লালগড়: পরিত্যক্ত একটি কুয়োতে পড়ে গেল হাতির শাবক। লালগড় রেঞ্জের পাটাঝরিয়া এলাকার ওই কুয়োতে পড়ে যায় শাবকটি। প্রায় ছয় ঘণ্টা পর বনদফতরের কর্মীরা এসে উদ্ধার করে হাতিটিকে।
সূত্রের খবর, রবিবার গভীর রাতে বন দফতরের মেদিনীপুর বন বিভাগের অধীন লালগড় রেঞ্জের পাটাঝরিয়া এলাকার একটি পরিত্যক্ত কুয়োতে হাতির একটি শাবক কোনও ভাবে পড়ে যায়। বিষয়টি জানাজানি হলে ওই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। তখনই খবর দেওয়া হয় বন দফতরে।
এরপরই ঘটনাস্থলে যায় বনকর্মী, দমকল ও পুলিশ। কিন্তু সোমবার সকাল পর্যন্ত হাতির শাবকটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এদিকে, দীর্ঘক্ষণ ওই কুয়োতে পড়ে থাকার কারণে শাবকটি চিৎকার করতে শুরু করে। তবে যথাসাধ্য চেষ্টা চালায় দমকল ও বনকর্মীরা। এদিকে হাতি পড়ে যাওয়ার খবর চাউর হতেই দলে-দলে গ্রামবাসীরা এসে এলাকায় ভিড় জমাতে থাকেন।
শেষমেশ বন দফতর ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে জিসিপি এনে গর্ত খুঁড়ে হাতিটিকে থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা পরে উপরে উঠে আসে হাতির শাবকটি। শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে। এবং ওই হাতিটির উপরে নজর রাখা হচ্ছে এমনই জানানো হয়েছে বনদফতরের পক্ষ থেকে।
এক এলাকাবাসী বলেন, “আমাদের গ্রামে বেশ কয়েকটি হাতি ফসল খেতে আসে। তখনই ছোট একটি হাতি ওই কুয়োতে পড়ে যায়। এরপর সকালে আমরা গ্রামবাসীরা দেখে বনদফতরকে খবর দিই। পরে বনদফতরের কর্মীরা এসে হাতিটিকে জেসিবি দিয়ে তুলে জঙ্গলে ছড়ে দেয়।” স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই এলাকার জঙ্গলে বেশ কয়েকটি হাতি রয়েছে। সেই হাতির দলে কয়েকটি ছোট হাতিও রয়েছে। কোনও ভাবে রাস্তা ভুল করে হয়ত দল ছাড়া হয়ে যায় হাতিটি। পরে জঙ্গল এলাকায় থাকা ওই পরিতক্ত কুয়োতে পড়ে যায় সেটি।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
লালগড়: পরিত্যক্ত একটি কুয়োতে পড়ে গেল হাতির শাবক। লালগড় রেঞ্জের পাটাঝরিয়া এলাকার ওই কুয়োতে পড়ে যায় শাবকটি। প্রায় ছয় ঘণ্টা পর বনদফতরের কর্মীরা এসে উদ্ধার করে হাতিটিকে।
সূত্রের খবর, রবিবার গভীর রাতে বন দফতরের মেদিনীপুর বন বিভাগের অধীন লালগড় রেঞ্জের পাটাঝরিয়া এলাকার একটি পরিত্যক্ত কুয়োতে হাতির একটি শাবক কোনও ভাবে পড়ে যায়। বিষয়টি জানাজানি হলে ওই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। তখনই খবর দেওয়া হয় বন দফতরে।
এরপরই ঘটনাস্থলে যায় বনকর্মী, দমকল ও পুলিশ। কিন্তু সোমবার সকাল পর্যন্ত হাতির শাবকটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এদিকে, দীর্ঘক্ষণ ওই কুয়োতে পড়ে থাকার কারণে শাবকটি চিৎকার করতে শুরু করে। তবে যথাসাধ্য চেষ্টা চালায় দমকল ও বনকর্মীরা। এদিকে হাতি পড়ে যাওয়ার খবর চাউর হতেই দলে-দলে গ্রামবাসীরা এসে এলাকায় ভিড় জমাতে থাকেন।
শেষমেশ বন দফতর ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে জিসিপি এনে গর্ত খুঁড়ে হাতিটিকে থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা পরে উপরে উঠে আসে হাতির শাবকটি। শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে। এবং ওই হাতিটির উপরে নজর রাখা হচ্ছে এমনই জানানো হয়েছে বনদফতরের পক্ষ থেকে।
এক এলাকাবাসী বলেন, “আমাদের গ্রামে বেশ কয়েকটি হাতি ফসল খেতে আসে। তখনই ছোট একটি হাতি ওই কুয়োতে পড়ে যায়। এরপর সকালে আমরা গ্রামবাসীরা দেখে বনদফতরকে খবর দিই। পরে বনদফতরের কর্মীরা এসে হাতিটিকে জেসিবি দিয়ে তুলে জঙ্গলে ছড়ে দেয়।” স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই এলাকার জঙ্গলে বেশ কয়েকটি হাতি রয়েছে। সেই হাতির দলে কয়েকটি ছোট হাতিও রয়েছে। কোনও ভাবে রাস্তা ভুল করে হয়ত দল ছাড়া হয়ে যায় হাতিটি। পরে জঙ্গল এলাকায় থাকা ওই পরিতক্ত কুয়োতে পড়ে যায় সেটি।