মালদহ: রাস্তার জন্য শাসকদলের নেতার পায়ে পড়লেন গ্রামবাসী। ঘটনাস্থল মালদহের সেই বামনগোলা। এখানকার মালডাঙা গ্রামে গিয়েছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সী। সোমবারই সেখানে যান তিনি। তৃণমূল নেতাকে সামনে পেয়ে তাঁর পায়ে পড়ে যান গ্রামের বয়স্ক এক ব্যক্তি। কাতর অনুরোধ করেন, নেতা যেন দয়া করে এদিনই রাস্তাটার উদ্বোধন করে দেন।
মালডাঙা বামনগোলা থানা এলাকার গোবিন্দপুর- মহেশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সেই গ্রাম, যেখানে অসুস্থ তরুণীকে পরিবারের লোকেরা খাটিয়ায় শুইয়ে নিয়ে হাসপাতালের পথে রওনা দিয়েছিল দিন তিনেক আগে। গ্রামের বধূ মামনি রায় (১৯)-এর জ্বর হয়েছিল। এমন অবস্থা হাসপাতালে নিয়ে যেতে হতো। কিন্তু গ্রামের রাস্তার যা দশা, তাতে অ্যাম্বুল্যান্স ঢুকতে পারে না গ্রামে। এরপরই মামনির বাড়ির লোকেরা তাঁকে একটি খাটিয়ায় শুইয়ে নিয়ে রওনা দেয়।
মামনিকে বাঁচানো যায়নি। তবে গ্রামের আর একটা প্রাণও যেন পথের দাবিতে পথেই না শেষ হয়ে যায়, তার জন্য গ্রামের লোকেরা এবার সরব। ঘটনার দু’দিন পর সোমবার আব্দুর রহিম বক্সী গিয়েছিলেন ঘটনাস্থলে। মামমির পরিবারের সঙ্গেও দেখাও করেন। সেখানেই এক গ্রামবাসী বলেন,”এবার রাস্তাটা করে দিন। অনেকদিন ধরে কষ্ট করছি।”
আব্দুর রহিম বক্সী বলেন, “এই মৃত্যু নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। পরিবারের সঙ্গে দেখা করলাম। সমস্ত সহযোগিতা তাদের করব।” সহযোগিতা না হয় একটা পরিবার পেল, কিন্তু রাস্তাটা গ্রামের মানুষ কবে পাবেন, সে জবাব স্পষ্ট করে এখনই বলতে পারলেন না শাসকদলের নেতা।
মালদহ: রাস্তার জন্য শাসকদলের নেতার পায়ে পড়লেন গ্রামবাসী। ঘটনাস্থল মালদহের সেই বামনগোলা। এখানকার মালডাঙা গ্রামে গিয়েছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সী। সোমবারই সেখানে যান তিনি। তৃণমূল নেতাকে সামনে পেয়ে তাঁর পায়ে পড়ে যান গ্রামের বয়স্ক এক ব্যক্তি। কাতর অনুরোধ করেন, নেতা যেন দয়া করে এদিনই রাস্তাটার উদ্বোধন করে দেন।
মালডাঙা বামনগোলা থানা এলাকার গোবিন্দপুর- মহেশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সেই গ্রাম, যেখানে অসুস্থ তরুণীকে পরিবারের লোকেরা খাটিয়ায় শুইয়ে নিয়ে হাসপাতালের পথে রওনা দিয়েছিল দিন তিনেক আগে। গ্রামের বধূ মামনি রায় (১৯)-এর জ্বর হয়েছিল। এমন অবস্থা হাসপাতালে নিয়ে যেতে হতো। কিন্তু গ্রামের রাস্তার যা দশা, তাতে অ্যাম্বুল্যান্স ঢুকতে পারে না গ্রামে। এরপরই মামনির বাড়ির লোকেরা তাঁকে একটি খাটিয়ায় শুইয়ে নিয়ে রওনা দেয়।
মামনিকে বাঁচানো যায়নি। তবে গ্রামের আর একটা প্রাণও যেন পথের দাবিতে পথেই না শেষ হয়ে যায়, তার জন্য গ্রামের লোকেরা এবার সরব। ঘটনার দু’দিন পর সোমবার আব্দুর রহিম বক্সী গিয়েছিলেন ঘটনাস্থলে। মামমির পরিবারের সঙ্গেও দেখাও করেন। সেখানেই এক গ্রামবাসী বলেন,”এবার রাস্তাটা করে দিন। অনেকদিন ধরে কষ্ট করছি।”
আব্দুর রহিম বক্সী বলেন, “এই মৃত্যু নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। পরিবারের সঙ্গে দেখা করলাম। সমস্ত সহযোগিতা তাদের করব।” সহযোগিতা না হয় একটা পরিবার পেল, কিন্তু রাস্তাটা গ্রামের মানুষ কবে পাবেন, সে জবাব স্পষ্ট করে এখনই বলতে পারলেন না শাসকদলের নেতা।