Jalpaiguri: সরকারি আবাসনের ঘরেই চোখ কপালে ওঠার মতো কাণ্ড!
Jalpaiguri: এলাকার লোকজনের দাবি, মানসিক অবসাদে ভুগতেন ওই ব্যক্তি। সে কারণে এমন ঘটনা কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। স্থানীয় কাউন্সিলর স্বরূপ মণ্ডল বলেন, "খবর পেয়েই আমরা পুলিশকে জানাই। এলাকার লোকজনও সঙ্গে সঙ্গে আসেন। আগামিকাল পোস্ট মর্টেম হবে। একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। তবে পারিবারিক সূত্রে যা শোনা যাচ্ছে তাতে উনি বোধহয় মানসিক অবসাদগ্রস্ত ছিলেন, তাই এমন ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।"
জলপাইগুড়ি: সরকারি আবাসনের ঘরে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল। জানা গিয়েছে ওই ব্যক্তির নাম বিন্দিয়া রাউত (৬২)। সরকারি কর্মচারির মৃত্যুকে ঘিরে রহস্য দানা বেধেছে জলপাইগুড়িতে। শনিবার রাতে জলপাইগুড়ি পুরসভার অন্তর্গত ৩ নম্বর ওয়ার্ডে থাকা টাউন ক্লাব সংলগ্ন পূর্ত দফতরের আবাসন থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়।
এলাকার লোকজনের দাবি, মানসিক অবসাদে ভুগতেন ওই ব্যক্তি। সে কারণে এমন ঘটনা কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। স্থানীয় কাউন্সিলর স্বরূপ মণ্ডল বলেন, “খবর পেয়েই আমরা পুলিশকে জানাই। এলাকার লোকজনও সঙ্গে সঙ্গে আসেন। আগামিকাল পোস্ট মর্টেম হবে। একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। তবে পারিবারিক সূত্রে যা শোনা যাচ্ছে তাতে উনি বোধহয় মানসিক অবসাদগ্রস্ত ছিলেন, তাই এমন ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।”
জানা গিয়েছে, এদিন ঘটনার সময় আবাসনের ঘরে একাই ছিলেন স্বরূপ মণ্ডল। ঘরেই গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাঁকে। এই ঘটনার পর কান্নায় ভেঙে পড়েন আত্মীয়স্বজন। এমন ঘটনার পিছনে কী রহস্য তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।