দাসপুর: ভাইফোঁটার দিন সকালেই মৃত্যু হয়েছে ১১০ বছর বয়সি কালোবালা সামন্তর। আর তারপরই ব্যান্ড পার্টি নিয়ে, বাজনা বাজাতে বাজাতে, নাচতে নাচতে ঠাকুমাকে নিয়ে শ্মশানে গেলেন নাতি-নাতনি, নাতবউরা। বুধবার এই দৃশ্য ধরা পড়ল পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর থানা এলাকার গোছাথি গ্রামে। জানা যাচ্ছে, এটাই নাকি বৃদ্ধার শেষ ইচ্ছে ছিল। জীবনকালেই তিনি বলে গিয়েছিলেন, তাঁর মৃত্যুর পর যেন কেউ কান্নাকাটি না করেন। নাতি-নাতনিদের উদ্দেশে বলেছিলেন, যাতে সকলের মিলে আনন্দ করতে করতে তাঁকে শ্মশানে নিয়ে যায় শেষকৃত্যের জন্য। মৃত্যুর পর বৃদ্ধার সেই ইচ্ছেপূরণ করলেন তাঁর নাতি-নাতনিরা।
বৃদ্ধার ৯ সন্তান। তাঁদের মধ্যে দু’জন যমজ কন্যাও রয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জানাচ্ছেন, বিগত কয়েকদিন ধরে বৃদ্ধা কালোবালা সামন্তের শরীরটা ভাল যাচ্ছিল না। দুর্গাপুজোর সময় থেকেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। হাসপাতালে ভর্তিও করানো হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা করা যায়নি। ১১০ বছর বয়সে আজ সকালে মৃত্যু হয় বৃদ্ধার। কালোবালা সামন্তের মৃত্যুর খবর পেতেই ঠাকুমার শেষ ইচ্ছে পূরণ করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন নাতি-নাতনিরা। ব্যান্ড পার্টি ভাড়া করার তোড়জোড় শুরু করেন। অবশেষে সব ব্যবস্থাপনা মিটিয়ে ব্যান্ড পার্টি নিয়ে, বাজনা বাজাতে বাজাতে, নাচতে নাচতে বৃদ্ধাকে নিয়ে শ্মশানে যান তাঁরা। সেই দৃশ্য দেখতে রাস্তার ধারে ভিড়ও জমিয়েছিলেন অনেকে।
বৃদ্ধার নাতি-নাতনিদের বক্তব্য, ঠাকুমা তাঁদের সকলকে খুব ভালবাসতেন। তাই তাঁর শেষ ইচ্ছে পূরণ করতেই এই ব্যান্ড পার্টির ব্যবস্থা করেছেন তাঁরা। কোনও কান্নাকাটি না করে, আনন্দ করতে করতে ঠাকুমার শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন নাতি-নাতনি, নাতবউরা।
দাসপুর: ভাইফোঁটার দিন সকালেই মৃত্যু হয়েছে ১১০ বছর বয়সি কালোবালা সামন্তর। আর তারপরই ব্যান্ড পার্টি নিয়ে, বাজনা বাজাতে বাজাতে, নাচতে নাচতে ঠাকুমাকে নিয়ে শ্মশানে গেলেন নাতি-নাতনি, নাতবউরা। বুধবার এই দৃশ্য ধরা পড়ল পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর থানা এলাকার গোছাথি গ্রামে। জানা যাচ্ছে, এটাই নাকি বৃদ্ধার শেষ ইচ্ছে ছিল। জীবনকালেই তিনি বলে গিয়েছিলেন, তাঁর মৃত্যুর পর যেন কেউ কান্নাকাটি না করেন। নাতি-নাতনিদের উদ্দেশে বলেছিলেন, যাতে সকলের মিলে আনন্দ করতে করতে তাঁকে শ্মশানে নিয়ে যায় শেষকৃত্যের জন্য। মৃত্যুর পর বৃদ্ধার সেই ইচ্ছেপূরণ করলেন তাঁর নাতি-নাতনিরা।
বৃদ্ধার ৯ সন্তান। তাঁদের মধ্যে দু’জন যমজ কন্যাও রয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জানাচ্ছেন, বিগত কয়েকদিন ধরে বৃদ্ধা কালোবালা সামন্তের শরীরটা ভাল যাচ্ছিল না। দুর্গাপুজোর সময় থেকেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। হাসপাতালে ভর্তিও করানো হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা করা যায়নি। ১১০ বছর বয়সে আজ সকালে মৃত্যু হয় বৃদ্ধার। কালোবালা সামন্তের মৃত্যুর খবর পেতেই ঠাকুমার শেষ ইচ্ছে পূরণ করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন নাতি-নাতনিরা। ব্যান্ড পার্টি ভাড়া করার তোড়জোড় শুরু করেন। অবশেষে সব ব্যবস্থাপনা মিটিয়ে ব্যান্ড পার্টি নিয়ে, বাজনা বাজাতে বাজাতে, নাচতে নাচতে বৃদ্ধাকে নিয়ে শ্মশানে যান তাঁরা। সেই দৃশ্য দেখতে রাস্তার ধারে ভিড়ও জমিয়েছিলেন অনেকে।
বৃদ্ধার নাতি-নাতনিদের বক্তব্য, ঠাকুমা তাঁদের সকলকে খুব ভালবাসতেন। তাই তাঁর শেষ ইচ্ছে পূরণ করতেই এই ব্যান্ড পার্টির ব্যবস্থা করেছেন তাঁরা। কোনও কান্নাকাটি না করে, আনন্দ করতে করতে ঠাকুমার শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন নাতি-নাতনি, নাতবউরা।