Dhupguri: নারকেল দড়ির একদিকে ঝুলছেন বাবা, অন্যপ্রান্তে ঝুলছে ১৪ বছরের মেয়ে

Suicide: স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃত ব্যক্তির নাম বাদল রায় (৪১), তাঁর মেয়ে কেয়া রায় (১৪)। সোমবার সকালে তাঁদেরই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। প্রতিবেশীদের দাবি,সকালবেলা প্রতিবেশীরা প্রথম ঘরের ভিতর তাঁদের ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় ডাউকুমারী ফাঁড়ির পুলিশ কর্মীদের।

Dhupguri: নারকেল দড়ির একদিকে ঝুলছেন বাবা, অন্যপ্রান্তে ঝুলছে ১৪ বছরের মেয়ে
বাবা ও মেয়ের আত্মহত্যাImage Credit source: Tv9 Bangla

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Nov 05, 2024 | 2:20 PM

ধূপগুড়ি: মর্মান্তিক ঘটনা ঘটল ধূপগুড়িতে। ঘরের ভিতর থেকে উদ্ধার বাবা ও মেয়ের ঝুলন্ত দেহ। স্থানীয় সূত্রে খবর, একই দড়ির একপ্রান্তে ঝুলছিন বছর একচল্লিশের ওই ব্যক্তি, অন্য প্রান্তে ঝুলছে চোদ্দ বছরের মেয়ের দেহ। ভয়াবহ এই দৃশ্য দেখে কার্যত হাড়হিম হয়ে যাচ্ছে প্রতিবেশীদের। খুন নাকি আত্মহত্যা সবটাই খতিয়ে দেখছে ধূপগুড়ি থানার পুলিশ। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে ধূপগুড়ি মহাকুমার অন্তর্গত উত্তর খট্টিমারি ঠ্যাঙকালী গ্রামে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃত ব্যক্তির নাম বাদল রায় (৪১), তাঁর মেয়ে কেয়া রায় (১৪)। সোমবার সকালে তাঁদেরই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। প্রতিবেশীদের দাবি,সকালবেলা প্রতিবেশীরা প্রথম ঘরের ভিতর তাঁদের ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় ডাউকুমারী ফাঁড়ির পুলিশ কর্মীদের। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন পুলিশ আধিকারিকরা। মৃতদেহ দু’টি উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় মহকুমা হাসপাতালে। সেখানে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর ময়নাতদন্তের পাঠানো হয় জলপাইগুড়ি হাসপাতালে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পরিবারের দাবি বাড়িতে বাদলবাবু তাঁর মেয়েকে নিয়ে একাই থাকতেন। পেশায় দিনমজুন। পরিবারের বাকি সদস্যরা আলাদা থাকেন। তাঁর ভাই সকালবেলা ধান ক্ষেতে কাজে চলে গিয়েছিলেন। স্ত্রী অনেকদিন আগেই তাঁকে ছেড়ে চলে গিয়েছেন। এরপর আজ এই ঘটনা দেখে প্রতিবেশীরা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ সূত্রে খবর, ময়নাতদন্তের পরই জানা যাবে মৃত্যুর আসল কারণ। মৃত বাদলবাবুর ভাই বলেন, “আমার এটা রাতের ঘটনা। কেন হল, কীভাবে হয়েছে বলতে পারব না। তবে মনে হচ্ছে নিজে-নিজে আত্মহত্যা করেছে।”