জলপাইগুড়ি: একবার নয়, একাধিকবার ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী নদী থেকে অবৈধ বালিপাচার নিয়ে নানা নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু এরপরও বদলায়নি চিত্র। প্রশাসনের নাকের ডগা দিয়েই ধূপগুড়ি শহরের কুমলাই নদী এবং ডুডুয়া নদী থেকে তুলে নেওয়া হচ্ছে মাটি এবং বালি। দিনে এবং রাতের অন্ধকারে নদীর বুক থেকেই লুঠ হয়ে যাচ্ছে দেদার বালি ও পাথর। সম্পূর্ণভাবে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চলছে পাচার। সেই এক্সক্লুসিভ ছবি ধরা পরল টিভি নাইন বাংলার ক্যামেরায়। রীতিমতো নদীতে ট্রলি, পিকআপ ভ্যান নামিয়ে তোলা হচ্ছে পাথর এবং বালি। আর তা মোটা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়।
মালবাজার মহকুমার কুর্তি নদী, নাগরাকাটা জলঢাকা নদী, ডায়না থেকে বেআইনিভাবে তোলা হচ্ছে বালি এবং পাথর। তা পাচার করা হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চলছে এই বেআইনী কাজ। এমনটাই অভিযোগ পরিবেশ প্রেমীদের। একাধিক প্রশাসনিক বৈঠক থেকে বারংবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বেআইনি বালি খাদান বন্ধের জন্য এবং বেআইনিভাবে বালি-পাথর পাচারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ প্রশাসনকে। তারপরও পুলিশ প্রশাসন,ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিক থেকে শুরু করে সেচ দফতরের আধিকারিকদের চোখের সামনে এই ধরনের বেআইনি ব্যবসারীতি মত প্রশ্নের মুখে ফেলে দিচ্ছে প্রশাসনের ভূমিকাকে।
পরিবেশ প্রেমীরা অভিযোগ, সরকারি আধিকারিকদের মদত না থাকলে এভাবে বালি পাথর পাচার হত না। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া হুঁশিয়ারি পরেও বালি পাথর পাচার চলছে এর থেকেই পরিষ্কার যে নির্দেশ পাত্তাই দিচ্ছেন না সরকারি আধিকারিকরাই। সর্ষের মধ্যেই ভূত রয়েছে আর সেই কারণে হুঁশিয়ারি দিলেও তা কাগজে কলমেই শুধুমাত্র থেকে যাচ্ছে নির্দেশ।
জানা গিয়েছে, মাল মহাকুমার কুর্তি নদী থেকে রীতিমত ভোর বেলা থেকে রাত পর্যন্ত চলে বালি -পাথর পাচার।
নাগরাকাটা জলঢাকা নদীতে আবার পাথর পাচারের পদ্ধতিটা একটু আলাদা। গভীর রাত থেকে শুরু পাথর পাচার আর তা চলে ভোর ছয়টা পর্যন্ত এমনটাই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
এই ঘটনার বিষয়ে নুরবু ইয়োলমু এসডিএলআরও জানান, “আমরা প্রতিদিনই খোঁজ নিচ্ছি। ওই সকল এলাকায় পুলিশ-প্রশাসন নজরদারি চালায়। এছাড়া আর কোনও অভিযোগ এলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি।” ন্যাসের কর্মকর্তা নফসর আলি জানান, “শস্যতেই যদি ভূত থাকে তাহলে কী করবে কেউ? বিভিন্ন নদী থেকে অবৈধভাবে চলছে বালি-পাথর তোলা। আমাদের একটাই বক্তব্য এর বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার ব্যবস্থা নিক আমরা চাই।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
জলপাইগুড়ি: একবার নয়, একাধিকবার ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী নদী থেকে অবৈধ বালিপাচার নিয়ে নানা নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু এরপরও বদলায়নি চিত্র। প্রশাসনের নাকের ডগা দিয়েই ধূপগুড়ি শহরের কুমলাই নদী এবং ডুডুয়া নদী থেকে তুলে নেওয়া হচ্ছে মাটি এবং বালি। দিনে এবং রাতের অন্ধকারে নদীর বুক থেকেই লুঠ হয়ে যাচ্ছে দেদার বালি ও পাথর। সম্পূর্ণভাবে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চলছে পাচার। সেই এক্সক্লুসিভ ছবি ধরা পরল টিভি নাইন বাংলার ক্যামেরায়। রীতিমতো নদীতে ট্রলি, পিকআপ ভ্যান নামিয়ে তোলা হচ্ছে পাথর এবং বালি। আর তা মোটা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়।
মালবাজার মহকুমার কুর্তি নদী, নাগরাকাটা জলঢাকা নদী, ডায়না থেকে বেআইনিভাবে তোলা হচ্ছে বালি এবং পাথর। তা পাচার করা হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চলছে এই বেআইনী কাজ। এমনটাই অভিযোগ পরিবেশ প্রেমীদের। একাধিক প্রশাসনিক বৈঠক থেকে বারংবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বেআইনি বালি খাদান বন্ধের জন্য এবং বেআইনিভাবে বালি-পাথর পাচারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ প্রশাসনকে। তারপরও পুলিশ প্রশাসন,ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিক থেকে শুরু করে সেচ দফতরের আধিকারিকদের চোখের সামনে এই ধরনের বেআইনি ব্যবসারীতি মত প্রশ্নের মুখে ফেলে দিচ্ছে প্রশাসনের ভূমিকাকে।
পরিবেশ প্রেমীরা অভিযোগ, সরকারি আধিকারিকদের মদত না থাকলে এভাবে বালি পাথর পাচার হত না। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া হুঁশিয়ারি পরেও বালি পাথর পাচার চলছে এর থেকেই পরিষ্কার যে নির্দেশ পাত্তাই দিচ্ছেন না সরকারি আধিকারিকরাই। সর্ষের মধ্যেই ভূত রয়েছে আর সেই কারণে হুঁশিয়ারি দিলেও তা কাগজে কলমেই শুধুমাত্র থেকে যাচ্ছে নির্দেশ।
জানা গিয়েছে, মাল মহাকুমার কুর্তি নদী থেকে রীতিমত ভোর বেলা থেকে রাত পর্যন্ত চলে বালি -পাথর পাচার।
নাগরাকাটা জলঢাকা নদীতে আবার পাথর পাচারের পদ্ধতিটা একটু আলাদা। গভীর রাত থেকে শুরু পাথর পাচার আর তা চলে ভোর ছয়টা পর্যন্ত এমনটাই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
এই ঘটনার বিষয়ে নুরবু ইয়োলমু এসডিএলআরও জানান, “আমরা প্রতিদিনই খোঁজ নিচ্ছি। ওই সকল এলাকায় পুলিশ-প্রশাসন নজরদারি চালায়। এছাড়া আর কোনও অভিযোগ এলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি।” ন্যাসের কর্মকর্তা নফসর আলি জানান, “শস্যতেই যদি ভূত থাকে তাহলে কী করবে কেউ? বিভিন্ন নদী থেকে অবৈধভাবে চলছে বালি-পাথর তোলা। আমাদের একটাই বক্তব্য এর বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার ব্যবস্থা নিক আমরা চাই।”