জলপাইগুড়ি: সাড়ে ন’টায় দফতরের তালা খুলে দশটার মধ্যে কাজ শুরু করে দেওয়ার কথা। কিন্তু কোনওদিনই তা হত না। অভিযোগ জমা পড়তে থাকে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে। এরপর কর্তৃপক্ষের অতর্কিত ‘ভিজিট’। তাতে ধরা পড়ে অভিযোগের সত্যতাও। দেরি করে আসছেন কেন, প্রশ্ন করতেই তারস্বরে চেঁচাতে থাকেন মহিলা কর্মী।
নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে না আসার কারণ জিজ্ঞাসা করতেই বিডিওর সঙ্গে তুমুল ঝগড়াঝাটি মহিলা কর্মীদের। ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়়ির রাজগঞ্জে। ঘটনায় অভিযুক্তদের শোকজ নোটিস দিলেন বিডিও।
রাজগঞ্জের বিডিও প্রশান্ত বর্মনের কাছে অভিযোগ ছিল গ্রামপঞ্চায়েতের কর্মীরা নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে যান না। ফলে পরিষেবা পেতে হয়রানি শিকার হতে হয় সাধারন মানুষকে। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পরও দেখেন অফিসে তালা। কোনও কোনও দিন আবার ফিরেও আসতে হয়।
গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে ওয়ার্ক কালচার ফেরাতে বুধবার রাজগঞ্জের ফুলবাড়ি ২ নং গ্রামপঞ্চায়েতে ‘সারপ্রাইজ ভিজিটে’ যান বিডিও প্রশান্ত বর্মন। সাড়ে দশটা বেজে গেলেও দেখেন অফিসে তালা দেওয়া। অফিসের সামনে তখন বহু গ্রাহকের ভিড় ছিল। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়ার দীর্ঘক্ষণ পর একে একে যান কর্মীর। কেন দেরি করে আসছেন, এই প্রশ্ন করতেই ক্ষেপে ওঠেন মহিলা কর্মীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, বিডিও-র সঙ্গে তর্ক করতে থাকেন মহিলা কর্মীরা।
নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে না আসার কারণে কর্মীদের গণ হারে শোকজ নোটিস দেন বিডিও। বিডিও প্রশান্ত বর্মন বলেন, “আমরা সরকারি আমলারা মানুষকে পরিষেবা দিতে চাই। আমার সাফ কথা, পরিষেবার জন্য আমার দফতরে মানুষ অপেক্ষা করবে। তাঁদের যেন আমার জন্য অপেক্ষা করতে না হয়। আমি রাজগঞ্জ ব্লকে ওয়ার্ক কালচার ফিরিয়ে আনতে চাই। আমার অধীনে থাকা সমস্ত অফিসে আমি লাগাতার সারপ্রাইজ ভিজিট চালাব৷” বিডিও-এর উদ্যোগে খুশি হয়ে যান গ্রামবাসীরা। এক গ্রামবাসী বললেন, “এমনটা অনেক আগে হওয়া উচিত ছিল। সব কাজ ফেলে সাত সকাল থেকে এসে দাঁড়িয়ে থাকি। কিন্তু লোকই থাকে না। প্রায় একটা দিনের হাফ বেলা তো এখানে দাঁড়িয়েই কেটে যায়। “
জলপাইগুড়ি: সাড়ে ন’টায় দফতরের তালা খুলে দশটার মধ্যে কাজ শুরু করে দেওয়ার কথা। কিন্তু কোনওদিনই তা হত না। অভিযোগ জমা পড়তে থাকে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে। এরপর কর্তৃপক্ষের অতর্কিত ‘ভিজিট’। তাতে ধরা পড়ে অভিযোগের সত্যতাও। দেরি করে আসছেন কেন, প্রশ্ন করতেই তারস্বরে চেঁচাতে থাকেন মহিলা কর্মী।
নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে না আসার কারণ জিজ্ঞাসা করতেই বিডিওর সঙ্গে তুমুল ঝগড়াঝাটি মহিলা কর্মীদের। ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়়ির রাজগঞ্জে। ঘটনায় অভিযুক্তদের শোকজ নোটিস দিলেন বিডিও।
রাজগঞ্জের বিডিও প্রশান্ত বর্মনের কাছে অভিযোগ ছিল গ্রামপঞ্চায়েতের কর্মীরা নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে যান না। ফলে পরিষেবা পেতে হয়রানি শিকার হতে হয় সাধারন মানুষকে। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পরও দেখেন অফিসে তালা। কোনও কোনও দিন আবার ফিরেও আসতে হয়।
গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে ওয়ার্ক কালচার ফেরাতে বুধবার রাজগঞ্জের ফুলবাড়ি ২ নং গ্রামপঞ্চায়েতে ‘সারপ্রাইজ ভিজিটে’ যান বিডিও প্রশান্ত বর্মন। সাড়ে দশটা বেজে গেলেও দেখেন অফিসে তালা দেওয়া। অফিসের সামনে তখন বহু গ্রাহকের ভিড় ছিল। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়ার দীর্ঘক্ষণ পর একে একে যান কর্মীর। কেন দেরি করে আসছেন, এই প্রশ্ন করতেই ক্ষেপে ওঠেন মহিলা কর্মীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, বিডিও-র সঙ্গে তর্ক করতে থাকেন মহিলা কর্মীরা।
নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে না আসার কারণে কর্মীদের গণ হারে শোকজ নোটিস দেন বিডিও। বিডিও প্রশান্ত বর্মন বলেন, “আমরা সরকারি আমলারা মানুষকে পরিষেবা দিতে চাই। আমার সাফ কথা, পরিষেবার জন্য আমার দফতরে মানুষ অপেক্ষা করবে। তাঁদের যেন আমার জন্য অপেক্ষা করতে না হয়। আমি রাজগঞ্জ ব্লকে ওয়ার্ক কালচার ফিরিয়ে আনতে চাই। আমার অধীনে থাকা সমস্ত অফিসে আমি লাগাতার সারপ্রাইজ ভিজিট চালাব৷” বিডিও-এর উদ্যোগে খুশি হয়ে যান গ্রামবাসীরা। এক গ্রামবাসী বললেন, “এমনটা অনেক আগে হওয়া উচিত ছিল। সব কাজ ফেলে সাত সকাল থেকে এসে দাঁড়িয়ে থাকি। কিন্তু লোকই থাকে না। প্রায় একটা দিনের হাফ বেলা তো এখানে দাঁড়িয়েই কেটে যায়। “