Chandrayaan-3: ইসরোর চন্দ্র মিশনে সামিল বাংলার নীলাদ্রি, খুশির হাওয়া মছলন্দপুরে

Dipankar Das | Edited By: জয়দীপ দাস

Jul 15, 2023 | 6:05 PM

Chandrayaan-3: নীলাদ্রির বাবা জানাচ্ছেন ছোট থেকেই মহাকাশ নিয়ে তুমুল আগ্রহ ছেলের। সেখান থেকেই এই পথে পড়াশোনা।

Chandrayaan-3: ইসরোর চন্দ্র মিশনে সামিল বাংলার নীলাদ্রি, খুশির হাওয়া মছলন্দপুরে
নীলাদ্রি মৈত্র
Image Credit source: TV-9 Bangla

Follow Us

মছলন্দপুর: সাফল্যের মুখ দেখেনি আগের মিশন। কিন্তু, চন্দ্রযান ২.০ তে বড় ভূমিকা ছিল হুগলির গুড়াপের চন্দ্রকান্ত কুমারের। চন্দ্রযান-২ এর যোগাযোগের জন্য যে অ্যান্টেনা তৈরি করা হয়েছিল তার ডিজাইন করেছিলেন বাংলার এই মহাকাশ বিজ্ঞানী। তিনি ও তাঁর ভাই শশীকান্ত কুমার এখনও কাজ করছেন ইসরোতে। এবার নয়া মিশনেও (Chandrayaan-3) বড় ভূমিকা রাখছেন বাংলার আর এক মহাকাশ বিজ্ঞানী। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মছলন্দপুরের বাসিন্দা নীলাদ্রি মৈত্র। পড়াশোনা রাজবল্লভপুর হাইস্কুলে। চন্দ্রযান-৩ তৈরি থেকে উৎক্ষেপণ পর্যন্ত, গোটা কর্মযজ্ঞে সামিল ছিলেন তিনি। তাঁকে নিয়েই এখন তুমুল উচ্ছ্বাস গোটা জেলাজুড়ে। 

নয়া চন্দ্রযানের সফল উৎক্ষেপণের পর থেকেই খুশির হাওয়া মছলন্দপুরে। নীলাদ্রির বাবা জানাচ্ছেন, ছোট থেকেই মহাকাশ নিয়ে তুমুল আগ্রহ ছেলের। সেখান থেকেই এই পথে পড়াশোনা। ছেলের সাফল্য গর্বিত তিনিও। এদিকে ইতিমধ্যেই অবার চন্দ্রযানকে চাঁদে পাঠিয়ে ইসরোতে বসেই এলাকাবাসীর জন্য ভিডিয়ো বার্তা পাঠিয়েছেন নীলাদ্রি। গর্বিত তাঁর কাকাও। তিনি বলেন, “ছোট থেকেই ওর মহাকাশ গবেষণা নিয়ে খুব উৎসাহ ছিল। এখন বিশ্বের কাছে ভারতের নাম আরও উজ্জ্বল হয়েছে। এই যাত্রায় আমাদের ছেলের নাম থাকায় আমারও খুব গর্ববোধ করছি।”

প্রসঙ্গত, শুক্রবার শ্রীহরিকোটা থেকে দুপুর আড়াইটা নাগাদ চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দেয় চন্দ্রযান-৩। ইতিমধ্যেই এই সাফল্যের জন্য ইসরোকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নাসা। এখনও পর্যন্ত সফলভাবেই চলছে চন্দ্রযান ৩ মিশন। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই পৃথিবীর কক্ষপথে একবার পাক খাওয়া সম্পূৰ্ণ হয়েছে চন্দ্রযানের। শুক্রবার দুপুর থেকে পৃথিবীর কক্ষপথে পাক খাচ্ছে চন্দ্রযান। আরও ১৬ দিন পৃথিবীর চার দিকে ঘুরবে বিক্রমরা। ৩১ জুলাই চাঁদের কক্ষপথের দিকে রওনা দেবে। ২৩ অগস্ট চাঁদে নামতে পারে বিক্রম ল্যান্ডার। বিকেল ৫টা ৪৭ মিনিটে দক্ষিণ মেরুতে ‘ল্যান্ডিংয়ের’ সম্ভাবনা।

Next Article