জলপাইগুড়ি: দুই পরিবারের পুরনো বিবাদের জের। ধুন্দুমার জলপাইগুড়ির ওদলাবাড়ির বর্মণ পাড়া। দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত বারো জন। সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ দু’জনকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করেছে।
জলপাইগুড়ির ওদলাবাড়ি। সোমবার রাতে একটি বিয়েবাড়িতে একই এলাকার দুই পরিবারের মধ্যে পুরোনো বিবাদকে কেন্দ্র করে বচসা বাধে। তারপর শুরু হয় সংঘর্ষ। এক পক্ষ আবার তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের সদস্য নিতাই বর্মণ। তিনি দু’পক্ষকেই জানান যে বিষয়টি আলোচনা করে মিটিয়ে নিতে। কিন্তু তারপরেও মঙ্গলবার রাত্রিবেলা ফের সংঘর্ষ হয়। রীতিমতো লাঠিসোঁটা নিয়ে একে অপরের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। বিবাদে জড়িয়ে আহত হন নিতাইবাবু ও তাঁর ছেলে।
আহতদের ওদলাবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁদের কয়েকজনকে শিলিগুড়িতে স্থানান্তরিত করা হয়। খবর পেয়ে প্রথমে হাসপাতালে এবং পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছান তৃণমূলের মাল গ্রামীণ ব্লক কমিটির সভাপতি তমাল ঘোষ এবং ওদলাবাড়ি অঞ্চল সভাপতি সুকান্ত চৌধুরী।
মাল থানার আইসি সুজিত লামার নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী বর্মণপাড়ায় যায়। আইসি জানান, গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে।
জলপাইগুড়ি: দুই পরিবারের পুরনো বিবাদের জের। ধুন্দুমার জলপাইগুড়ির ওদলাবাড়ির বর্মণ পাড়া। দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত বারো জন। সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ দু’জনকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করেছে।
জলপাইগুড়ির ওদলাবাড়ি। সোমবার রাতে একটি বিয়েবাড়িতে একই এলাকার দুই পরিবারের মধ্যে পুরোনো বিবাদকে কেন্দ্র করে বচসা বাধে। তারপর শুরু হয় সংঘর্ষ। এক পক্ষ আবার তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের সদস্য নিতাই বর্মণ। তিনি দু’পক্ষকেই জানান যে বিষয়টি আলোচনা করে মিটিয়ে নিতে। কিন্তু তারপরেও মঙ্গলবার রাত্রিবেলা ফের সংঘর্ষ হয়। রীতিমতো লাঠিসোঁটা নিয়ে একে অপরের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। বিবাদে জড়িয়ে আহত হন নিতাইবাবু ও তাঁর ছেলে।
আহতদের ওদলাবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁদের কয়েকজনকে শিলিগুড়িতে স্থানান্তরিত করা হয়। খবর পেয়ে প্রথমে হাসপাতালে এবং পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছান তৃণমূলের মাল গ্রামীণ ব্লক কমিটির সভাপতি তমাল ঘোষ এবং ওদলাবাড়ি অঞ্চল সভাপতি সুকান্ত চৌধুরী।
মাল থানার আইসি সুজিত লামার নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী বর্মণপাড়ায় যায়। আইসি জানান, গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে।