বহরমপুর: সাতসকালে বাইকে নিয়ে রাস্তায় প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। এমনকী বাইপাসে উঠে স্টান্টও করতে দেখা গেল তাঁকে। যদিও হাতে বুলেট থাকলেও, মাথায় দেখা গেল না হেলমেট। যা নিয়ে প্রশ্ন করতে শুরু করেছেন কেউ কেউ। কিন্তু, হঠাৎ এমন ফুরফুরে মেজাজে সকাল হতে না হতেই বহরমপুরেরর রাস্তায় কেন নেমে পড়লেন অধীর? প্রসঙ্গত, ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের মেহেদীপুর থেকে বলরামপুর বহরমপুরের বাইপাস রাস্তার কাজ চলছিল দীর্ঘদিন থেকে। সদ্য একটি লেনের কাজ শেষ হয়েছে বলে খবর। পুজোর মুখে বহরমপুরবাসীকে নতুন উপহার দিতে শনিবার থেকেই খুলে দেওয়া হয়েছে সেই একটি লেন। সেখানেই এদিন বুলেট নিয়ে দৌড়ে বেড়াতে দেখা গেল অধীরকে। খাতায়-কলমে রাস্তাটির এদিন তিনি উদ্বোধনও করলেন।
প্রসঙ্গত, এই বাইপাস তৈরির ফলে উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গে যাতায়াত আগের থেকে অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। বহরমপুর শহরের ভিতর দিয়ে সিঙ্গেল লেনের একটি রাস্তা রয়েছে। কিন্তু, সেটি দিয়ে গেলে প্রায় ১০ কিলোমিটার অতিরিক্ত পড়ে যেত। যানজটও হত বিস্তর। কিন্তু, নয়া বাইপাসের হাত ধরে সময় ও কিলোমিটার দুই বাঁচবে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই এই নয়া রাস্তাকে ঘিরে বহরমপুরবাসীর উন্মাদনার শেষ নেই।
এদিন সকালে হাইওয়ে আধিকারিকদের উপস্থিততে রাস্তাটির উদ্বোধন করেন বহরমপুরের সাংসদ। তারপরেই সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ নিজেই বুলেট চালিয়ে রাস্তা পরিদর্শনে বের হন। বলরামপুর থেকে চলে যান মেহেদীপুর পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, রাস্তাটির কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৩ সালে। জমি জটের কারণে মাঝে বেশ কয়েকবার কাজ আটকে যায়। ভাগীরথী উপর একটা ব্রিজও তৈরি হয়েছে জাতীয় সড়কের বাইপাসের জন্য।
উদ্বোধন ও হেলমেট না পরা নিয়ে খোঁচা দিয়ে বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি শাওনি সিংহ রায় বলেন, “কেউ যদি গায়ের জোরে সব কিছুর উদ্বোধন করে সেটা তাঁর ব্যাপার। কিন্তু, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সাহায্য় না থাকলে এটা হত না। যেখানে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইভের প্রচার চলছে রাজ্যে সেখানে উনি সাংসদ হিসাবে যদি হেলমেট না পড়েন তাহলে সেটা তাঁর দায়িত্ব।”
বহরমপুর: সাতসকালে বাইকে নিয়ে রাস্তায় প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। এমনকী বাইপাসে উঠে স্টান্টও করতে দেখা গেল তাঁকে। যদিও হাতে বুলেট থাকলেও, মাথায় দেখা গেল না হেলমেট। যা নিয়ে প্রশ্ন করতে শুরু করেছেন কেউ কেউ। কিন্তু, হঠাৎ এমন ফুরফুরে মেজাজে সকাল হতে না হতেই বহরমপুরেরর রাস্তায় কেন নেমে পড়লেন অধীর? প্রসঙ্গত, ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের মেহেদীপুর থেকে বলরামপুর বহরমপুরের বাইপাস রাস্তার কাজ চলছিল দীর্ঘদিন থেকে। সদ্য একটি লেনের কাজ শেষ হয়েছে বলে খবর। পুজোর মুখে বহরমপুরবাসীকে নতুন উপহার দিতে শনিবার থেকেই খুলে দেওয়া হয়েছে সেই একটি লেন। সেখানেই এদিন বুলেট নিয়ে দৌড়ে বেড়াতে দেখা গেল অধীরকে। খাতায়-কলমে রাস্তাটির এদিন তিনি উদ্বোধনও করলেন।
প্রসঙ্গত, এই বাইপাস তৈরির ফলে উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গে যাতায়াত আগের থেকে অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। বহরমপুর শহরের ভিতর দিয়ে সিঙ্গেল লেনের একটি রাস্তা রয়েছে। কিন্তু, সেটি দিয়ে গেলে প্রায় ১০ কিলোমিটার অতিরিক্ত পড়ে যেত। যানজটও হত বিস্তর। কিন্তু, নয়া বাইপাসের হাত ধরে সময় ও কিলোমিটার দুই বাঁচবে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই এই নয়া রাস্তাকে ঘিরে বহরমপুরবাসীর উন্মাদনার শেষ নেই।
এদিন সকালে হাইওয়ে আধিকারিকদের উপস্থিততে রাস্তাটির উদ্বোধন করেন বহরমপুরের সাংসদ। তারপরেই সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ নিজেই বুলেট চালিয়ে রাস্তা পরিদর্শনে বের হন। বলরামপুর থেকে চলে যান মেহেদীপুর পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, রাস্তাটির কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৩ সালে। জমি জটের কারণে মাঝে বেশ কয়েকবার কাজ আটকে যায়। ভাগীরথী উপর একটা ব্রিজও তৈরি হয়েছে জাতীয় সড়কের বাইপাসের জন্য।
উদ্বোধন ও হেলমেট না পরা নিয়ে খোঁচা দিয়ে বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি শাওনি সিংহ রায় বলেন, “কেউ যদি গায়ের জোরে সব কিছুর উদ্বোধন করে সেটা তাঁর ব্যাপার। কিন্তু, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সাহায্য় না থাকলে এটা হত না। যেখানে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইভের প্রচার চলছে রাজ্যে সেখানে উনি সাংসদ হিসাবে যদি হেলমেট না পড়েন তাহলে সেটা তাঁর দায়িত্ব।”