরা শুরুতে বেশ খানিকটা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু, এদিন মানুষের কোনও ক্ষতিই করেনি দাঁতালের দলচি। স্নান সেরে নিজেদের ছন্দেই ফের জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। অপরদিকে হাতির দলের খবর পেয়ে ছুটে আসেন বনকর্মীরা। যাতে এরা কোনওভাবে গ্রামে ঢুকে ফসল কিংবা বাড়ি ঘরের ক্ষতি না করে তার জন্য এলাকা পাহাড়া দিতে থাকেন। তবে বুনো হাতিদের জলকেলির দৃশ্য অনেকেই এদিন ক্যামেরাবন্দি করেন।