মালদা: চারদিন আগে হওয়া ডাকাতির কিনারা করল হরিশচন্দ্রপুর থানার পুলিশ। মাদক খাইয়ে নার্সিংহোম মালিকের বাড়িতে লুঠ। ঘটনায় গ্রেফতার এক হাতুড়ে চিকিৎসক সহ তাঁর পাঁচ সঙ্গী। উদ্ধার হয়েছে ডাকাতিতে ব্যবহার হওয়া টাকা ও সামগ্রী।
পুলিশ সূত্রে খবর, গত ১১ জুন রাত্রিবেলা হরিশচন্দ্রপুর থানা এলাকার সুলতাননগরে একটি নার্সিংহোমের মালিকের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। মাদক ব্যবহার করে কয়েক লক্ষ টাকা ও সোনা-গহনা ডাকাতি হয় বলে পরের দিন ১২ জুন হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নৈমুদ্দিন নামে গৃহকর্তা। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিশ।
অবশেষে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার সাব ইন্সপেক্টর অমর সাহার নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী হানা দিয়ে গ্ৰেফতার করে ৫ জনকে। হাতুড়ে চিকিৎসক আরশাদ আলিকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার বাড়ি কুমেদপূর এলাকায়। এই ব্যাক্তি মাদক তৈরি করে দিয়েছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। বাকিদের নাম লস্কর আলি (৪০), ফজলুল রহমান (৪০), তারিক ইসলাম (৩০), সুলতানা পারভিন (৩৮)। পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব জানিয়েছেন, ধৃতদের কাছ থেকে ৪ লাখ ৪১ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার হয়েছে।
পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব জানিয়েছেন, গত ১১ জুন রাতে হরিশচন্দ্রপুর থানা এলাকার সুলতাননগরে একটি নার্সিংহোমের মালিকের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। মাদক ব্যবহার করে কয়েক লক্ষ টাকা ও সোনা গয়না ডাকাতি হয় বলে পরের দিন ১২ জুন হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নৈমুদ্দিন নামে গৃহকর্তা। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিশ। অবশেষে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার সাব ইন্সপেক্টর অমর সাহার নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী হানা দিয়ে গ্ৰেফতার করে ৫ জনকে। হাতুড়ে চিকিৎসক আরশাদ আলীকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার বাড়ি কুমেদপূর এলাকায়। এই ব্যক্তি মাদক তৈরি করে দিয়েছিল।’