সন্দেশখালি: ফের শিরোনামে সন্দেশখালি। আবারও ভাইরাল হল একটি ভিডিয়ো। আর সেই ভিডিয়োয় আবার দেখা যাচ্ছে বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রকে। তৎকালীন সময়ে রাষ্ট্রপতির কাছে যে সকল আন্দোলনকারীদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাঁদের পরিচয় নিয়ে সংশয় প্রকাশ করতে দেখা যাচ্ছে বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থীকে। একই অভিযোগ সন্দেশখালির অপর আন্দোলনকারী মাম্পি দাসেরও। এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা।
ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় কয়েকজনকে বলতে শোনা যাচ্ছে (তাঁদের মধ্যে রয়েছেন রেখা পাত্রও), “রাষ্ট্রপতির কাছে কয়েকজন নির্যাতিতা মহিলাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাহলে আমরা কারা? আমরা সবাই তো গিয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে। তাহলে আমাদের ছাড়া রাষ্ট্রপতি ম্যাডামের কাছে কাকে নিয়ে যাওয়া হল? খবর পেয়েছি অনুপ দাস নিয়ে গিয়েছেন। এই অনুপ দাস ১০ হাজার টাকা করে মাস গেলে শিবু হাজরার কাছ থেকে টাকা নিত। শুনেছি পদ্মা মণ্ডলও গিয়েছেন। তাহলে কি এটাই জানব উনি তৃণমূলের লোক উপরে-উপরে বিজেপি করেন।”
প্রসঙ্গত, ভোটের দফা যতই এগিয়ে আসছে ততই সন্দেশখালির জল ঘোলা হচ্ছে। বিজেপি-তৃণমূল কেউ যে সন্দশখালির জমি এতটুকু হারাতে চাইছে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রথম স্টিং অপারেশনের একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এরপর অভিযোগ ওঠে নিয়তি মাইতিকে দিয়ে সাদা কাগজে সই করিয়ে জাতীয় মহিলা কমিশনের কাছে নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেছেন মাম্পি দাস। তার ঠিক ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতে এবার এই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এল।
এই ভিডিয়োর প্রাসঙ্গিতা হল, সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের ঘটনার পর রাইসিনা হিলে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেই নির্যাতিতাদের পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র, মাম্পী দাস সহ আরও অনেকে। ফলত, তৃণমূল যে বারংবার অভিযোগ করছে, সন্দেশখালিতে কোনও নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি রেখাদের ভাইরাল ভিডিয়ো সেই প্রশ্নই তুলে দিচ্ছে আদৌ কি সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতন হয়েছিল? আর হয়ে থাকলেও যাঁদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাঁরা নির্যাতিতা নয়। আসল নির্যাতিতারা সন্দেশখালিতেই রয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, “কে বলছে যাঁদের সামনে আনা হয়েছে তাঁরাই নির্যাতিতা। বাকি যাঁরা মিডিয়ার সামনে আসেননি তাঁরা নির্যাতিতা নন? পাড়ায় পাড়ায় ওইখানে আক্রান্ত হয়েছেন মহিলারা।” অপরদিকে, তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাত বলেন, “আমরা আগে থেকেই বলে আসছি সন্দেশখালিতে এই নারী নির্যাতন চক্রান্ত বিজেপির।আস্তে-আস্ত সব প্রকাশ্যে আসবে।”
সন্দেশখালি: ফের শিরোনামে সন্দেশখালি। আবারও ভাইরাল হল একটি ভিডিয়ো। আর সেই ভিডিয়োয় আবার দেখা যাচ্ছে বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রকে। তৎকালীন সময়ে রাষ্ট্রপতির কাছে যে সকল আন্দোলনকারীদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাঁদের পরিচয় নিয়ে সংশয় প্রকাশ করতে দেখা যাচ্ছে বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থীকে। একই অভিযোগ সন্দেশখালির অপর আন্দোলনকারী মাম্পি দাসেরও। এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা।
ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় কয়েকজনকে বলতে শোনা যাচ্ছে (তাঁদের মধ্যে রয়েছেন রেখা পাত্রও), “রাষ্ট্রপতির কাছে কয়েকজন নির্যাতিতা মহিলাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাহলে আমরা কারা? আমরা সবাই তো গিয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে। তাহলে আমাদের ছাড়া রাষ্ট্রপতি ম্যাডামের কাছে কাকে নিয়ে যাওয়া হল? খবর পেয়েছি অনুপ দাস নিয়ে গিয়েছেন। এই অনুপ দাস ১০ হাজার টাকা করে মাস গেলে শিবু হাজরার কাছ থেকে টাকা নিত। শুনেছি পদ্মা মণ্ডলও গিয়েছেন। তাহলে কি এটাই জানব উনি তৃণমূলের লোক উপরে-উপরে বিজেপি করেন।”
প্রসঙ্গত, ভোটের দফা যতই এগিয়ে আসছে ততই সন্দেশখালির জল ঘোলা হচ্ছে। বিজেপি-তৃণমূল কেউ যে সন্দশখালির জমি এতটুকু হারাতে চাইছে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রথম স্টিং অপারেশনের একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এরপর অভিযোগ ওঠে নিয়তি মাইতিকে দিয়ে সাদা কাগজে সই করিয়ে জাতীয় মহিলা কমিশনের কাছে নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেছেন মাম্পি দাস। তার ঠিক ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতে এবার এই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এল।
এই ভিডিয়োর প্রাসঙ্গিতা হল, সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের ঘটনার পর রাইসিনা হিলে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেই নির্যাতিতাদের পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র, মাম্পী দাস সহ আরও অনেকে। ফলত, তৃণমূল যে বারংবার অভিযোগ করছে, সন্দেশখালিতে কোনও নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেনি রেখাদের ভাইরাল ভিডিয়ো সেই প্রশ্নই তুলে দিচ্ছে আদৌ কি সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতন হয়েছিল? আর হয়ে থাকলেও যাঁদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাঁরা নির্যাতিতা নয়। আসল নির্যাতিতারা সন্দেশখালিতেই রয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, “কে বলছে যাঁদের সামনে আনা হয়েছে তাঁরাই নির্যাতিতা। বাকি যাঁরা মিডিয়ার সামনে আসেননি তাঁরা নির্যাতিতা নন? পাড়ায় পাড়ায় ওইখানে আক্রান্ত হয়েছেন মহিলারা।” অপরদিকে, তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাত বলেন, “আমরা আগে থেকেই বলে আসছি সন্দেশখালিতে এই নারী নির্যাতন চক্রান্ত বিজেপির।আস্তে-আস্ত সব প্রকাশ্যে আসবে।”