Bus Fare: ইচ্ছামতো বাসের ভাড়া চাওয়া নিয়ে সরকারের ভূমিকা কী? কেন লাগাম পরানো হচ্ছে না? ফুঁসছেন যাত্রীরা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jun 04, 2022 | 1:38 PM

Maldah: মালদহ এমন একটা জেলা যেখান থেকে সমানভাবে উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গে যাতায়াত করা হয়। রেলপথ হোক বা সড়কপথ, এই জেলা থেকে বিভিন্ন জায়গায় যান চলাচল করে।

Follow Us

মালদহ: জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চড়চড়িয়ে বেড়েছে বেসরকারি বাসের ভাড়া। এদিকে জ্বালানির দাম এখন কিছুটা কমলেও বর্ধিত ভাড়া কিন্তু কমেনি। ফলে রাস্তায় বেরিয়ে নাকাল হয়েই চলেছেন যাত্রীরা। এই নিয়ে ক্ষোভও বাড়ছে তাঁদের মধ্যে। একদিকে বাস ভাড়া নিয়ে যাত্রীদের ক্ষোভ। অন্যদিকে বড়সড় ক্ষতির মুখে পড়ে এই ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছেন বহু বাস মালিক। মালদহ বাস টার্মিনাসে এমন বহু বাস পড়ে রয়েছে, যেগুলি চালাতে পারছেন না বাস মালিকরা। এরজন্যে বাস মালিক থেকে শুরু করে বাসকর্মী সকলেই দায় চাপিয়েছেন রাজ্য সরকারের উপরে। রিজিওনাল ট্রান্সপোর্ট অফিসেস বা আরটিও (RTO) এই বেসরকারি বাসগুলির জন্য নির্দিষ্ট কোনও ভাড়া নির্ধারিত করে দেয়নি। ফলে যেমন খুশি ভাড়া চাওয়া হচ্ছে বাসযাত্রীদের কাছ থেকে। এক একটি বাসে এক এক রকম ভাড়া। ফলে বাসের যাত্রীদের সঙ্গে নিয়মিত ঝামেলা হচ্ছে বাসের কর্মীদের। কনডাক্টর বেশি ভাড়া চাইতেই রে রে করে উঠছেন কেউ কেউ। পাল্টা, কাঁধ ঝাঁকিয়ে কনডাক্টরও বলছেন, ‘না পোষালে নেমে যান’। সব মিলিয়ে তিতিবিরক্তির ছবি নিত্যদিন।

এসব কচকচানির কারণে বাসযাত্রীরা যেমন বাস এড়াচ্ছেন। অন্যদিকে অভিযোগ, মোটর ভেহিক্যালসের নজরদারি ছাড়া, রুট পারমিট ছাড়াই যে কোনও এলাকায় অনিয়ন্ত্রিত ভাবে চলছে ছোটো গাড়ি, টোটো, অটো, এমনকী মোটর চালিত ভ্যান বা ভটভটি। যা বাসের ব্যবসা মার খাওয়ার আরও একটা কারণ। বাসে উঠলেই ন্যূনতম ভাড়া ১০ টাকা। ১ কিলোমিটারের মধ্যে গেলেই এই ভাড়া। এক যাত্রীর কথায়, “পেট্রোপণ্যের দাম নিয়মিত বাড়ছে। ফলে আমরা খুবই সমস্যার মধ্যে পড়ছি। বাসে উঠলে ইচ্ছামত ভাড়া হাঁকছে। অথচ যাত্রীরা জানতেই পারছেন না কবে এই ভাড়া বাড়ল, কে-ই বা বাড়াল। একটা অদ্ভুত অরাজকতা চলছে। সবটাই গা জোয়ারি।”

মালদহ এমন একটা জেলা যেখান থেকে সমানভাবে উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গে যাতায়াত করা হয়। রেলপথ হোক বা সড়কপথ, এই জেলা থেকে বিভিন্ন জায়গায় যান চলাচল করে। বাসের ক্ষেত্রে ক্রমেই সমস্যা বাড়ছে। অভিযোগ, যে হারে ভাড়া বেড়ে যাচ্ছে তাতে মানুষের পক্ষে বাসে ওঠাই যেন দুষ্কর হয়ে যাচ্ছে। যাত্রীদের দাবি, সরকারের ভূমিকা এই ক্ষেত্রে একেবারেই যথাযোগ্য নয়। তারা বারবার বলছে, ভাড়া বাড়ানোর পক্ষে নয়। অথচ যারা ভাড়া বাড়াচ্ছে, কড়া হাতে তাদের আটকাচ্ছেও না।

মালদহ: জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চড়চড়িয়ে বেড়েছে বেসরকারি বাসের ভাড়া। এদিকে জ্বালানির দাম এখন কিছুটা কমলেও বর্ধিত ভাড়া কিন্তু কমেনি। ফলে রাস্তায় বেরিয়ে নাকাল হয়েই চলেছেন যাত্রীরা। এই নিয়ে ক্ষোভও বাড়ছে তাঁদের মধ্যে। একদিকে বাস ভাড়া নিয়ে যাত্রীদের ক্ষোভ। অন্যদিকে বড়সড় ক্ষতির মুখে পড়ে এই ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছেন বহু বাস মালিক। মালদহ বাস টার্মিনাসে এমন বহু বাস পড়ে রয়েছে, যেগুলি চালাতে পারছেন না বাস মালিকরা। এরজন্যে বাস মালিক থেকে শুরু করে বাসকর্মী সকলেই দায় চাপিয়েছেন রাজ্য সরকারের উপরে। রিজিওনাল ট্রান্সপোর্ট অফিসেস বা আরটিও (RTO) এই বেসরকারি বাসগুলির জন্য নির্দিষ্ট কোনও ভাড়া নির্ধারিত করে দেয়নি। ফলে যেমন খুশি ভাড়া চাওয়া হচ্ছে বাসযাত্রীদের কাছ থেকে। এক একটি বাসে এক এক রকম ভাড়া। ফলে বাসের যাত্রীদের সঙ্গে নিয়মিত ঝামেলা হচ্ছে বাসের কর্মীদের। কনডাক্টর বেশি ভাড়া চাইতেই রে রে করে উঠছেন কেউ কেউ। পাল্টা, কাঁধ ঝাঁকিয়ে কনডাক্টরও বলছেন, ‘না পোষালে নেমে যান’। সব মিলিয়ে তিতিবিরক্তির ছবি নিত্যদিন।

এসব কচকচানির কারণে বাসযাত্রীরা যেমন বাস এড়াচ্ছেন। অন্যদিকে অভিযোগ, মোটর ভেহিক্যালসের নজরদারি ছাড়া, রুট পারমিট ছাড়াই যে কোনও এলাকায় অনিয়ন্ত্রিত ভাবে চলছে ছোটো গাড়ি, টোটো, অটো, এমনকী মোটর চালিত ভ্যান বা ভটভটি। যা বাসের ব্যবসা মার খাওয়ার আরও একটা কারণ। বাসে উঠলেই ন্যূনতম ভাড়া ১০ টাকা। ১ কিলোমিটারের মধ্যে গেলেই এই ভাড়া। এক যাত্রীর কথায়, “পেট্রোপণ্যের দাম নিয়মিত বাড়ছে। ফলে আমরা খুবই সমস্যার মধ্যে পড়ছি। বাসে উঠলে ইচ্ছামত ভাড়া হাঁকছে। অথচ যাত্রীরা জানতেই পারছেন না কবে এই ভাড়া বাড়ল, কে-ই বা বাড়াল। একটা অদ্ভুত অরাজকতা চলছে। সবটাই গা জোয়ারি।”

মালদহ এমন একটা জেলা যেখান থেকে সমানভাবে উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গে যাতায়াত করা হয়। রেলপথ হোক বা সড়কপথ, এই জেলা থেকে বিভিন্ন জায়গায় যান চলাচল করে। বাসের ক্ষেত্রে ক্রমেই সমস্যা বাড়ছে। অভিযোগ, যে হারে ভাড়া বেড়ে যাচ্ছে তাতে মানুষের পক্ষে বাসে ওঠাই যেন দুষ্কর হয়ে যাচ্ছে। যাত্রীদের দাবি, সরকারের ভূমিকা এই ক্ষেত্রে একেবারেই যথাযোগ্য নয়। তারা বারবার বলছে, ভাড়া বাড়ানোর পক্ষে নয়। অথচ যারা ভাড়া বাড়াচ্ছে, কড়া হাতে তাদের আটকাচ্ছেও না।

Next Article