Recruitment Scam: টেট পাশ না করেই চাকরি, প্রাক্তন স্ত্রীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Sep 03, 2022 | 6:08 PM

Kalyani: অভিযোগ, ২০১৭ সালের রানাঘাটের রাঘবপুর রূপান্তরিত নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ে পাপিয়া যোগ দেন। পাপিয়া কল্যাণীর বাসিন্দা।

Follow Us

নদিয়া: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ফের বড়সড় দুর্নীতির অভিযোগ উঠল। শিক্ষিকার বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে চাকরি পাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন তাঁর প্রাক্তন স্বামী। অভিযোগ, টেট পাশ না করেও তিনি চাকরি পেয়ে গিয়েছেন। প্রায় ৭ লক্ষ টাকার বিনিময়ে পাপিয়া মুখোপাধ্যায় নামে ওই শিক্ষিকা চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ প্রাক্তন স্বামীর। এ নিয়ে সম্প্রতি পাপিয়াদেবীর প্রাক্তন স্বামীকে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদও করেছে বলে তিনি জানান। যদিও পাপিয়াদেবীর দাবি, তাঁকে কোনও নোটিস কেউ পাঠায়নি। অভিযোগ, ২০১৭ সালের রানাঘাটের হবিবপুরে রাঘবপুর রূপান্তরিত নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ে পাপিয়া যোগ দেন। পাপিয়া কল্যাণীর বাসিন্দা। সূত্রের খবর, সম্প্রতি পাপিয়া ও তাঁর প্রাক্তন স্বামীকে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করে। যদিও শিক্ষিকার দাবি, ডিভোর্সের কারণেই তাঁর বিরুদ্ধে অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা চলছে।

পাপিয়া মুখোপাধ্যায়ের প্রাক্তন স্বামী জয়ন্ত বিশ্বাস বলেন, ” দুর্নীতির যে ঘটনা চারপাশে ঘটছে, হঠাৎ করে সিবিআই থেকে আমাকে ফোন করে। আমার বিস্তারিত জানতে চায়। এরপর নির্দিষ্ট দিনে আমাকে নিজাম প্যালেসে হাজির হতে বলে। আমি যাই। বিভিন্ন তথ্য ওরা পাপিয়া মুখোপাধ্যায় সম্পর্কে জানতে চান। আমার মিসেস ছিলেন। এখন আলাদা থাকি। ২০১২ সালে আমার প্রাক্তন স্ত্রী টেট পরীক্ষা দেয়, ফেলও করে। আবার ২০১৪ সালের টেটেও বসে। পরীক্ষাটা সম্ভবত ২০১৫ সালের শেষের দিকে হয়েছিল। পরীক্ষায় বসে। পাপিয়া টাকার দাবি করেছিলেন। ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা দাবি করেছিলেন। সেটাই দেওয়া হয়। আমি জোগাড় করে দিই। আমার ওই টাকাটা ফেরত চাই।”

যদিও পাপিয়া মুখোপাধ্যায় বলেন, “টাকার প্রশ্ন আসছেই না। যিনি টাকা দিয়েছেন, তিনি বলবেন। আমার এ নিয়ে কথা বলার কোনও দরকার নেই। ২০১৭-তে যদি চাকরি হয়ে থাকে ২০২০তে আমি ওখান থেকে চলে আসি। তারপর থেকে আমাদের মধ্যে প্রচুর অশান্তি চলছে। এখন এসব করছেন, তাঁর ব্যাপার। প্রতিটা মানুষের যেমনভাবে চাকরি হয়েছে, আমারও তেমনভাবেই চাকরি হয়েছে। আমার কাছে সব কাগজপত্র আছে। আমাকে এখনও সিবিআই ডাকেনি। আমাকে কিন্তু কোর্ট থেকেও কোনও নোটিস পাঠানো হয়নি।”

নদিয়া: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ফের বড়সড় দুর্নীতির অভিযোগ উঠল। শিক্ষিকার বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে চাকরি পাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন তাঁর প্রাক্তন স্বামী। অভিযোগ, টেট পাশ না করেও তিনি চাকরি পেয়ে গিয়েছেন। প্রায় ৭ লক্ষ টাকার বিনিময়ে পাপিয়া মুখোপাধ্যায় নামে ওই শিক্ষিকা চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ প্রাক্তন স্বামীর। এ নিয়ে সম্প্রতি পাপিয়াদেবীর প্রাক্তন স্বামীকে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদও করেছে বলে তিনি জানান। যদিও পাপিয়াদেবীর দাবি, তাঁকে কোনও নোটিস কেউ পাঠায়নি। অভিযোগ, ২০১৭ সালের রানাঘাটের হবিবপুরে রাঘবপুর রূপান্তরিত নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ে পাপিয়া যোগ দেন। পাপিয়া কল্যাণীর বাসিন্দা। সূত্রের খবর, সম্প্রতি পাপিয়া ও তাঁর প্রাক্তন স্বামীকে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করে। যদিও শিক্ষিকার দাবি, ডিভোর্সের কারণেই তাঁর বিরুদ্ধে অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা চলছে।

পাপিয়া মুখোপাধ্যায়ের প্রাক্তন স্বামী জয়ন্ত বিশ্বাস বলেন, ” দুর্নীতির যে ঘটনা চারপাশে ঘটছে, হঠাৎ করে সিবিআই থেকে আমাকে ফোন করে। আমার বিস্তারিত জানতে চায়। এরপর নির্দিষ্ট দিনে আমাকে নিজাম প্যালেসে হাজির হতে বলে। আমি যাই। বিভিন্ন তথ্য ওরা পাপিয়া মুখোপাধ্যায় সম্পর্কে জানতে চান। আমার মিসেস ছিলেন। এখন আলাদা থাকি। ২০১২ সালে আমার প্রাক্তন স্ত্রী টেট পরীক্ষা দেয়, ফেলও করে। আবার ২০১৪ সালের টেটেও বসে। পরীক্ষাটা সম্ভবত ২০১৫ সালের শেষের দিকে হয়েছিল। পরীক্ষায় বসে। পাপিয়া টাকার দাবি করেছিলেন। ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা দাবি করেছিলেন। সেটাই দেওয়া হয়। আমি জোগাড় করে দিই। আমার ওই টাকাটা ফেরত চাই।”

যদিও পাপিয়া মুখোপাধ্যায় বলেন, “টাকার প্রশ্ন আসছেই না। যিনি টাকা দিয়েছেন, তিনি বলবেন। আমার এ নিয়ে কথা বলার কোনও দরকার নেই। ২০১৭-তে যদি চাকরি হয়ে থাকে ২০২০তে আমি ওখান থেকে চলে আসি। তারপর থেকে আমাদের মধ্যে প্রচুর অশান্তি চলছে। এখন এসব করছেন, তাঁর ব্যাপার। প্রতিটা মানুষের যেমনভাবে চাকরি হয়েছে, আমারও তেমনভাবেই চাকরি হয়েছে। আমার কাছে সব কাগজপত্র আছে। আমাকে এখনও সিবিআই ডাকেনি। আমাকে কিন্তু কোর্ট থেকেও কোনও নোটিস পাঠানো হয়নি।”

Next Article