Municipal Election 2022: টিকিট পাননি তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্য, বনগাঁয় এবার কংগ্রেসের হয়ে লড়ছেন তাঁরই মেয়ে ও ভাই

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Feb 09, 2022 | 8:32 PM

Bangaon: শংকর আঢ্যর নাম না থাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের মধ্যে চরম উত্তেজনা দেখা দেয়। শুরু হয় বিক্ষোভ ও রাস্তা অবরোধ।

Follow Us

বনগাঁ: দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল করেছেন ওঁরা। কেউ আবার দল পরিবর্তন করে যোগ দিয়েছিলেন। তবে এখন সময়টা ভালো যাচ্ছে না। যেদিন থেকে প্রার্থী তালিকা বেরিয়েছে শাসকের ঘরের আগুন নেমে এসেছে উন্মুক্ত রাস্তায়। অধিকাংশ জেলাই দেখছে বিক্ষোভ, স্লোগান। বাদ পড়েনি বনগাঁও। যেদিন থেকে পৌরসভার তৃণমূলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান শংকর আঢ্যকে টিকিট দেওয়া হয়নি সেই দিন থেকেই ছড়িয়েছে ক্ষোভ।

বনগাঁ পৌর ভোটে তৃণমূলের হয়ে জ্যোৎস্না আঢ্যর নাম দেখা যায় প্রার্থী তালিকায়। যদিও, স্বামী শঙ্কর আঢ্য পাননি টিকিট। এবার শংকর আঢ্যর নাম না থাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের মধ্যে চরম উত্তেজনা দেখা দেয়। শুরু হয় বিক্ষোভ ও রাস্তা অবরোধ। এরপর বুধবার হঠাৎ বনগাঁ মহকুমা শাসকের দফতরে এসে ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনোনয়ন পত্র জমা দেন শংকর আঢ্যর ভাই মলয় আঢ্য। এখানেই শেষ নয়, পাশাপাশি ১৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে কংগ্রেসের হয়ে মনোনয়ন জমা দেয় শঙ্কর আঢ্যর মেয়ে ঋতুপর্ণা আঢ্য।

আজ ঋতুপর্ণা বলেন, “আমার দাদু কংগ্রেসে ছিলেন। আমি সেই আদর্শে দাঁড়িয়েছি। মা তৃণমূল করতেই পারেন। সেটা মায়ের আদর্শ। আমি আশাবাদী এই ওয়ার্ড থেকে আমি জিতব।” অন্যদিকে শংকর আঢ্যর ভাই মলয় আঢ্য বলেন, “দীর্ঘকালীন বনগাঁর রাজনীতিতে আমাদের পরিবার অংশগ্রহণ করেছে। একসময় কংগ্রেস আমার বাবা করেছেন। সেই আদর্শেই অনুপ্রাণিত হয়ে আমি দলে নাম লেখালাম। আশাবাদী যে আমি এইবার ভোটে জিতব।” প্রসঙ্গত, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বনগাঁ পৌরসভার প্রাক্তন পৌর প্রশাসক গোপাল শেঠ। সেখান থেকেই কংগ্রেসের প্রার্থী হন মলয় আঢ্য ও ১৭ নম্বর থেকে দাঁড়িয়েছেন ঋতুপর্ণা আঢ্য।

উল্লেখ্য, প্রার্থী বদলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা বাধে কামারহাটিতেও। মদন মিত্রর ছেলে সোম মিত্রকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল কংগ্রেস। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠল কামারহাটি পুরসভার  আড়িয়াদহ এলাকা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই ঘোষণা করে দিয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও সুব্রত বক্সির মনোনীত প্রার্থী তালিকাই চূড়ান্ত তালিকা। কিন্তু তারপরেও অসন্তোষ কাটছে না। প্রথম তালিকায় থাকা তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী গৌরী মান্নার নাম প্রকাশ হওয়ার পর ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় তাঁর নামে দেওয়াল লিখন করে ফেলে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা। কিন্তু তারপরে গৌরী মান্নাকে বাদ দিয়ে সেই ওয়ার্ডে প্রার্থী করা হয় মায়া দাসকে। এই ভাবে একের পর এক উত্তেজনা বাধে গোটা এলাকায়।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

বনগাঁ: দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল করেছেন ওঁরা। কেউ আবার দল পরিবর্তন করে যোগ দিয়েছিলেন। তবে এখন সময়টা ভালো যাচ্ছে না। যেদিন থেকে প্রার্থী তালিকা বেরিয়েছে শাসকের ঘরের আগুন নেমে এসেছে উন্মুক্ত রাস্তায়। অধিকাংশ জেলাই দেখছে বিক্ষোভ, স্লোগান। বাদ পড়েনি বনগাঁও। যেদিন থেকে পৌরসভার তৃণমূলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান শংকর আঢ্যকে টিকিট দেওয়া হয়নি সেই দিন থেকেই ছড়িয়েছে ক্ষোভ।

বনগাঁ পৌর ভোটে তৃণমূলের হয়ে জ্যোৎস্না আঢ্যর নাম দেখা যায় প্রার্থী তালিকায়। যদিও, স্বামী শঙ্কর আঢ্য পাননি টিকিট। এবার শংকর আঢ্যর নাম না থাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের মধ্যে চরম উত্তেজনা দেখা দেয়। শুরু হয় বিক্ষোভ ও রাস্তা অবরোধ। এরপর বুধবার হঠাৎ বনগাঁ মহকুমা শাসকের দফতরে এসে ৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে মনোনয়ন পত্র জমা দেন শংকর আঢ্যর ভাই মলয় আঢ্য। এখানেই শেষ নয়, পাশাপাশি ১৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে কংগ্রেসের হয়ে মনোনয়ন জমা দেয় শঙ্কর আঢ্যর মেয়ে ঋতুপর্ণা আঢ্য।

আজ ঋতুপর্ণা বলেন, “আমার দাদু কংগ্রেসে ছিলেন। আমি সেই আদর্শে দাঁড়িয়েছি। মা তৃণমূল করতেই পারেন। সেটা মায়ের আদর্শ। আমি আশাবাদী এই ওয়ার্ড থেকে আমি জিতব।” অন্যদিকে শংকর আঢ্যর ভাই মলয় আঢ্য বলেন, “দীর্ঘকালীন বনগাঁর রাজনীতিতে আমাদের পরিবার অংশগ্রহণ করেছে। একসময় কংগ্রেস আমার বাবা করেছেন। সেই আদর্শেই অনুপ্রাণিত হয়ে আমি দলে নাম লেখালাম। আশাবাদী যে আমি এইবার ভোটে জিতব।” প্রসঙ্গত, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বনগাঁ পৌরসভার প্রাক্তন পৌর প্রশাসক গোপাল শেঠ। সেখান থেকেই কংগ্রেসের প্রার্থী হন মলয় আঢ্য ও ১৭ নম্বর থেকে দাঁড়িয়েছেন ঋতুপর্ণা আঢ্য।

উল্লেখ্য, প্রার্থী বদলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা বাধে কামারহাটিতেও। মদন মিত্রর ছেলে সোম মিত্রকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল কংগ্রেস। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠল কামারহাটি পুরসভার  আড়িয়াদহ এলাকা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই ঘোষণা করে দিয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও সুব্রত বক্সির মনোনীত প্রার্থী তালিকাই চূড়ান্ত তালিকা। কিন্তু তারপরেও অসন্তোষ কাটছে না। প্রথম তালিকায় থাকা তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী গৌরী মান্নার নাম প্রকাশ হওয়ার পর ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় তাঁর নামে দেওয়াল লিখন করে ফেলে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা। কিন্তু তারপরে গৌরী মান্নাকে বাদ দিয়ে সেই ওয়ার্ডে প্রার্থী করা হয় মায়া দাসকে। এই ভাবে একের পর এক উত্তেজনা বাধে গোটা এলাকায়।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

Next Article