Sagar Dutta Medical College: সিলেবাসই শেষ নয়, হল না সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজের প্রথম বর্ষের সেমিস্টার

Ananta Chattopadhyay | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Jan 08, 2024 | 4:02 PM

Sagar Dutta Medical College: প্রথম বর্ষের ছাত্রদের অভিযোগ, গত ৩ তারিখ বিকাল থেকেই কলেজের টিএমসিপি ইউনিট  হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পরীক্ষা বয়কট করার জন্য ক্রমাগত হুমকি ও চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। তাঁদের এমনও বলতে শোনা যায়, পরীক্ষার দিন হলে না গিয়ে হস্টেলের ডর্মিটরিতে গিয়ে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের টিএমসিপি-র কাছে অ্যাটেন্ডেন্স দিতে হবে

Sagar Dutta Medical College: সিলেবাসই শেষ নয়, হল না সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজের প্রথম বর্ষের সেমিস্টার
সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজে সেমিস্টার হল না
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

উত্তর ২৪ পরগনা:  সিলেবাস শেষ হয়নি। তাই পরীক্ষাই দিলেন না সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ১২৫ জন ছাত্র-ছাত্রী।  ৫ই জানুয়ারি-৮জানুয়ারি এবং ১০ই জানুয়ারি MBBS-এর প্রথম বর্ষের সেমিস্টার ছিল। কিন্তু সেমিস্টার দিলেন না প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা। তবে এক্ষেত্রে উঠে আসছে। অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের।  ৫, ৮ ও ১০ ই জানুয়ারি সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজের MBBS প্রথম বর্ষের ছাত্রদের সেমিস্টারের দিন ঘোষণা হয়েছে।  কিন্তু এর মধ্যেও একটি অভিযোগ উঠছে। অভিযোগ, ছাত্রদের ভয় দেখিয়ে ও পরীক্ষার দিন আটকে রেখে সেমিস্টার বন্ধ করে দেয় টিএমসিপি।

প্রথম বর্ষের ছাত্রদের অভিযোগ, গত ৩ তারিখ বিকাল থেকেই কলেজের টিএমসিপি ইউনিট  হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পরীক্ষা বয়কট করার জন্য ক্রমাগত হুমকি ও চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। তাঁদের এমনও বলতে শোনা যায়, পরীক্ষার দিন হলে না গিয়ে হস্টেলের ডর্মিটরিতে গিয়ে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের টিএমসিপি-র কাছে অ্যাটেন্ডেন্স দিতে হবে। যাঁরা সেই তারিখের দিনে পরীক্ষা দিতে যাবে, তাঁদের পরবর্তীতে দেখে নেওয়ার হুমকি‌ও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

এক্ষেত্রে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বক্তব্য, হস্টেলের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য অধ্যক্ষের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই এই সেমিস্টার বয়কট। টিএমসিপি-র এই হুমকি নির্দেশের জেরে যথেষ্ট আতঙ্কিত প্রথম বর্ষের ডাক্তারি পড়ুয়ারা। গত ৪ তারিখের পরীক্ষা হতে দেয়নি টিএমসিপি। এক ছাত্রের বক্তব্য, “একটু পড়াশোনায় সমস্যা হচ্ছিল। স্যরদের বলেছিলাম। সেই অনুযায়ীই পরীক্ষা পিছানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন স্যররা।”  তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বক্তব্য, “কোনও রাজনৈতিক সংগঠন এটা চায় না। পরীক্ষা না দিতে দেওয়ার জন্য কেউ কাউকে হুমকি দেয়নি। ১০ তারিখের পর কাউন্সিল বৈঠকে বসবে। তারপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”

Next Article