বসিরহাট: একই পাড়াতে থাকতেন ওঁরা। পাড়াতুতো দাদু হিসেবেই আলাপ পরিচয়। ছোট মেয়েটি দাদু বলেই ডাকত ওনাকে। কিন্তু সেই দাদু যে শেষে এমন কাজ করবে ভাবতেও পারেনি শিশুটি ও তার পরিবার। নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে গ্রেফতার প্রতিবেশী বৃদ্ধ। বসিরহাটের এমন ঘটনায় রীতিমত নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। বৃদ্ধের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী ও শিশুটির পরিবার।
বসিরহাটে একই এলাকায় বাস করত অভিযুক্ত বৃদ্ধ। তার বয়স বাষট্টির আশেপাশে হবে। ওই এলাকাতেই থাকত বছর দশের নাবালিকা। অভিযুক্তকে সে দাদু বলেই চিনত। অভিযোগ এরপর খাবারের লোভ দেখিয়ে বাচ্চটিকে একটি মাছের ভেরির কাছে ডাকে অভিযুক্ত। শিশুটিও অত কিছু না বুঝে চেনা দাদুর হাত ধরে সেখানেই যায়। পরে ওই বৃদ্ধ ওইখানেই ফাঁকা একটি ঘরের ভিতর এমন জঘন্য কাজ করে বাচ্চাটির সঙ্গে। এরপর নাবালিকা বাড়ি ফিরে আসে।
কিন্তু কিছু সময় পরই তার শরীর ধীরে-ধীরে খারাপ হতে শুরু করে। অবস্থার আরও অবনতি হওয়ায় ভয় পেয়ে গোটা বিষয়টি সে তার পরিবারকে জানায়। তখনই গোটা বিষয়টি স্পষ্ট হয় পরিবারের কাছে। আর দেরী না করে সঙ্গে-সঙ্গে পুলিশের কাছে নালিশ করে শিশুটির পরিবার। সঙ্গে-সঙ্গে মাটিয়া থানার পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করবার জন্য তৎপর হয়। অবশেষে মাটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক তাপস ঘোষের নেতৃত্বে একদল পুলিশ গিয়ে অভিযুক্ত বাবুর আলি মোল্লাকে রাজেন্দ্রপুর থেকেই গ্রেফতার করে। নিগৃহীতা শিশুকন্যাকে শারীরিক পরীক্ষা করানোর জন্য বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। ধৃতকে মঙ্গলবার বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়।
প্রসঙ্গত, শিশু নির্জাতনের ঘটনা প্রথম নয়। এর আগে রায়গঞ্জে শিশু নিগ্রহের ঘটনা ঘটে। খোদ স্কুলের শিক্ষককের বিরুদ্ধেই অভিযোগ ওঠে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীর শ্লীলতাহানির। গোটা ঘটনায় অভিযুক্তকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় এলাকাবাসী। নিন্দায় রীতিমত সরব হন তাঁরা।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বসিরহাট: একই পাড়াতে থাকতেন ওঁরা। পাড়াতুতো দাদু হিসেবেই আলাপ পরিচয়। ছোট মেয়েটি দাদু বলেই ডাকত ওনাকে। কিন্তু সেই দাদু যে শেষে এমন কাজ করবে ভাবতেও পারেনি শিশুটি ও তার পরিবার। নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে গ্রেফতার প্রতিবেশী বৃদ্ধ। বসিরহাটের এমন ঘটনায় রীতিমত নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। বৃদ্ধের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী ও শিশুটির পরিবার।
বসিরহাটে একই এলাকায় বাস করত অভিযুক্ত বৃদ্ধ। তার বয়স বাষট্টির আশেপাশে হবে। ওই এলাকাতেই থাকত বছর দশের নাবালিকা। অভিযুক্তকে সে দাদু বলেই চিনত। অভিযোগ এরপর খাবারের লোভ দেখিয়ে বাচ্চটিকে একটি মাছের ভেরির কাছে ডাকে অভিযুক্ত। শিশুটিও অত কিছু না বুঝে চেনা দাদুর হাত ধরে সেখানেই যায়। পরে ওই বৃদ্ধ ওইখানেই ফাঁকা একটি ঘরের ভিতর এমন জঘন্য কাজ করে বাচ্চাটির সঙ্গে। এরপর নাবালিকা বাড়ি ফিরে আসে।
কিন্তু কিছু সময় পরই তার শরীর ধীরে-ধীরে খারাপ হতে শুরু করে। অবস্থার আরও অবনতি হওয়ায় ভয় পেয়ে গোটা বিষয়টি সে তার পরিবারকে জানায়। তখনই গোটা বিষয়টি স্পষ্ট হয় পরিবারের কাছে। আর দেরী না করে সঙ্গে-সঙ্গে পুলিশের কাছে নালিশ করে শিশুটির পরিবার। সঙ্গে-সঙ্গে মাটিয়া থানার পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করবার জন্য তৎপর হয়। অবশেষে মাটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক তাপস ঘোষের নেতৃত্বে একদল পুলিশ গিয়ে অভিযুক্ত বাবুর আলি মোল্লাকে রাজেন্দ্রপুর থেকেই গ্রেফতার করে। নিগৃহীতা শিশুকন্যাকে শারীরিক পরীক্ষা করানোর জন্য বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। ধৃতকে মঙ্গলবার বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়।
প্রসঙ্গত, শিশু নির্জাতনের ঘটনা প্রথম নয়। এর আগে রায়গঞ্জে শিশু নিগ্রহের ঘটনা ঘটে। খোদ স্কুলের শিক্ষককের বিরুদ্ধেই অভিযোগ ওঠে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীর শ্লীলতাহানির। গোটা ঘটনায় অভিযুক্তকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় এলাকাবাসী। নিন্দায় রীতিমত সরব হন তাঁরা।