জলপাইগুড়ি: রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা রবিবার প্রবেশ করেছে জলপাইগুড়ি শহরে। কংগ্রেস সাংসদের এই কর্মসূচি ঘিরে ব্যাপক উন্মাদনা দেখা গিয়েছে জলপাইগুড়ি শহর জুড়ে। রাস্তার ধারে, বাড়ির ছাদে প্রচুর মানুষ ভিড় জমিয়েছেন রাহুলের ন্যায় যাত্রা ঘিরে। বহরমপুরের কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরীও রয়েছেন রাহুলের সঙ্গে। মিছিলের সামনে হাঁটতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশকে। কিন্তু রাহুলের এই যাত্রা যখন জলপাইগুড়ি শহর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রী করার দাবি উঠল। এক ব্যক্তি নিজের বাড়ির বারান্দায় একটি পোস্টার নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন, সেখানেই লেখা দিদিকে প্রধানমন্ত্রী চাই।
পশ্চিমবঙ্গে রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা ঘিরে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক পারদ চড়েছে। জলপাইগুড়িতে রাহুল গান্ধীর ছবি সম্বলিত পোস্টার ছেঁড়ার অভিযোগও উঠেছে। লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে কংগ্রেসের সঙ্গে আসন সমঝোতা না করার বার্তা শোনা গিয়েছে স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন ছড়িয়েছে ইন্ডিয়া জোটে মমতার অবস্থান নিয়ে।
এর মধ্যেই দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে নীতীশ কুমার। ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে ফের এনডিএ-তে ফিরে গিয়েছেন তিনি। আরজেডি এবং কংগ্রেসের হাত ছেড়ে পদ্মশিবিরের সহায়তার বিহারে ফের সরকার গড়বেন তিনি। নীতীশের শিবির বদল নিশ্চিতভাবে ভোটের আগে ধাক্কা দিয়েছে ইন্ডিয়া জোটের ঐক্যে। এক দিকে নীতীশ যেমন বিজেপির হাত ধরেছেন, তেমন মমতার মুখে জোটের কথা তেমন শোনা যায়নি সাম্প্রতিক অতীতে। তার মধ্যেই রাহুলের পদযাত্রায় মমতাকে প্রধানমন্ত্রী করার দাবি উঠল। এতেই মাথা চাড়া দিচ্ছে, তৃণমূলের সঙ্গে ইন্ডিয়া জোটের দূরত্ব বাড়ছে? এ নিয়ে কোনও মন্তব্য না করলেও, সব দেখে শুনে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশের টিপ্পনী, “লোকে ইন্ডিয়া জোটের প্রতিনিধিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাইছেন।”
জলপাইগুড়ি: রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা রবিবার প্রবেশ করেছে জলপাইগুড়ি শহরে। কংগ্রেস সাংসদের এই কর্মসূচি ঘিরে ব্যাপক উন্মাদনা দেখা গিয়েছে জলপাইগুড়ি শহর জুড়ে। রাস্তার ধারে, বাড়ির ছাদে প্রচুর মানুষ ভিড় জমিয়েছেন রাহুলের ন্যায় যাত্রা ঘিরে। বহরমপুরের কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরীও রয়েছেন রাহুলের সঙ্গে। মিছিলের সামনে হাঁটতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশকে। কিন্তু রাহুলের এই যাত্রা যখন জলপাইগুড়ি শহর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রী করার দাবি উঠল। এক ব্যক্তি নিজের বাড়ির বারান্দায় একটি পোস্টার নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন, সেখানেই লেখা দিদিকে প্রধানমন্ত্রী চাই।
পশ্চিমবঙ্গে রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা ঘিরে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক পারদ চড়েছে। জলপাইগুড়িতে রাহুল গান্ধীর ছবি সম্বলিত পোস্টার ছেঁড়ার অভিযোগও উঠেছে। লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে কংগ্রেসের সঙ্গে আসন সমঝোতা না করার বার্তা শোনা গিয়েছে স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন ছড়িয়েছে ইন্ডিয়া জোটে মমতার অবস্থান নিয়ে।
এর মধ্যেই দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে নীতীশ কুমার। ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে ফের এনডিএ-তে ফিরে গিয়েছেন তিনি। আরজেডি এবং কংগ্রেসের হাত ছেড়ে পদ্মশিবিরের সহায়তার বিহারে ফের সরকার গড়বেন তিনি। নীতীশের শিবির বদল নিশ্চিতভাবে ভোটের আগে ধাক্কা দিয়েছে ইন্ডিয়া জোটের ঐক্যে। এক দিকে নীতীশ যেমন বিজেপির হাত ধরেছেন, তেমন মমতার মুখে জোটের কথা তেমন শোনা যায়নি সাম্প্রতিক অতীতে। তার মধ্যেই রাহুলের পদযাত্রায় মমতাকে প্রধানমন্ত্রী করার দাবি উঠল। এতেই মাথা চাড়া দিচ্ছে, তৃণমূলের সঙ্গে ইন্ডিয়া জোটের দূরত্ব বাড়ছে? এ নিয়ে কোনও মন্তব্য না করলেও, সব দেখে শুনে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশের টিপ্পনী, “লোকে ইন্ডিয়া জোটের প্রতিনিধিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাইছেন।”