Ration Card: পুকুর ছেঁচে উঠল শতাধিক ডিজিটাল রেশন কার্ড, মানিকচকে হইচই

Subhotosh Bhattacharya | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Dec 19, 2023 | 9:21 PM

Malda: গরিব দুঃস্থ মানুষের নামে একগুচ্ছ ডিজিটাল রেশন কার্ড। সেই কার্ডই কি না পড়ে জলে! খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছন মানিকচকের বিডিও করমবীর কেশব। আসেন মানিকচক থানার আইসি পার্থসারথি হালদারও। ১০৫টি ডিজিটাল রেশন কার্ড এদিন উদ্ধার হয়। গোটা ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মানিকচকের বিডিও।

Follow Us

মালদহ: মাছ ধরার জন্য পুকুর পরিষ্কার শুরু করেছিলেন গ্রামবাসীরা। আর সেই সেই কাজ করতে গিয়েই চোখ কপালে ওঠার মতো ঘটনা ঘটল। গ্রামের জলাশয়ে পড়ে রয়েছে শতাধিক রেশন কার্ড। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে হইচই মানিকচক গ্রামপঞ্চায়েত ভবন সংলগ্ন এলাকায়। পঞ্চায়েত অফিসের পাশেই পুকুরটি। মঙ্গলবার পুকুরপাড়ের আবর্জনা পরিষ্কার করছিলেন এলাকার লোকজন। সেখান থেকে রেশন কার্ড পাওয়ায় এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়।

অভিযোগ, গরিব দুঃস্থ মানুষের নামে রেশন কার্ড। সেই কার্ডই কি না পড়ে জলে! খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছন মানিকচকের বিডিও করমবীর কেশব। আসেন মানিকচক থানার আইসি পার্থসারথি হালদারও। ১০৫টি ডিজিটাল রেশন কার্ড এদিন উদ্ধার হয়। গোটা ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মানিকচকের বিডিও।

প্রত্যক্ষদর্শী অশোক হালদার বলেন, “এখানে মৎস্যজীবীরা মেশিন লাগিয়ে জল শুকোচ্ছেন। সেখানেই আজ দুপুরে রেশনকার্ড পাওয়া গিয়েছে। চাল পাচ্ছি না, ডাল পাচ্ছি না, তার মধ্যে আবার পুকুরে কার্ড ফেলে দিচ্ছে। কেন এগুলো করা হচ্ছে, কে ফেলছে কিছুই জানি না। ডিলার, পঞ্চায়েত সকলের সঙ্গেই কথা বলুক পুলিশ।”

মানিকচকের বিডিও করমবীর কেশব বলেন, “এখনও অবধি যা দেখছি সবই নিষ্ক্রিয় কার্ড। ২০১৩, ২০১৫ সালের রেশন কার্ড এগুলো। হতে পারে নতুন রেশন কার্ড হওয়ায় পুরনো কার্ড বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। মনে হচ্ছে তাই হয়ত এগুলো কেউ ফেলে দিয়েছে। ১০৫টা রেশন কার্ড আমরা পেয়েছি। সেগুলি খতিয়ে দেখা হবে। কার্ডগুলোর সক্রিয় হলে উপভোক্তাকে ডেকে দিয়ে দেওয়া হবে। নিষ্ক্রিয় হলে দেখা হবে উপভোক্তা নতুন কার্ড পেয়েছেন কি না।”

মালদহ: মাছ ধরার জন্য পুকুর পরিষ্কার শুরু করেছিলেন গ্রামবাসীরা। আর সেই সেই কাজ করতে গিয়েই চোখ কপালে ওঠার মতো ঘটনা ঘটল। গ্রামের জলাশয়ে পড়ে রয়েছে শতাধিক রেশন কার্ড। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে হইচই মানিকচক গ্রামপঞ্চায়েত ভবন সংলগ্ন এলাকায়। পঞ্চায়েত অফিসের পাশেই পুকুরটি। মঙ্গলবার পুকুরপাড়ের আবর্জনা পরিষ্কার করছিলেন এলাকার লোকজন। সেখান থেকে রেশন কার্ড পাওয়ায় এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়।

অভিযোগ, গরিব দুঃস্থ মানুষের নামে রেশন কার্ড। সেই কার্ডই কি না পড়ে জলে! খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছন মানিকচকের বিডিও করমবীর কেশব। আসেন মানিকচক থানার আইসি পার্থসারথি হালদারও। ১০৫টি ডিজিটাল রেশন কার্ড এদিন উদ্ধার হয়। গোটা ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মানিকচকের বিডিও।

প্রত্যক্ষদর্শী অশোক হালদার বলেন, “এখানে মৎস্যজীবীরা মেশিন লাগিয়ে জল শুকোচ্ছেন। সেখানেই আজ দুপুরে রেশনকার্ড পাওয়া গিয়েছে। চাল পাচ্ছি না, ডাল পাচ্ছি না, তার মধ্যে আবার পুকুরে কার্ড ফেলে দিচ্ছে। কেন এগুলো করা হচ্ছে, কে ফেলছে কিছুই জানি না। ডিলার, পঞ্চায়েত সকলের সঙ্গেই কথা বলুক পুলিশ।”

মানিকচকের বিডিও করমবীর কেশব বলেন, “এখনও অবধি যা দেখছি সবই নিষ্ক্রিয় কার্ড। ২০১৩, ২০১৫ সালের রেশন কার্ড এগুলো। হতে পারে নতুন রেশন কার্ড হওয়ায় পুরনো কার্ড বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। মনে হচ্ছে তাই হয়ত এগুলো কেউ ফেলে দিয়েছে। ১০৫টা রেশন কার্ড আমরা পেয়েছি। সেগুলি খতিয়ে দেখা হবে। কার্ডগুলোর সক্রিয় হলে উপভোক্তাকে ডেকে দিয়ে দেওয়া হবে। নিষ্ক্রিয় হলে দেখা হবে উপভোক্তা নতুন কার্ড পেয়েছেন কি না।”

Next Article