জলপাইগুড়ি: সম্পর্কের টানাপোড়েনের জের? আত্মঘাতী ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া। জানা যাচ্ছে, তিনি জলপাইগুড়ি গর্ভমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়াশোনা করতেন। এ দিন দুপুরে উদ্ধার হয় দেহটি।
পরিবার সূত্রে খবর, মৃতের নাম শান্তনু মজুমদার। জলপাইগুড়ি হাসপাতাল পাড়া এলাকায় তাঁর বাড়ি। আজ দুপুরে সেখান থেকেই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় শান্তনুর। মৃতের আত্মীয়দের দাবি একটি মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল শান্তনুর। পুজোর আগে সেই সম্পর্কে বিচ্ছেদ। আর তার পর থেকেই মানষিক অবসাদ ছিল। তার জেরেই আত্মহত্যার ঘটনা বলে পরিবারের অনুমান।
পুলিশ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। এখনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি পরিবার। পুলিশের দারস্থ হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। মৃতের আত্মীয় রজত চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আজ সকালে যখন অফিস যাই তখন দেখি পিসির বাড়ির সামনে প্রচণ্ড ভিড়। আমি দেখলাম ঘরে আরও লোকজন ছিল। প্রতিবেশীরা ছিল। দরজা ভাঙা হয়েছে। ঝুলন্ত অবস্থায় মিলেছে।”