সন্দেশখালি: হ্যাটট্রিক হয়েছিল আগেই। এবার আরও একটা। বঙ্গে চতুর্থ দফা নির্বাচনের ঠিক আগেই সন্দেশখালির আরও একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে। আর এই ভিডিয়োর কথোপকথনে আরও বিস্ফোরক তথ্য সামনে আসছে। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা। এই ভাইরাল ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এনেছেন তৃণমূল নেতা অরূপ চক্রবর্তী।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, সেই গঙ্গাধর কয়ালকেই। যাঁর ভিডিয়ো আগেই প্রকাশ্যে এসেছে। সেই একই জায়গায় বসে ক্যামেরার পিছনে থাকা ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছেন তিনি। তবে এবারের ভিডিয়োতে গঙ্গাধরের মুখ একেবারের স্পষ্ট।
সেই ভিডিয়োতে শোনা যাচ্ছে, তাতে টাকা পাঠানো, মোবাইল পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে। গঙ্গাধরকে বলতে শোনা গিয়েছে, “সন্দেশখালিতে তো ওরকম লোক পাওয়া যাবে না। আপনার এক টাকা ছাড়া সে কথা বলবে না। যতই কর্মকর্তা বলুক, কার্যকর্তা বলুক। আমি তো নিজে বুঝতে পারছি। আমার জেলার নেতারা সন্দেশখালিতে রয়েছেন। তাঁদের আপনারা দেখতে পাচ্ছেন? মাঠে দেখতে পাবেন না…”
এই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পরই আবার নতুন করে ঝড় উঠতে শুরু করেছে সন্দেশখালিতে। যিনি ক্যামেরার পিছন থেকে কথা বলছেন, তাঁর মুখে শোনা যাচ্ছে, শুভেন্দু নাকি সেখানে টাকা ও মোবাইল পাঠিয়েছিলেন। আর তাতেই জোর জল্পনা। এই শুভেন্দু কোন শুভেন্দু, তাঁর পরিচয় যদিও এই ভাইরাল ভিডিয়োর কথোপকথনে স্পষ্ট নয়। তবে এই বিষয়টিকেই হাতিয়ার করে ময়দানে নেমে পড়েছে তৃণমূল। গঙ্গাধরের আগের ভিডিয়োও প্রকাশ্যে এসেছে। যা নিয়ে রাজনৈতিক তরজা চরমে উঠেছে।
এ প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা শান্তনু সেন বলেন, “সত্যকে দীর্ঘদিন চেপে রাখা যায় না। প্রথম থেকে বলছিলাম, সন্দেশখালির ঘটনা মিথ্যা, সাজানো চিত্রনাট্য। এবার এই ভিডিয়ো যদি মিথ্যা তারা বলে তাহলে এটাকে মিথ্যা প্রমাণ করার দায়িত্ব তাদেরই। বাংলার মা-বোনেদের ইজ্জত নিয়ে খেলা করেছে। চার দফা নির্বাচনে এর প্রভাব পড়তে চলেছে।”
অন্যদিকে, বর্ধমান-দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, “এরকম ভিডিয়ো নতুন কিছু না। এরকম অনেক ভিডিয়ো আসবে যাবে, যেহেতু আদালতের নির্দেশে তদন্ত চলছে, এই সব কিছুই সেই তদন্তের মধ্যে আনা উচিত।”
সন্দেশখালি: হ্যাটট্রিক হয়েছিল আগেই। এবার আরও একটা। বঙ্গে চতুর্থ দফা নির্বাচনের ঠিক আগেই সন্দেশখালির আরও একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে। আর এই ভিডিয়োর কথোপকথনে আরও বিস্ফোরক তথ্য সামনে আসছে। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা। এই ভাইরাল ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এনেছেন তৃণমূল নেতা অরূপ চক্রবর্তী।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, সেই গঙ্গাধর কয়ালকেই। যাঁর ভিডিয়ো আগেই প্রকাশ্যে এসেছে। সেই একই জায়গায় বসে ক্যামেরার পিছনে থাকা ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছেন তিনি। তবে এবারের ভিডিয়োতে গঙ্গাধরের মুখ একেবারের স্পষ্ট।
সেই ভিডিয়োতে শোনা যাচ্ছে, তাতে টাকা পাঠানো, মোবাইল পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে। গঙ্গাধরকে বলতে শোনা গিয়েছে, “সন্দেশখালিতে তো ওরকম লোক পাওয়া যাবে না। আপনার এক টাকা ছাড়া সে কথা বলবে না। যতই কর্মকর্তা বলুক, কার্যকর্তা বলুক। আমি তো নিজে বুঝতে পারছি। আমার জেলার নেতারা সন্দেশখালিতে রয়েছেন। তাঁদের আপনারা দেখতে পাচ্ছেন? মাঠে দেখতে পাবেন না…”
এই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পরই আবার নতুন করে ঝড় উঠতে শুরু করেছে সন্দেশখালিতে। যিনি ক্যামেরার পিছন থেকে কথা বলছেন, তাঁর মুখে শোনা যাচ্ছে, শুভেন্দু নাকি সেখানে টাকা ও মোবাইল পাঠিয়েছিলেন। আর তাতেই জোর জল্পনা। এই শুভেন্দু কোন শুভেন্দু, তাঁর পরিচয় যদিও এই ভাইরাল ভিডিয়োর কথোপকথনে স্পষ্ট নয়। তবে এই বিষয়টিকেই হাতিয়ার করে ময়দানে নেমে পড়েছে তৃণমূল। গঙ্গাধরের আগের ভিডিয়োও প্রকাশ্যে এসেছে। যা নিয়ে রাজনৈতিক তরজা চরমে উঠেছে।
এ প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা শান্তনু সেন বলেন, “সত্যকে দীর্ঘদিন চেপে রাখা যায় না। প্রথম থেকে বলছিলাম, সন্দেশখালির ঘটনা মিথ্যা, সাজানো চিত্রনাট্য। এবার এই ভিডিয়ো যদি মিথ্যা তারা বলে তাহলে এটাকে মিথ্যা প্রমাণ করার দায়িত্ব তাদেরই। বাংলার মা-বোনেদের ইজ্জত নিয়ে খেলা করেছে। চার দফা নির্বাচনে এর প্রভাব পড়তে চলেছে।”
অন্যদিকে, বর্ধমান-দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, “এরকম ভিডিয়ো নতুন কিছু না। এরকম অনেক ভিডিয়ো আসবে যাবে, যেহেতু আদালতের নির্দেশে তদন্ত চলছে, এই সব কিছুই সেই তদন্তের মধ্যে আনা উচিত।”