Cow smuggling case: গরুপাচারের আগেই পুলিশের হাতে ধরা পড়ল ২ বাংলাদেশি

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Jan 30, 2023 | 4:15 PM

Cow smuggling Case: পুলিশ সূত্রে খবর, গত ২৮ তারিখ সাতজন বাংলাদেশি গরু চুরির উদ্দেশ্য নিয়ে অবৈধভাবে কাঁটাতার পেরিয়ে রাজগঞ্জ থানার অধীন কুকুরজান এলাকায় ঢোকে।

Cow smuggling case: গরুপাচারের আগেই পুলিশের হাতে ধরা পড়ল ২ বাংলাদেশি
দুই বাংলাদশি গ্রেফতার (নিজস্ব চিত্র)

Follow Us

জলপাইগুড়ি: গরুপাচার  নিয়ে উত্তাল রাজ্য। ইতিমধ্যেই গরুপাচার মামলায় নাম জড়িয়েছে বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের। চলছে তদন্ত। এরই মধ্যে গরু পাচারকারী সন্দেহে দুই বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃতদের আদালতে তুলে হেফাজতে নেওয়ার আবেদন রাজগঞ্জ থানার পুলিশের।

পুলিশ সূত্রে খবর, গত ২৮ তারিখ সাতজন বাংলাদেশি গরু চুরির উদ্দেশ্য নিয়ে অবৈধভাবে কাঁটাতার পেরিয়ে রাজগঞ্জ থানার অধীন কুকুরজান এলাকায় ঢোকে।  খবর যায় রাজগঞ্জ থানার পুলিশের কাছে। এরপরই এলাকায় তল্লাশী শুরু করেন থানার আইসি পঙ্কজ দত্ত ও তাঁর নেতৃত্বাধীন একটি দল। তারপরই তাঁরা রবিবার রাত্রিবেলা পাকড়াও করে দু’জনকে। উদ্ধার হয় সাতটি গরু। বাকি ৫ জন পালিয়ে যায়।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত দুই ব্যক্তির নাম এম ডি ফিরোজ বয়স (২৫ ) বাড়ি পাটগ্রাম লালমনিরহাট। অপর ব্যক্তি আজিরুল ইসলাম বয়স (৩৫ )। বাড়ি পাটগ্রাম লালমনিরহাট। ধৃত দুই ব্যক্তিকে সোমবার জলপাইগুড়ি আদালতে তুলে ৭ দিনের জন্য হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছে পুলিশ।

উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই নদিয়ায় এক বিএসএফের (BSF) থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে চম্পট দিয়েছিল পাচারকারীরা। কোপ মারা হয় বিএসএফ জওয়ানের মাথায়। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছিল নদিয়া (Nadia) জেলার কৃষ্ণনগর সেক্টরের সিকরা বর্ডার আউটপোস্ট এলাকায়। এরপর ফের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোচবিহারে (Cooch Behar) গরু পাচারকারীকে গুলি বিএসএফের। পাচারকারীর পায়ে গুলি লাগে বলে জানা যাচ্ছে। আহত ব্যক্তিকে ভর্তি করা হয় MJN মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।

মাথাভাঙা ১ নম্বর ব্লকের বৈরাগীরহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের অশোকবাড়ি এলাকায় গরু পাচার করছিলেন কয়েকজন পাচারকারী। তাঁদের দেখা মাত্রই ধরতে যান বিএসএফ জওয়ানরা। বিএসএফকে দেখেই ছুট লাগায় ১০ পাচারকারীর দল। এক পাচারকারীর পায় লক্ষ্য করে গুলি চালায় বিএসএফ। মুহূর্তেই মাটিতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে মহম্মদ আলম নামে ওই ব্যক্তি। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে কোচবিহার এমজেএন মেডিকেল ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

Next Article