মালদা: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দিনের পর দিন স্কুল ছাত্রীর সঙ্গে সহবাসের অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে। এরপর ওই কিশোরী গর্ভবাতী হয়ে পড়লে বসানো হয় সালিশি সভা। অভিযোগ, মেয়েটিকে বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়ে গর্ভপাতেরও চেষ্টা করানো হয়। এরপর কোনওভাবে পালিয়ে থানায় অভিযোগ জানায় সে। কিন্তু এখন স্কুল খুললেও যেতে পারছে না মেয়েটি। বাড়ির সদস্যদেরও একঘরে করে রেখেছে এলাকাবাসী। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। অভিযুক্ত যুবক পলাতক।
কী ঘটেছে ?
ঘটনাস্থান মালদা। নাবালিকা ওই পরিবারের অভিযোগ, প্রায় তিন বছর ধরে স্থানীয় এক যুবক নাবালিকাকে ফুঁসলিয়ে ও বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করে। এরপর নাবালিকা যখন বুঝতে পারে সে গর্ভবতী হয়ে পড়েছে তখন সে ওই অভিযুক্ত যুবককে বিষয়টি জানায়। সেই সময় ওই যুবক অস্বীকার করে গোটা ঘটে। পরে গর্ভপাত করানোর কথা বলে নাবালিকাকে।
নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, এরপরই গত বুধবার রাতে তাঁদের মেয়েকে ছেলেটির বাবা নিজেদের বাড়িতে ডেকে পাঠায়। সেখানে নাবালিকা গেলে ওই যুবক ও তার পরিবারের লোকেরা বোঝানোর চেষ্টা করে এবং গর্ভপাত করানোর জন্য বলে। তবে নাবালিকা তাদের কথায় সায় না দেওয়ায় তাকে তারা চেপে ধরে। এবং মেঝেতে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে জোর করে গর্ভপাত করানোর ওষুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করে।
এরপর মেয়েটির চিৎকার শুনতে পায় তাঁর বাড়ির সদ্যরা। নাবালিকার বাড়ির লোকেরা নাবালিকাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে । পরে মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা থানায় যেতে চায়। কিন্তু অভিযোগ, ছেলের বাড়ির লোকজন নাবালিকার বাড়ির সদস্যদের থানা যেতে বারণ করে। পাশাপাশি প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকি দেয়।
এরপরই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বৈষ্ণবনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করে নাবালিকার পরিবার। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার অভিযোগ পাওয়ার পরই পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পসকো আইন অনুযায়ী মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ।যদিও পুলিশ এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তদের কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
মালদা: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দিনের পর দিন স্কুল ছাত্রীর সঙ্গে সহবাসের অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে। এরপর ওই কিশোরী গর্ভবাতী হয়ে পড়লে বসানো হয় সালিশি সভা। অভিযোগ, মেয়েটিকে বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়ে গর্ভপাতেরও চেষ্টা করানো হয়। এরপর কোনওভাবে পালিয়ে থানায় অভিযোগ জানায় সে। কিন্তু এখন স্কুল খুললেও যেতে পারছে না মেয়েটি। বাড়ির সদস্যদেরও একঘরে করে রেখেছে এলাকাবাসী। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। অভিযুক্ত যুবক পলাতক।
কী ঘটেছে ?
ঘটনাস্থান মালদা। নাবালিকা ওই পরিবারের অভিযোগ, প্রায় তিন বছর ধরে স্থানীয় এক যুবক নাবালিকাকে ফুঁসলিয়ে ও বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করে। এরপর নাবালিকা যখন বুঝতে পারে সে গর্ভবতী হয়ে পড়েছে তখন সে ওই অভিযুক্ত যুবককে বিষয়টি জানায়। সেই সময় ওই যুবক অস্বীকার করে গোটা ঘটে। পরে গর্ভপাত করানোর কথা বলে নাবালিকাকে।
নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, এরপরই গত বুধবার রাতে তাঁদের মেয়েকে ছেলেটির বাবা নিজেদের বাড়িতে ডেকে পাঠায়। সেখানে নাবালিকা গেলে ওই যুবক ও তার পরিবারের লোকেরা বোঝানোর চেষ্টা করে এবং গর্ভপাত করানোর জন্য বলে। তবে নাবালিকা তাদের কথায় সায় না দেওয়ায় তাকে তারা চেপে ধরে। এবং মেঝেতে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে জোর করে গর্ভপাত করানোর ওষুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করে।
এরপর মেয়েটির চিৎকার শুনতে পায় তাঁর বাড়ির সদ্যরা। নাবালিকার বাড়ির লোকেরা নাবালিকাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে । পরে মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা থানায় যেতে চায়। কিন্তু অভিযোগ, ছেলের বাড়ির লোকজন নাবালিকার বাড়ির সদস্যদের থানা যেতে বারণ করে। পাশাপাশি প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকি দেয়।
এরপরই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বৈষ্ণবনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করে নাবালিকার পরিবার। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার অভিযোগ পাওয়ার পরই পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পসকো আইন অনুযায়ী মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ।যদিও পুলিশ এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তদের কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি।