Shankar Adhya: চানাচুর ব্যবসায়ীকে চমকে লাইসেন্সই কেড়ে নিয়েছিলেন শঙ্কর, মারাত্মক সব অভিযোগ

Dipankar Das | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jan 09, 2024 | 11:44 AM

Bongaon: ব্যবসায়ী বিপুল বোস বলেন, "আমি অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় ব্যবসা বন্ধ করে দিল। আমার কাছে এসে একদিন প্ল্যান চাইছে। কিন্তু আমার টালির চালের ঘর। তার আবার প্ল্যান কীসের? তারপর গায়ের জোর খাটিয়ে আমার ট্রেড লাইসেন্স আটকে রেখে দিল।"

Follow Us

উত্তর ২৪ পরগনা: এক সময় বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন শঙ্কর আঢ্য। অভিযোগ, পদে থাকাকালীন যেখানে পেরেছেন, ক্ষমতার থাবা বসিয়েছেন। রেশন দুর্নীতি মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করেছে ইডি। এদিকে শঙ্কর গ্রেফতার হতেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে আসছে। প্রভাব খাটিয়ে তিনি নাকি চানাচুর ব্যবসায়ীর ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। অন্যদিকে বনগাঁর চেয়ারম্যান থাকাকালীন পুরসভার সবথেকে বেশি রোজগারের পথ নাকি ছিল পেট্রাপোলে যাওয়ার পথে ট্রাকের পার্কিং। এই পার্কিংয়ের টাকা শঙ্করের ঝুলিতেও গিয়েছে বলে অভিযোগ।

১৯৯৫ সালের ঘটনা। সিপিএমের পুরবোর্ড বনগাঁয়। পুরসভার যাতে আয় বাড়ে, সে কথা মাথায় রেখেই পার্কিং নির্মাণ করা হয়। অভিযোগ, শঙ্কর আঢ্য সেই পার্কিংয়ের সিস্টেম ভেঙে ট্রাক যাওয়ার ব্যবস্থা করেন পেট্রাপোলে। বদলে নিতেন মোটা টাকা। বিশেষ রসিদ দেওয়া হতো এই টাকার বদলে। ট্রাক পিছু অতিরিক্ত ১০-১৫ হাজার দিতে হতো বলেও অভিযোগ।

অন্যদিকে বনগাঁর মুস্তাফিপাড়ার এক চানাচুর ব্যবসায়ী প্রতিবাদ করে শঙ্কর আঢ্যর রোষের মুখে পড়েছিলেন বলেও অভিযোগ। ওই ব্যবসায়ী বিপুল বোস বলেন, “আমি অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় ব্যবসা বন্ধ করে দিল। আমার কাছে এসে একদিন প্ল্যান চাইছে। কিন্তু আমার টালির চালের ঘর। তার আবার প্ল্যান কীসের? তারপর গায়ের জোর খাটিয়ে আমার ট্রেড লাইসেন্স আটকে রেখে দিল। অনেকে বলেছিল, ওর কাছে গিয়ে নত হতে। আমি যাইনি।” যদিও ওই ব্যবসায়ী জানান, নতুন চেয়ারম্যান গোপাল শেঠ আসার পর তিনি আবার সমস্ত কাগজপত্র ফেরত পান।

উত্তর ২৪ পরগনা: এক সময় বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন শঙ্কর আঢ্য। অভিযোগ, পদে থাকাকালীন যেখানে পেরেছেন, ক্ষমতার থাবা বসিয়েছেন। রেশন দুর্নীতি মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করেছে ইডি। এদিকে শঙ্কর গ্রেফতার হতেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে আসছে। প্রভাব খাটিয়ে তিনি নাকি চানাচুর ব্যবসায়ীর ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। অন্যদিকে বনগাঁর চেয়ারম্যান থাকাকালীন পুরসভার সবথেকে বেশি রোজগারের পথ নাকি ছিল পেট্রাপোলে যাওয়ার পথে ট্রাকের পার্কিং। এই পার্কিংয়ের টাকা শঙ্করের ঝুলিতেও গিয়েছে বলে অভিযোগ।

১৯৯৫ সালের ঘটনা। সিপিএমের পুরবোর্ড বনগাঁয়। পুরসভার যাতে আয় বাড়ে, সে কথা মাথায় রেখেই পার্কিং নির্মাণ করা হয়। অভিযোগ, শঙ্কর আঢ্য সেই পার্কিংয়ের সিস্টেম ভেঙে ট্রাক যাওয়ার ব্যবস্থা করেন পেট্রাপোলে। বদলে নিতেন মোটা টাকা। বিশেষ রসিদ দেওয়া হতো এই টাকার বদলে। ট্রাক পিছু অতিরিক্ত ১০-১৫ হাজার দিতে হতো বলেও অভিযোগ।

অন্যদিকে বনগাঁর মুস্তাফিপাড়ার এক চানাচুর ব্যবসায়ী প্রতিবাদ করে শঙ্কর আঢ্যর রোষের মুখে পড়েছিলেন বলেও অভিযোগ। ওই ব্যবসায়ী বিপুল বোস বলেন, “আমি অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় ব্যবসা বন্ধ করে দিল। আমার কাছে এসে একদিন প্ল্যান চাইছে। কিন্তু আমার টালির চালের ঘর। তার আবার প্ল্যান কীসের? তারপর গায়ের জোর খাটিয়ে আমার ট্রেড লাইসেন্স আটকে রেখে দিল। অনেকে বলেছিল, ওর কাছে গিয়ে নত হতে। আমি যাইনি।” যদিও ওই ব্যবসায়ী জানান, নতুন চেয়ারম্যান গোপাল শেঠ আসার পর তিনি আবার সমস্ত কাগজপত্র ফেরত পান।

Next Article