Haroa: নেশা উঠত চরমে, দিনেই বেচত হাজার হাজার টাকার মাল! মদে আসলে ব্যবসায়ী যে মেশাতেন আসল জিনিস! জানতে পেরেই কুপোকাত ক্রেতারা
Haroa: বাসিন্দারাই বলছেন, পুরো বেআইনিভাবে চলছিল এই ব্যবসা। বসিরহাট পুলিশ ডিস্ট্রিক্ট-এর কাছে এই খবর আসে এবং পুলিশও SOG ডিপার্টমেন্ট যৌথ অভিযানে গ্রেফতার হয় এই অসাধু ব্যবসায়ীকে।
উত্তর ২৪ পরগনা: মদের সঙ্গে স্পিরিট মেশালে নাকি নেশা ওঠে চরমে। তাই ঠেকে ভিড় জমাতে আর ক্রেতাদের নেশা চরমে তুলতে মদের সঙ্গে স্পিরিট মিশিয়ে দিতেন ব্যবসায়ী তাপস মিস্ত্রি। অভিযোগ তেমনই। মদের সঙ্গে স্পিরিট মিশিয়ে বিক্রি করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হল এক ব্যবসায়ীকে। ঘটনাটি ঘটেছে হাসনাবাদ থানার দেবী মোড় এলাকায়।
ইতিমধ্যেই পুলিশ ওই ব্যবসায়ীর ঠেকে তল্লাশি চালিয়েছে। ৭১২ লিটার স্পিরিট উদ্ধার এবং মদ উদ্ধার করেছে। এই স্পিরিট মেশানো মদ খেলে বেশি নেশা হয়। তাই গ্রামের বাসিন্দাদের একাংশই বলছে, এই কারণেই ওই দোকানে ভিড় থাকত বেশি। মানুষ বেশি ওই দোকান থেকেই মদ কিনতেন, বলছেন গ্রামবাসীরাই।
বাসিন্দারাই বলছেন, পুরো বেআইনিভাবে চলছিল এই ব্যবসা। বসিরহাট পুলিশ ডিস্ট্রিক্ট-এর কাছে এই খবর আসে এবং পুলিশও SOG ডিপার্টমেন্ট যৌথ অভিযানে গ্রেফতার হয় এই অসাধু ব্যবসায়ীকে।
গত ১৯ তারিখ রাতে তপন মিস্ত্রি নামে ওই ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে । গতকাল তাঁকে বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয় এবং তিনদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত । তাপসকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। এই ঘটনার সঙ্গে আর কেউ জড়িত কিনা, এলাকায় আর কোনও ব্যবসায়ী তাঁর মতো অসাধু উপায়ে ব্যবসা করতেন কিনা, তা খতিয়ে দেখতে চাইছে পুলিশ।