KLO: গ্রেটার কোচবিহার নিয়ে বিস্ফোরক KLO সুপ্রিমো, ভাইরাল অডিয়ো বার্তা

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Dec 12, 2022 | 11:56 PM

KLO: ওই অডিয়ো বার্তায় জীবন সিং দাবি করছেন, "প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ উদ্যোগ নিয়েছেন কোচবিহার সংযুক্তিকরণ চুক্তি মোতাবেক গ্রেটার কোচবিহার বা কামতাপুর পুনর্গঠনের পথে।"

KLO: গ্রেটার কোচবিহার নিয়ে বিস্ফোরক KLO সুপ্রিমো, ভাইরাল অডিয়ো বার্তা
কেএলও সুপ্রিমো জীবন সিং

Follow Us

জলপাইগুড়ি: অডিয়ো বার্তা ফের বিস্ফোরক কেএলও প্রধান জীবন সিং (KLO Supremo Jeevan Singha)। মায়ানমারের কোনও এক গোপন ডেরা থেকে সেই অডিয়ো বার্তা পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। যদিও সেই অডিয়ো বার্তার সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। ওই অডিয়ো বার্তায় জীবন সিং দাবি করছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ উদ্যোগ নিয়েছেন কোচবিহার সংযুক্তিকরণ চুক্তি মোতাবেক গ্রেটার কোচবিহার বা কামতাপুর পুনর্গঠনের পথে। কোচ-কামতাপুরের সব জনগণ নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। কোচ-কামতাপুরের জনগণ অত্যন্ত আশাবাদী ২০২২ সালের মধ্যে ভারত সরকার গ্রেটার কোচবিহার বা কামতাপুর রাজ্য গঠনের কথা ঘোষণা করবেন।”

উল্লেখ্য এর আগেও একাধিকবার পৃথক কামতাপুর রাজ্যের দাবিতে সরব হয়েছিলেন কেএলও সুপ্রিমো জীবন সিং। পৃথক রাজ্যের দাবি তাঁর দীর্ঘদিনের। সম্প্রতি যে অডিয়ো ক্লিপটি ভাইরাল হয়েছে, তাতে শোনা যাচ্ছে জীবন সিং দাবি করছেন, “১৯৪৯ সালের ২৮ অগস্ট কোচবিহার মার্জার এগ্রিমেন্টের প্রধান শর্ত গ্রেটার কোচবিহার বা কামতাপুর ভারতের একটি সাংবিধানিক রাজ্য।” সেই চুক্তি অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন বলে দাবি করা হচ্ছে ওই অডিয়োয় এবং এর জন্য নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহকে ধন্যবাদ জানান তিনি। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে তাঁর আবেদন, চলতি বছরের মধ্যেই যাতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

অডিয়ো ক্লিপে জীবন সিং দাবি করেছেন, “কোচবিহারের মানুষ নিজেদের হাতে শাসন করতে জানেন। পৃথক রাজ্য তারা শাসন করবেন। আজাদী কা অমৃত পান করতে সুযোগ পাবেন কোচ কামতাপুরের মানুষ।” যদিও এই অডিয়ো বার্তার সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। যদিও এই অডিয়ো বার্তার খবর চাউর হতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনও পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

Next Article