AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Paschim Medinipur: অন্নপ্রাশনের অনুষ্ঠানে ফুচকা খেতেই অসহ্য পেটে যন্ত্রণা, মেদিনীপুরের হাসপাতালে হু হু বাড়ছে রোগীর সংখ্যা

Paschim Medinipur: খবর পেয়ে, শনিবার বিকালে ওই গ্রামে যান ঘাটালের মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস-সহ জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা।

Paschim Medinipur: অন্নপ্রাশনের অনুষ্ঠানে ফুচকা খেতেই অসহ্য পেটে যন্ত্রণা, মেদিনীপুরের হাসপাতালে হু হু বাড়ছে রোগীর সংখ্যা
হাসপাতালে ভর্তি ১২
| Edited By: | Updated on: Jun 04, 2023 | 8:43 AM
Share

পশ্চিম মেদিনীপুর: ছিল অন্নপ্রাশন। নিমন্ত্রণও ছিল বহু মানুষের। ভিড়ও হয়েছিল বেশ। সবই ঠিকঠাক ছিল। কবজি ডুবিয়ে খেয়েও ছিলেন আমন্ত্রিতরা। কিন্তু, খাবার খেয়ে বাড়ি ফিরতেই অসুস্থ বহু মানুষ। কারও পেটে অসহ্য যন্ত্রণা, তো কারও আবার বমি। অসুস্থ প্রায় ৮০ জন। হাসপাতালে ভর্তি ১২। ঘটনার পর ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও বাড়ছে অসুস্থের সংখ্যা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ওই গ্রামে, হাসপাতালে গেলেন জেলাশাসক। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) জেলার দাসপুর দুই নম্বর ব্লকের ঘনশ্যাম বাটি গ্রামে। 

সূত্রের খবর, ঘনশ্যাম বাটি গ্রামের বাসিন্দা জগন্নাথ ঘোড়ইয়ের নাতির অন্নপ্রাশন ছিল শুক্রবার। দুপুর ও রাতে খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। আমন্ত্রিতের তালিকায় ছিলেন কয়েকশো মানুষ। সেই অনুষ্ঠানে খাওয়া-দাওয়ার পরেই শুক্রবার রাতে অসুস্থ হয়ে পড়েন বহু মানুষ। ইতিমধ্যে যার সংখ্যা প্রায় ১০০ ছুঁইছুঁই। শনিবারও আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। শনিবার রাত পর্যন্ত সোনাখালি গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয় প্রায় ১২ জনকে। গ্রামেও চিকিৎসারত রয়েছেন প্রায় ৬০ জন। 

খবর পেয়ে, শনিবার বিকালে ওই গ্রামে যান ঘাটালের মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস-সহ জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা। যদিও প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে,পানীয় জল বা ফুচকা থেকেই কোনও বিষক্রিয়ার কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে। ওই অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন পম্পা সামন্ত। অসুস্থ তিনিও। হাসপাতালের বেডে বসেই বললেন, “ওখানে একটা ফুচকার স্টল ছিল। ওই স্টল থেকেই খুব সম্ভবত সমস্যাটা হয়েছে। প্রথমের দিকে যাঁরা খেয়েছে তাঁদের কিছু হয়নি। শেষের দিকে যাঁরা খেয়েছে সবারই একই সমস্যা। অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। চলছে স্যালাইন। কাল সারারাতই স্থানীয় ডাক্তাররা চিকিৎসা চলেছে।”