Bangaon: বাংলাদেশি তরুণীকে গণধর্ষণ, ২০ বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ আদালতের

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Jun 04, 2022 | 5:33 PM

North 24 pargana: জানা গিয়েছে, ২০১১ সালের ১৫ ই সেপ্টেম্বক বাগদা থানার হরিহরপুর এলাকার এক বাংলাদেশি তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে।

Bangaon: বাংলাদেশি তরুণীকে গণধর্ষণ, ২০ বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ আদালতের
গ্রেফতার যুবক (নিজস্ব ছবি)

Follow Us

বনগাঁ: বাংলাদেশি তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ। দুই অভিযুক্তকে কুড়ি বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিলেন বিচারক।

শনিবার বনগাঁ মহকুমা আদালতের বিচারক শান্তনু মুখোপাধ্যায় এই রকমই সাজা ঘোষণা করেন। জানা গিয়েছে, ২০১১ সালের ১৫ ই সেপ্টেম্বক বাগদা থানার হরিহরপুর এলাকার এক বাংলাদেশি তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনায় নাম জড়ায় দুই যুবকের। তখনই বাগদা থানার পুলিশ গ্রেফতার করে তাদের।

ঘটনাটির বিষয়ে সরকারি আইনজীবী অশোক প্রামাণিক বলেন, ‘২০২১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর বাগদা থানার হরিহরপুর এলাকার এক বাংলাদেশি তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগে দুই যুবকের বিরুদ্ধে। তাদের গ্রেফতার করে আদালতে পাঠিয়েছিল বাগদা থানার পুলিশ। এতদিন তাদের জেলে রেখে বিচার প্রক্রিয়া চলছিল। আজ বিচারক তাদের ২০ বছরের কারাদণ্ড ও ১ লক্ষ টাকা করে জরিমানা ধার্য করেছেন। পাশাপাশি তরুণীকে আটকে রাখার মামলায় তাদের আরও ছয় মাসের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

এই বিষয়ে অভিযুক্তদের পক্ষের আইনজীবী জানিয়েছেন, ‘আমার মক্কেলদের বিরুদ্ধে পকসো ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছিল। কিন্তু পকসো ধারা থেকে তাদেরকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। গণধর্ষণের মামলায় তাদের বিরুদ্ধে সাজা শোনানো হয়েছে। এই বিচারের উপরে আমরা উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হব।’

বস্তুত, আজ মা-কে বাটালি দিয়ে মেরে খুন। দীর্ঘ সময়ের পর বাবার শাস্তির খবর শুনে সন্তোষ প্রকাশ করল ছেলে। পুরুলিয়ার ঘটনা। শনিবার পুরুলিয়া জেলা আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক (প্রথম কোর্ট) অর্চিতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরুলিয়ার কেন্দা থানার ভাদশা গ্রামের চিত্তরঞ্জন মাহাতকে এই সাজা দেন। এতে প্রধান সাক্ষী ছিলেন চিত্তরঞ্জনের ছেলে মৃগাঙ্ক মাহাত।

এ দিন, সাজা ঘোষণা হওয়ার পর তিনি জানিয়ে দেন তাঁর বাবা হলেও যে অপরাধ চিত্তরঞ্জন করেছিল তাতে কঠোর শাস্তিই প্রাপ্য ছিল তার। চার বছর আগের ঘটনা। মৃত মহিলার নাম অষ্টমী মাহাত। অষ্টমীর সঙ্গে চিত্তরঞ্জনের বৈবাহিক সম্পর্ক ভাল ছিল না বলেই খবর। এরপর মনসা পুজোর দিন নৃশংস ভাবে স্ত্রীকে খুন করে চিত্তরঞ্জন। বাটালি দিয়ে কোপাতে শুরু করে সে। ঘটনায় মৃত্যু হয় মহিলার। সেই ঘটনারই প্রধান সাক্ষী ছিলেন বড় ছেলে মৃগাঙ্ক।

Next Article