Asansol : মন্ত্রী মলয় ঘটকের বাড়ির সামনে ভর সন্ধ্যায় চলল গুলি, খুন হোটেল মালিক

Chandra Shekhar Chatterjee | Edited By: জয়দীপ দাস

Feb 18, 2023 | 4:32 PM

Asansol : হোটেলে ঢুকে মালিককে দুষ্কৃতীদের হামলা, ব্যাপক চাঞ্চল্য আসানসোলে।

Follow Us

আসানসোল  : হোটেলে (Hotel) ঢুকে হোটেল মালিককে লক্ষ্য করে গুলি চালালো দুষ্কৃতীরা। গুলিবিদ্ধ আসানসোল (Asansol) দক্ষিণ থানার সেনরালে রোডের বেসরকারি হোটেলের মালিক অরবিন্দ ভগৎ। এদিন দুই দুষ্কৃতী হোটেলে ঢুকে গুলি চালায় বলে খবর। শুক্রবার ভর সন্ধ্যায় এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশ। গুলিবিদ্ধ হোটেল মালিককে দ্রুত দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। সিসিটিভিতে ধরা পড়েছে গোটা ঘটনার ছবি। 

সিসিটিভির ফুটেছে দেখা যাচ্ছে যে সময় ঘটনাটি ঘটে সেই সময় হোটেলের রিসেপশনের কাছে সোফাতে বসেছিলেন মালিক অরবিন্দ ভগৎ। কথা বলছিলেন অন্য দুই ব্যক্তির সঙ্গে। সেই সময় বাইরে থেকে হেলমেট পরে এক ব্যক্তি ভিতরে আসেন। হোটেলে ঢুকে ফিল্টারে জল ভরতে শুরু করেন। তারপর অতর্কিত সামনে থেকে গুলি চালাতে শুরু করেন ওই ব্যক্তি। একজন গুলি চালানোর সঙ্গে সঙ্গে আরেকজন টুপি পরা ব্যক্তিও সামনে থেকে গুলি চালাতে শুরু করেন। এরপর দুজনেই পালিয়ে যান। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যাচ্ছে দুষ্কৃতীরা সেনরেলে রোড হয়ে ২ নম্বর জাতীয় সড়ক জুবলি মোড়ের দিকে বেরিয়ে যায়। সঙ্গে রয়েছে একটা মোটরবাইক। তবে ঠিক কী কারণে এই হামলা তা এখনও পরিষ্কার নয়।

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান ব্যবসা সংক্রান্ত কোনও শত্রুতা থাকতে পারে এই হামলার পিছনে। দুই আততাতীয়র সঙ্গে হোটেল মালিকের কী সম্পর্ক তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মোট তিন রাউন্ড গুলি চলেছে বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে যে জায়গায় ঘটনাটি ঘটেছে সেখান থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশ ফাঁড়ি। হোটেল থেকে খানিক দূরেই বাড়ি মন্ত্রী মলয় ঘটকের। সেখানে এরকম প্রকাশ্যে দুষ্কৃতী হামলায় হতবাক অনেকেই। প্রশ্ন উঠছে এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও। জোরকদমে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। সূত্রের খবর, মৃত হোটেল মালিক প্রোমোটারির কাজের পাশাপাশি চড়া সুদে টাকা ধারও দিতেন। অন্যদিকে হোটেল সূত্রে খবর, যে দুই আততায়ী গুলি চালিয়েছে তাঁরা হোটে ঢোকার আগে পাশেই এক ফুচকাওয়ালার থেকে ফুচকাও খায়। এমনকী তাঁরা একটি স্কুটিতে করে এলেও একটি ব্যাপআপ বাইক রাখা ছিল রাস্তার অন্যপাড়ে। পুলিশের অনুমান, কোনও কারণে স্কুটিতে পালাতে সক্ষম না হলে উল্টোদিকে রাখা বাইকে করে পালানোর ছক ছিল তাঁদের। 

আসানসোল  : হোটেলে (Hotel) ঢুকে হোটেল মালিককে লক্ষ্য করে গুলি চালালো দুষ্কৃতীরা। গুলিবিদ্ধ আসানসোল (Asansol) দক্ষিণ থানার সেনরালে রোডের বেসরকারি হোটেলের মালিক অরবিন্দ ভগৎ। এদিন দুই দুষ্কৃতী হোটেলে ঢুকে গুলি চালায় বলে খবর। শুক্রবার ভর সন্ধ্যায় এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশ। গুলিবিদ্ধ হোটেল মালিককে দ্রুত দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। সিসিটিভিতে ধরা পড়েছে গোটা ঘটনার ছবি। 

সিসিটিভির ফুটেছে দেখা যাচ্ছে যে সময় ঘটনাটি ঘটে সেই সময় হোটেলের রিসেপশনের কাছে সোফাতে বসেছিলেন মালিক অরবিন্দ ভগৎ। কথা বলছিলেন অন্য দুই ব্যক্তির সঙ্গে। সেই সময় বাইরে থেকে হেলমেট পরে এক ব্যক্তি ভিতরে আসেন। হোটেলে ঢুকে ফিল্টারে জল ভরতে শুরু করেন। তারপর অতর্কিত সামনে থেকে গুলি চালাতে শুরু করেন ওই ব্যক্তি। একজন গুলি চালানোর সঙ্গে সঙ্গে আরেকজন টুপি পরা ব্যক্তিও সামনে থেকে গুলি চালাতে শুরু করেন। এরপর দুজনেই পালিয়ে যান। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যাচ্ছে দুষ্কৃতীরা সেনরেলে রোড হয়ে ২ নম্বর জাতীয় সড়ক জুবলি মোড়ের দিকে বেরিয়ে যায়। সঙ্গে রয়েছে একটা মোটরবাইক। তবে ঠিক কী কারণে এই হামলা তা এখনও পরিষ্কার নয়।

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান ব্যবসা সংক্রান্ত কোনও শত্রুতা থাকতে পারে এই হামলার পিছনে। দুই আততাতীয়র সঙ্গে হোটেল মালিকের কী সম্পর্ক তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মোট তিন রাউন্ড গুলি চলেছে বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে যে জায়গায় ঘটনাটি ঘটেছে সেখান থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশ ফাঁড়ি। হোটেল থেকে খানিক দূরেই বাড়ি মন্ত্রী মলয় ঘটকের। সেখানে এরকম প্রকাশ্যে দুষ্কৃতী হামলায় হতবাক অনেকেই। প্রশ্ন উঠছে এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও। জোরকদমে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। সূত্রের খবর, মৃত হোটেল মালিক প্রোমোটারির কাজের পাশাপাশি চড়া সুদে টাকা ধারও দিতেন। অন্যদিকে হোটেল সূত্রে খবর, যে দুই আততায়ী গুলি চালিয়েছে তাঁরা হোটে ঢোকার আগে পাশেই এক ফুচকাওয়ালার থেকে ফুচকাও খায়। এমনকী তাঁরা একটি স্কুটিতে করে এলেও একটি ব্যাপআপ বাইক রাখা ছিল রাস্তার অন্যপাড়ে। পুলিশের অনুমান, কোনও কারণে স্কুটিতে পালাতে সক্ষম না হলে উল্টোদিকে রাখা বাইকে করে পালানোর ছক ছিল তাঁদের। 

Next Article