Mid Day Meal: মিড ডে মিলের টাকা ‘হাপিস’ করে দিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক? সহকারী হেড মাস্টারের অভিযোগে শোরগোল

Dipankar Das | Edited By: জয়দীপ দাস

Nov 16, 2024 | 4:44 PM

Mid Day Meal: অভিযোগ, বিগত ৪ দিন ধরে স্কুলে বন্ধ রয়েছে মিড ডে মিল। দুপুরের খাবার পাচ্ছে না স্কুলের প্রায় শ’ দেড়েক পড়ুয়া। তাতেই ক্ষোভ মাথাচাড়া দিয়েছে পড়ুয়া থেকে অভিভাবকদের মধ্যে। আর এখানেই স্কুলের সহকারি প্রধান শিক্ষক অভিজিৎ মণ্ডল প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তুললেন গুরুতর অভিযোগ।

Mid Day Meal: মিড ডে মিলের টাকা হাপিস করে দিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক? সহকারী হেড মাস্টারের অভিযোগে শোরগোল
Image Credit source: TV 9 Bangla

Follow Us

বাগদা: ট্যাবকাণ্ডে শোরগোলের মধ্যেই এবার মিড ডে মিল বিতর্ক। দোষারোপ, পাল্টা দোষারোপে তপ্ত উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার কানিয়াড়া যাদব চন্দ্র হাইস্কুল। প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করলেন সহকারি প্রধান শিক্ষক। যদিও তাঁর বিরুদ্ধে ওটা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রধান শিক্ষক। চাপানউতোর তৈরি হতেই ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস বিডিও-র। 

অভিযোগ, বিগত ৪ দিন ধরে স্কুলে বন্ধ রয়েছে মিড ডে মিল। দুপুরের খাবার পাচ্ছে না স্কুলের প্রায় শ’ দেড়েক পড়ুয়া। তাতেই ক্ষোভ মাথাচাড়া দিয়েছে পড়ুয়া থেকে অভিভাবকদের মধ্যে। আর এখানেই স্কুলের সহকারি প্রধান শিক্ষক অভিজিৎ মণ্ডল প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তুললেন গুরুতর অভিযোগ। তাঁর দাবি, প্রধান শিক্ষক নিয়মিত স্কুলে আসেন না। মিড ডে মিলের টাকা আসে প্রধান শিক্ষকের অ্যাকাউন্টে। কিন্তু, তিনি সেই টাকা সঠিক সময় না দেওয়ার কারণে মুদি দোকানের পাশাপাশি সবজির দোকানে বাকি মেটানো যাচ্ছে না। জ্বালানির খরচ সামাল দিতে গিয়েও বেগ পেতে হচ্ছে। ইতিমধ্যেই সমস্যার কথা বিডিও-কে জানানো হয়েছে বলে জানান তিনি। 

এই খবরটিও পড়ুন

যদিও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন কনিয়াড়া যাদব চন্দ্র হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক অনুপম সর্দার। তিনি আবার বলছেন, “সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত মিড ডে মিলের টাকা আমি স্কুল কর্তৃপক্ষকে দিয়ে দিয়েছি। অক্টোবর মাসে স্কুল ছুটি ছিল। কিন্তু যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে তা মিথ্যা।”  এই বিষয়ে বাগদার বিডিও প্রসূন প্রামাণিক জানিয়েছেন, “বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। স্কুলের ডি আই কে এই বিষয়ে জানিয়েছেন এসআই। আগামী সোমবার-মঙ্গলবারের মধ্যে বৈঠক হবে। এভাবে মিড ডে মিল বন্ধ থাকতে পারে না। আমরা পুরো বিষয়টা দেখছি।”

Next Article