আসানসোল : আসানসোলে ফের বন্দুকবাজের ঘটনা। শুক্রবার আততায়ীর গুলিতে মৃত্যু হয় হোটেল ব্যবসায়ী অরবিন্দ ভগতের। ঘটনায় এখনও অধরা দুষ্কৃতীরা। ইতিমধ্যেই ভবানীভবন থেকে সিআইডির ৬ সদস্যের দল এই ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে। অকুস্থল পরিদর্শন করেছেন তদন্তকারীরা। হোটেলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখছেন তারা। কিন্তু হোটেলের বাইরে বা রাস্তায় কোনও সিসি ক্যামেরা না থাকায় আরও কোনও অকাট্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। শুক্রবার সন্ধ্যায় দুই দুষ্কৃতী হেলমেট পড়ে ও মাঙ্কি ক্যাপ পড়ে গ্রাহক সেজে হোটেলে রিসেপশনে ঢোকে। সেখানেই সোফাতে বসে অন্য গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন অরবিন্দ ভগত। সোফায় বসে থাকাকালীন অরবিন্দ ভগতকে লক্ষ্য করে পাঁচ রাউন্ড গুলি চালায় ওই দুই দুষ্কৃতী। এরপর খুব ধীরে সুস্থে হেঁটে বেরিয়ে যায় তারা। প্রত্যক্ষদর্শীরা পুলিশকে জানিয়েছে সেনরালে রোড থেকে জুবিলী মোড় ২ নম্বর জাতীয় সড়কের দিকে চলে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা। কিন্তু মোটরবাইকে না চার চাকায় গিয়েছে কিনা, তা পুলিশ এখনও জানতে পারেনি।
কী কারণে খুন ?
ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, অরবিন্দ ভগত শুধু হোটেল ব্যবসায়ীই ছিলেন না। তিনি ছিলেন প্রোমোটার। সুদের ব্যবসায়ীও। ব্যবসা সংক্রান্ত কোনও লেনদেনের শত্রুতা থেকেই এই খুন বলে মনে করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে খবর, ভাড়াটে খুনি ব্যবহার করা হয়েছে এই ঘটনায়। কারণ যে কায়দায় খুন করা হয়েছে তাতে স্পষ্ট প্রফেশনাল শুটার বা ভাড়াটে খুনির বডি ল্যাঙ্গুয়েজ। পরপর পাঁচ রাউন্ড গুলি করার পর ভাল করে খতিয়ে দেখে তারা। টার্গেটের মৃত্যু হয়েছে কি না নিশ্চিত হওয়ার পরই তারা বেরিয়ে যায়।
কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে যে এলাকায় এই ঘটনা সেই এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে। আসানসোল ভগত সিং মোড়ের কাছেই এই মীরা ইন্টারন্যাশনাল হোটেল। এই হোটেলের ঠিক উল্টোদিকেই দ্বিতীয় সারিতে রয়েছে মন্ত্রী মলয় ঘটকের বাড়ির পিছনের অংশ। এবং ঘটনাস্থল থেকে ২০০ মিটার দূরে আসানসোল দক্ষিণ পুলিশ ফাঁড়ি। তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?
বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল বলেন, “আসানসোলের একদম সেন্ট্রাল জায়গা। তার ঢিল ছোড়া দূরত্বে আসানসোল থানা। একটা গলির পর তৃণমূল মন্ত্রী মলয় ঘটকের বাড়ি। আর এখন দুষ্কৃতীরা এসে গুলি করে চলে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?”
আসানসোল : আসানসোলে ফের বন্দুকবাজের ঘটনা। শুক্রবার আততায়ীর গুলিতে মৃত্যু হয় হোটেল ব্যবসায়ী অরবিন্দ ভগতের। ঘটনায় এখনও অধরা দুষ্কৃতীরা। ইতিমধ্যেই ভবানীভবন থেকে সিআইডির ৬ সদস্যের দল এই ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে। অকুস্থল পরিদর্শন করেছেন তদন্তকারীরা। হোটেলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখছেন তারা। কিন্তু হোটেলের বাইরে বা রাস্তায় কোনও সিসি ক্যামেরা না থাকায় আরও কোনও অকাট্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। শুক্রবার সন্ধ্যায় দুই দুষ্কৃতী হেলমেট পড়ে ও মাঙ্কি ক্যাপ পড়ে গ্রাহক সেজে হোটেলে রিসেপশনে ঢোকে। সেখানেই সোফাতে বসে অন্য গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন অরবিন্দ ভগত। সোফায় বসে থাকাকালীন অরবিন্দ ভগতকে লক্ষ্য করে পাঁচ রাউন্ড গুলি চালায় ওই দুই দুষ্কৃতী। এরপর খুব ধীরে সুস্থে হেঁটে বেরিয়ে যায় তারা। প্রত্যক্ষদর্শীরা পুলিশকে জানিয়েছে সেনরালে রোড থেকে জুবিলী মোড় ২ নম্বর জাতীয় সড়কের দিকে চলে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা। কিন্তু মোটরবাইকে না চার চাকায় গিয়েছে কিনা, তা পুলিশ এখনও জানতে পারেনি।
কী কারণে খুন ?
ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, অরবিন্দ ভগত শুধু হোটেল ব্যবসায়ীই ছিলেন না। তিনি ছিলেন প্রোমোটার। সুদের ব্যবসায়ীও। ব্যবসা সংক্রান্ত কোনও লেনদেনের শত্রুতা থেকেই এই খুন বলে মনে করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে খবর, ভাড়াটে খুনি ব্যবহার করা হয়েছে এই ঘটনায়। কারণ যে কায়দায় খুন করা হয়েছে তাতে স্পষ্ট প্রফেশনাল শুটার বা ভাড়াটে খুনির বডি ল্যাঙ্গুয়েজ। পরপর পাঁচ রাউন্ড গুলি করার পর ভাল করে খতিয়ে দেখে তারা। টার্গেটের মৃত্যু হয়েছে কি না নিশ্চিত হওয়ার পরই তারা বেরিয়ে যায়।
কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে যে এলাকায় এই ঘটনা সেই এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে। আসানসোল ভগত সিং মোড়ের কাছেই এই মীরা ইন্টারন্যাশনাল হোটেল। এই হোটেলের ঠিক উল্টোদিকেই দ্বিতীয় সারিতে রয়েছে মন্ত্রী মলয় ঘটকের বাড়ির পিছনের অংশ। এবং ঘটনাস্থল থেকে ২০০ মিটার দূরে আসানসোল দক্ষিণ পুলিশ ফাঁড়ি। তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?
বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল বলেন, “আসানসোলের একদম সেন্ট্রাল জায়গা। তার ঢিল ছোড়া দূরত্বে আসানসোল থানা। একটা গলির পর তৃণমূল মন্ত্রী মলয় ঘটকের বাড়ি। আর এখন দুষ্কৃতীরা এসে গুলি করে চলে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?”