বহরমপুর: এবার রেশন বা নিয়োগ দুর্নীতি নয়, একশো দিনের কাজের দুর্নীতিতে হানা দিলেন গোয়েন্দারা। মুর্শিদাবাদের বহরমপুরে এক পঞ্চায়েত কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালাতে পৌঁছে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। রথীন দে নামে ওই পঞ্চায়েত কর্মীর বাড়িতে উপস্থিত হয়েছেন গোয়েন্দারা।
একশো দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযোগ অনেক দিন আগেই তুলেছিল বিরোধীরা। এরপর কেন্দ্রের পক্ষ থেকে একশো দিনের কাজের টাকা বন্ধ করে দেওয়া হয়। বস্তুত, ২০১৯, ২০২০, ২০২১ সালে বেলডাঙায় দু’টি, ধনিয়াখালিতে ১টি, এছড়াও অন্যান্য ২ টি থানায় মামলা দায়ের হয়। মোট ৫ টি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ইসিআইআর দায়ের করে ইডি। তারপরই মঙ্গলবার সকাল হতে না হতেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশিতে নামেন গোয়েন্দারা।
এ দিন একটি নোটিস নিয়ে রথীন দে-র বাড়িতে পৌঁছন পাঁচ জন গোয়েন্দা আধিকারিক। জানা গিয়েছে, পঞ্চায়েতের এক্সিকিউটিভ অফিসার ছিলেন এই রথীন। দুর্নীতির কারণে চাকরি খুইয়েছিলেন। একাধিকবার বিভিন্ন বিষয়ে, বিভিন্ন কেন্দ্রীয় আধিকারিকরা এই রথীনের বাড়িতে গিয়েছিলেন বলে খবর। আজ নোটিস দেখানোর পর শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। এমনকী পরিবারের সকল সদস্যদের বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন গোয়েন্দারা। তবে এদিন ঠিক কী কারণে রথীনের বাড়ি গিয়েছেন তা ধোঁয়াশা রয়েই গিয়েছে।
বহরমপুর: এবার রেশন বা নিয়োগ দুর্নীতি নয়, একশো দিনের কাজের দুর্নীতিতে হানা দিলেন গোয়েন্দারা। মুর্শিদাবাদের বহরমপুরে এক পঞ্চায়েত কর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালাতে পৌঁছে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। রথীন দে নামে ওই পঞ্চায়েত কর্মীর বাড়িতে উপস্থিত হয়েছেন গোয়েন্দারা।
একশো দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযোগ অনেক দিন আগেই তুলেছিল বিরোধীরা। এরপর কেন্দ্রের পক্ষ থেকে একশো দিনের কাজের টাকা বন্ধ করে দেওয়া হয়। বস্তুত, ২০১৯, ২০২০, ২০২১ সালে বেলডাঙায় দু’টি, ধনিয়াখালিতে ১টি, এছড়াও অন্যান্য ২ টি থানায় মামলা দায়ের হয়। মোট ৫ টি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ইসিআইআর দায়ের করে ইডি। তারপরই মঙ্গলবার সকাল হতে না হতেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশিতে নামেন গোয়েন্দারা।
এ দিন একটি নোটিস নিয়ে রথীন দে-র বাড়িতে পৌঁছন পাঁচ জন গোয়েন্দা আধিকারিক। জানা গিয়েছে, পঞ্চায়েতের এক্সিকিউটিভ অফিসার ছিলেন এই রথীন। দুর্নীতির কারণে চাকরি খুইয়েছিলেন। একাধিকবার বিভিন্ন বিষয়ে, বিভিন্ন কেন্দ্রীয় আধিকারিকরা এই রথীনের বাড়িতে গিয়েছিলেন বলে খবর। আজ নোটিস দেখানোর পর শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। এমনকী পরিবারের সকল সদস্যদের বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন গোয়েন্দারা। তবে এদিন ঠিক কী কারণে রথীনের বাড়ি গিয়েছেন তা ধোঁয়াশা রয়েই গিয়েছে।