Dhupguri: এখানেই পড়েছিল সতীর বৃদ্ধাঙ্গুল, প্রচার পেলে বড় তীর্থস্থান হত, কালীপুজোয় আক্ষেপ শালবাড়ির

Rony Chowdhury | Edited By: জয়দীপ দাস

Nov 12, 2023 | 11:23 AM

Dhupguri: ঠিক কবে থেকে এখানে পুজো শুরু হয় তা ঠিকমতো কারও জানা নেই। শোনা যায়, এক সময় এলাকায় বাঘ হাতি সহ হিংস্র বন্যপ্রাণীর আনাগোনা ছিল। সেই জঙ্গলের মধ্যেই পুজো করতেন এক সাধক।

Dhupguri: এখানেই পড়েছিল সতীর বৃদ্ধাঙ্গুল, প্রচার পেলে বড় তীর্থস্থান হত, কালীপুজোয় আক্ষেপ শালবাড়ির
কালীপুজোয় মেতে উঠছেন স্থানীয়রা
Image Credit source: TV-9 Bangla

Follow Us

ধূপগুড়ি: সতীর ৫১টি পীঠের মধ্যে অন্যতম জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়ি ব্লকের শালবাড়ির ভ্রামরী মন্দির। শোনা যায় এখানে সতীর বাম পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুল পড়েছিল। খুব একটা প্রচারের আলোয় না থাকলেও কালীপুজোয় নব রূপে সেজে উঠেছে এই মন্দির। যদিও এখনও আক্ষেপের সুর শোনা যায় স্থানীয়দের মধ্যে। তাঁদের মত, সরকার বা প্রশাসন যদি ঠিকঠাক নজর দিত তাহলে হয়তো তীর্থস্থান হতে পারতো শালবাড়ি। তবে উন্নয়নের প্রচেষ্টা যে হয়নি এমনটা নয়। এলাকার বিধায়ক থাকাকালীন মিতালি রায় এই মন্দিরের উন্নয়নের প্রভূত চেষ্টা করেছিলেন। পরিকাঠামোগত উন্নয়নের একগুচ্ছ উন্নয়নের চেষ্টা করা হয়। 

তবে ঠিক কবে থেকে এখানে পুজো শুরু হয় তা ঠিকমতো কারও জানা নেই। শোনা যায়, এক সময় এলাকায় বাঘ হাতি সহ হিংস্র বন্যপ্রাণীর আনাগোনা ছিল। সেই জঙ্গলের মধ্যেই পুজো করতেন এক সাধক। সেখান থেকেই মূল পুজোর শুরু বলে মনে করা হয়। তবে এখন জঙ্গল সরিয়ে তৈরি হয়েছে মন্দির। কালীপুজোয় রয়েছে বিশেষ আয়োজন। 

এলাকার এক বাসিন্দা বলছেন, “বিভিন্ন রাজ্য থেকে বছরভর মানুষ এসে এখানে পুজো দেন। থাকেন। আমরা তো ছোট থেকেই এসব দেখছি। প্রতিদিনই অনেক লোক আসে। কালীপুজোর সময় ভিড় আরও বাড়ে। অনেকের মানত থাকে, পুজো দেয়। এখানের দেবী খুবই জাগ্রত। কিন্তু, আমাদের মনে হয় এই জায়গা যদি আরও প্রচার পেত তাহলে পীঠস্থান হিসাবে দেশের মধ্যে একটা জায়গা করে নিতে পারত।”

Next Article