BJP MP Jagannath Sarkar: ‘টাকা খেয়েছেন জগন্নাথ সরকার’, বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দলেরই নেত্রী

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

May 16, 2022 | 8:39 AM

BJP: বিতর্কের সূত্রপাত গত ১২ মে। নদিয়ার কল্যাণী এইমসের গেটের সামনে কাজের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বেশ কিছু যুবক, যুবতী।

Follow Us

নদিয়া: বিজেপি সাংসদের নামে সম্প্রতি বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন দলেরই এক নেত্রী। কল্যাণী এইমসে চাকরি দেওয়ার নাম করে সাংসদ জগন্নাথ সরকার টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন বিজেপির নেত্রী তানিয়া ভট্টাচার্য। এই ঘটনা ঘিরে ইতিমধ্যেই জোর চাপানউতর শুরু হয়েছে জেলায়। বিরোধীরা বলছে, বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দলের কারণেই এই ধরনের বিষয় প্রকাশ্যে আসছে। যদিও অভিযোগের সত্যতা সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিয়ে জগন্নাথ সরকার পাল্টা তানিয়ার নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। মানহানির অভিযোগ তোলেন সাংসদ। রানাঘাটের সাংসদ জগন্নাথ সরকার বলেন, “প্রথমত বিজেপিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কোনও অবকাশই নেই। আর এই অভিযোগও একেবারেই মানহানির চেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।”

বিতর্কের সূত্রপাত গত ১২ মে। নদিয়ার কল্যাণী এইমসের গেটের সামনে কাজের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বেশ কিছু যুবক, যুবতী। কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার সেদিন এইমস পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। তাঁকেও ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। যা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। সেদিনই তানিয়া ভট্টাচার্য নামে এক চাকরি প্রার্থী দাবি করেছিলেন, “জগন্নাথ সরকার আমার কাছে টাকা খেয়েছেন।” পরে জানা যায়, এই তানিয়া ভট্টাচার্য বিজেপি করেন। শুধু বিজেপির সদস্যই নন, গত পুরভোটে গয়েশপুর পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে দলের মুখও ছিলেন তিনি।

তানিয়া ভট্টাচার্যর এই অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করে এরপরই জগন্নাথ সরকার কল্যাণী থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। জগন্নাথ সরকার বলেন, “উনি (তানিয়া) এমন একটি বাজে মন্তব্য করেছেন যা আমার কাছে সম্মানহানিকর বলে মনে হয়েছে। অভিযোগটা যিনিই করুন না কেন খুবই অন্যায় করেছেন। আমি বলব, তাঁর কাছে যদি কোনও প্রমাণ থাকে তা যেন প্রকাশ করেন। না হলে উনি যে অন্যায় করেছেন তার জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা তো আমি নেবই। আইনি প্রক্রিয়ার প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে আমি থানায় এসেছি।”

এদিকে এই ঘটনাকে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে দাবি করেছে বিরোধীরা। যদিও এই তত্ত্বও মানতে চাইছেন না বিজেপি সাংসদ। জগন্নাথ সরকারের কথায়, “বিজেপিতে কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই। এখানে যাঁরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন, তাঁরা কোনও দলের পতাকা নিয়ে যাননি। আমি যতদূর জানি সব দলের লোকজনই সেখানে ছিলেন। এখানে দল, বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বিষয় নয়। এসব যারা বলছে, ঘোলা জলে মাছ ধরতে চাইছে।” অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে কল্যাণী থানার পুলিশ। এখন এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমজনতার প্রশ্ন, পুলিশি তদন্তে আবার কেঁচো খুঁড়তে কেউটে না বেরিয়ে পরে।

নদিয়া: বিজেপি সাংসদের নামে সম্প্রতি বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন দলেরই এক নেত্রী। কল্যাণী এইমসে চাকরি দেওয়ার নাম করে সাংসদ জগন্নাথ সরকার টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন বিজেপির নেত্রী তানিয়া ভট্টাচার্য। এই ঘটনা ঘিরে ইতিমধ্যেই জোর চাপানউতর শুরু হয়েছে জেলায়। বিরোধীরা বলছে, বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দলের কারণেই এই ধরনের বিষয় প্রকাশ্যে আসছে। যদিও অভিযোগের সত্যতা সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিয়ে জগন্নাথ সরকার পাল্টা তানিয়ার নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। মানহানির অভিযোগ তোলেন সাংসদ। রানাঘাটের সাংসদ জগন্নাথ সরকার বলেন, “প্রথমত বিজেপিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কোনও অবকাশই নেই। আর এই অভিযোগও একেবারেই মানহানির চেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।”

বিতর্কের সূত্রপাত গত ১২ মে। নদিয়ার কল্যাণী এইমসের গেটের সামনে কাজের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বেশ কিছু যুবক, যুবতী। কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার সেদিন এইমস পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। তাঁকেও ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। যা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। সেদিনই তানিয়া ভট্টাচার্য নামে এক চাকরি প্রার্থী দাবি করেছিলেন, “জগন্নাথ সরকার আমার কাছে টাকা খেয়েছেন।” পরে জানা যায়, এই তানিয়া ভট্টাচার্য বিজেপি করেন। শুধু বিজেপির সদস্যই নন, গত পুরভোটে গয়েশপুর পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে দলের মুখও ছিলেন তিনি।

তানিয়া ভট্টাচার্যর এই অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করে এরপরই জগন্নাথ সরকার কল্যাণী থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। জগন্নাথ সরকার বলেন, “উনি (তানিয়া) এমন একটি বাজে মন্তব্য করেছেন যা আমার কাছে সম্মানহানিকর বলে মনে হয়েছে। অভিযোগটা যিনিই করুন না কেন খুবই অন্যায় করেছেন। আমি বলব, তাঁর কাছে যদি কোনও প্রমাণ থাকে তা যেন প্রকাশ করেন। না হলে উনি যে অন্যায় করেছেন তার জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা তো আমি নেবই। আইনি প্রক্রিয়ার প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে আমি থানায় এসেছি।”

এদিকে এই ঘটনাকে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে দাবি করেছে বিরোধীরা। যদিও এই তত্ত্বও মানতে চাইছেন না বিজেপি সাংসদ। জগন্নাথ সরকারের কথায়, “বিজেপিতে কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই। এখানে যাঁরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন, তাঁরা কোনও দলের পতাকা নিয়ে যাননি। আমি যতদূর জানি সব দলের লোকজনই সেখানে ছিলেন। এখানে দল, বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বিষয় নয়। এসব যারা বলছে, ঘোলা জলে মাছ ধরতে চাইছে।” অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে কল্যাণী থানার পুলিশ। এখন এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমজনতার প্রশ্ন, পুলিশি তদন্তে আবার কেঁচো খুঁড়তে কেউটে না বেরিয়ে পরে।

Next Article