Local Train problem: অপেক্ষাই সার, শিয়ালদহ শাখায় চরম হয়রানির শিকার লোকাল ট্রেনের যাত্রীরা

Ananta Chattopadhyay | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Mar 18, 2024 | 11:35 AM

Local Train problem: নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও ট্রেনের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। আর যদি সময়ে ট্রেন পৌঁছেও যায়, তাহলেও এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যেতে সময় লাগছে অনেক। শিয়ালদহ মুখী ট্রেন দমদমের আগে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকছে, ফলে অনেকেই ট্রেন থেকে নেমে লাইন ধরে হাঁটতে শুরু করছেন গন্তব্যের দিকে।

Local Train problem: অপেক্ষাই সার, শিয়ালদহ শাখায় চরম হয়রানির শিকার লোকাল ট্রেনের যাত্রীরা
স্টেশনে অপেক্ষা করছেন যাত্রীরা
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

ব্যারাকপুর: শনিবার ও রবিবার একগুচ্ছ লোকাল ট্রেন বাতিল করার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল আগেই। কিন্তু সোমবার, সপ্তাহের প্রথম কাজের দিনে যে এমন হয়রানির শিকার হতে হবে, তা বোধ হয় প্রত্যাশা ছিল না যাত্রীদের। দমদমে ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য শিয়ালদহ শাখার শতাধিক লোকাল ট্রেন বাতিল করা হয়েছিল। ফলে শনিবার ও রবিবার গন্তব্যে পৌঁছতে হয়রানির শিকার হতে হয় যাত্রীদের। আর সোমবার সকালে স্টেশনে পৌঁছে কার্যত হতাশ যাত্রীরা।

নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও ট্রেনের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। আর যদি সময়ে ট্রেন পৌঁছেও যায়, তাহলেও এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যেতে সময় লাগছে অনেক। এমনকী যাত্রীরা ট্রেন লাইন ধরে হাঁটতে শুরু করেছে, এমন ছবিও দেখা যাচ্ছে অনেক জায়গায়। একদিকে, অফিসযাত্রীরা চরম দুর্ভোগের মুখে পড়েছেন। অন্যদিকে, আজ, সোমবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার শেষ দিন। ফলে, পরীক্ষার্থীদেরও পৌঁছতে প্রবল অসুবিধার মুখে পড়তে হচ্ছে।

গত দু দিন ধরে প্রায় দেড়শ ট্রেন বাতিল করা হয়েছিল। পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক জানান, ইন্টারলকিংয়ের কাজ হয়ে গেলেই এই শাখায় ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো যাবে। রেল সূত্রে খবর,সোমবার কোনও ট্রেন বাতিল করা হয়নি। তাহলে এত সমস্যা কেন?

যাত্রীরা বলছেন, কোনও ট্রেন ৩০ মিনিট, কোনও ট্রেন ১ ঘণ্টা দেরীতে চলছে। ফলে সার্বিকভাবে সমস্যা বেড়েছে। শিয়ালদহ মুখী ট্রেন দমদমের আগে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকছে, ফলে অনেকেই ট্রেন থেকে নেমে লাইন ধরে হাঁটতে শুরু করছেন গন্তব্যের দিকে। জগদ্দল স্টেশনে এক যাত্রী বলেন, ‘ঘোষণা হলেও ট্রেন আসছে না। রেলের কাছে অনুরোধ জানাব, যাতে পরিস্থিতির উন্নতি হয়।’ উল্লেখ্য, গত শনিবার প্রায় ৪-৫ ঘণ্টা ধরেও বসে থাকতে হয়েছে অনেক যাত্রীকে।

Next Article