শ্যামনগর: তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (Trinamool Chhatra Parishad) প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ২৯ অগস্ট ধর্মতলায় মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়। বিগত কয়েকদিন ধরেই জোরকদমে চলছিল তার প্রস্তুতি। এদিকে সমাবেশেই ডাউন কল্যাণী লোকালে চড়ে কলকাতায় আসছিলেন ছাত্র পরিষদের (TMCP) সমর্থকরা। এদিকে ট্রেনের কামড়াতেই নিত্যযাত্রীদের সঙ্গে বচসায় জড়ানোর অভিযোগ উঠেছে তাঁদের বিরুদ্ধে। তবে একইসঙ্গে নিত্যযাত্রীদের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ তুলেছেন ছাত্র পরিষদের সমর্থকরা। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় উত্তর ২৪ পরগনার শ্যামনগর স্টেশনে।
এ ঘটনার পর শ্যামনগরে (Shyamnagar) বেশ কিছুক্ষণের জন্য রেল অবরোধ করেন নিত্যযাত্রীরা। সেই বিক্ষোভ থেকেই ‘চোর ধরো জেল ভরো’ স্লোগানও ওঠে। এদিকে মিনিট দশেক অবরোধ চলতে চলতেই খবর যায় পুলিশে। মুহূর্তে ঘটনাস্থেল আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী। তাঁদের তৎপরতাতেই শেষ পর্যন্ত অবরোধমুক্ত হয় ওই এলাকা। এদিকে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যদের অভিযোগ, তাঁরা কল্যাণী লোকালের একটি দরজা বন্ধ করতে যাচ্ছিলেন তখনই শ্যামনগর স্টেশনের যাত্রীদের সঙ্গে তাঁদের ঝামেলা বাঁধে। নিত্যযাত্রীদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে তাঁরা বেল্ট দিয়ে মারধরেরও অভিযোগ করেছেন।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়েই ওই এলাকায় ছুটে আসেন জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম। তিনি এই ঘটনায় যুক্তদের চিহ্নিত করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন বলেও জানান। অন্যদিকে নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ, ডাউন কল্যাণী লোকালের দরজা বন্ধ করে কলকাতার উদ্দেশে আসছিলেন ছাত্র পরিষদের কিছু সদস্য। কিন্তু শ্যামনগর স্টেশনে ট্রেন থামলেও তাঁরা দরজা খোলেননি তাঁরা। সূত্রের খবর, এরপরই নিত্যযাত্রীদের কেউ কেউ দরজায় ধাক্কা মারতে থাকেন। তখনই খুলে দেওয়া হয় দরজা। এরপরেই নিত্যযাত্রীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে যান ছাত্র পরিষদের সমর্থকরা। দুপক্ষের মধ্যে গালিগালাজও শুরু হয়ে যায়। শেষে হাতাহাতিও হয় বলে খবর। যদিও ছাত্র পরিষদের সমর্থকদের অভিযোগ, যাঁরা তাঁদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়েছিলেন তাঁরা বিজেপির সমর্থক। এমনকী বচসার সময় তাঁদের বিরুদ্ধে জয় শ্রী রাম স্লোগান দেওয়ারও কথা জানিয়েছেন ছাত্র পরিষদের সমর্থকরা। ইতিমধ্যেই এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে জিআরপি।
শ্যামনগর: তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (Trinamool Chhatra Parishad) প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ২৯ অগস্ট ধর্মতলায় মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়। বিগত কয়েকদিন ধরেই জোরকদমে চলছিল তার প্রস্তুতি। এদিকে সমাবেশেই ডাউন কল্যাণী লোকালে চড়ে কলকাতায় আসছিলেন ছাত্র পরিষদের (TMCP) সমর্থকরা। এদিকে ট্রেনের কামড়াতেই নিত্যযাত্রীদের সঙ্গে বচসায় জড়ানোর অভিযোগ উঠেছে তাঁদের বিরুদ্ধে। তবে একইসঙ্গে নিত্যযাত্রীদের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ তুলেছেন ছাত্র পরিষদের সমর্থকরা। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় উত্তর ২৪ পরগনার শ্যামনগর স্টেশনে।
এ ঘটনার পর শ্যামনগরে (Shyamnagar) বেশ কিছুক্ষণের জন্য রেল অবরোধ করেন নিত্যযাত্রীরা। সেই বিক্ষোভ থেকেই ‘চোর ধরো জেল ভরো’ স্লোগানও ওঠে। এদিকে মিনিট দশেক অবরোধ চলতে চলতেই খবর যায় পুলিশে। মুহূর্তে ঘটনাস্থেল আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী। তাঁদের তৎপরতাতেই শেষ পর্যন্ত অবরোধমুক্ত হয় ওই এলাকা। এদিকে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যদের অভিযোগ, তাঁরা কল্যাণী লোকালের একটি দরজা বন্ধ করতে যাচ্ছিলেন তখনই শ্যামনগর স্টেশনের যাত্রীদের সঙ্গে তাঁদের ঝামেলা বাঁধে। নিত্যযাত্রীদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে তাঁরা বেল্ট দিয়ে মারধরেরও অভিযোগ করেছেন।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়েই ওই এলাকায় ছুটে আসেন জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম। তিনি এই ঘটনায় যুক্তদের চিহ্নিত করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন বলেও জানান। অন্যদিকে নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ, ডাউন কল্যাণী লোকালের দরজা বন্ধ করে কলকাতার উদ্দেশে আসছিলেন ছাত্র পরিষদের কিছু সদস্য। কিন্তু শ্যামনগর স্টেশনে ট্রেন থামলেও তাঁরা দরজা খোলেননি তাঁরা। সূত্রের খবর, এরপরই নিত্যযাত্রীদের কেউ কেউ দরজায় ধাক্কা মারতে থাকেন। তখনই খুলে দেওয়া হয় দরজা। এরপরেই নিত্যযাত্রীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে যান ছাত্র পরিষদের সমর্থকরা। দুপক্ষের মধ্যে গালিগালাজও শুরু হয়ে যায়। শেষে হাতাহাতিও হয় বলে খবর। যদিও ছাত্র পরিষদের সমর্থকদের অভিযোগ, যাঁরা তাঁদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়েছিলেন তাঁরা বিজেপির সমর্থক। এমনকী বচসার সময় তাঁদের বিরুদ্ধে জয় শ্রী রাম স্লোগান দেওয়ারও কথা জানিয়েছেন ছাত্র পরিষদের সমর্থকরা। ইতিমধ্যেই এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে জিআরপি।