Anubrata Mondal: বিপুল সম্পত্তির হদিস পেতে জেলে জেরা CBI-র, কী কী প্রশ্ন করা হয়েছিল কেষ্টকে?

TV9 Bangla Digital | Edited By: জয়দীপ দাস

Aug 30, 2022 | 11:57 PM

Anubrata Mondal: বিপুল সম্পত্তির হদিস পেতে জেলে জেরা কেষ্টকে, মুখে কুলুপ বীরভূমের ‘বেতাজ বাদশার’।

Anubrata Mondal: বিপুল সম্পত্তির হদিস পেতে জেলে জেরা CBI-র, কী কী প্রশ্ন করা হয়েছিল কেষ্টকে?
বিপুল সম্পত্তির হদিস পেতে জেলে জেরা, ছবি- কেষ্টর জন্য যে প্রশ্নমালা তৈরি করেছিল CBI

Follow Us

আসানসোল: সিবিআইয়ের (CBI) প্রশ্নের মুখে মুখে কুলুপ। তদন্তে সহযোগিতা করছেন না কেষ্ট। স্পষ্ট জানিয়েছেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিক। সূত্রের খবর, এদিন প্রায় ১ ঘণ্টা ধরে জেরা করা হয় অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal)। তাঁর ও তাঁর মেয়ের বিপুল সম্পত্তি নিয়ে প্রশ্ন করা হয় বীরভূমের ‘বেতাজ বাদশাকে’। তবে কোনও প্রশ্নেরই কোনও উত্তর তিনি দেননি। সূত্রের খবর, একই কাজ করেছেন সায়গল হোসেনও। তিনি, এঁটেছেন মুখে কুলুপ।  

এদিন জেলে অনুব্রতকে জেরা পর বেরিয়ে আসা সিবিআই আধিকারিককে সাংবাদিকরা তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে প্রশ্ন করেন। প্রশ্ন করে জানতে চান আদৌও অনুব্রত তদন্তে সহযোগিতা করছেন কিনা। তাতে ওই সিবিআই আধিকারিক স্পষ্ট জানান ‘না’। সূত্রের খবর, এদিন ১২টা নাগাদ ৪ সদস্যের দল আসানসোল বিশেষ সংশোধনাগারে আসেন। সেখানেই রয়েছেন অনুব্রত। তবে সূত্রের খবর, সংশোধনাগারের ভিতর একজন সিবিআই আধিকারিক ঢোকেন।  ১ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলে জিজ্ঞাসাবাদ। 

এদিকে কেষ্টের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল ও তাঁর দেবরক্ষী সায়গল হোসেন সহ অনেকের নামেই বেশ কিছু সম্পত্তির হদিস মিলেছে। সূত্রের খবর, এদিন সিবিআই আধিকারিকদের জেরা কারণই ছিল এই সমস্ত সম্পত্তির উৎস সন্ধান। এদিন সায়গল হোসেনকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁর জন্য সাজানো ছিল প্রশ্নমালা। মিনিট পনেরো তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। 

কেষ্টকে ঠিক কী কী প্রশ্ন করেন তদন্তকারীরা? 

সিবিআই সূত্রে খবর, গ্রেফতারির পর তল্লাশিতে বোলপুরজুড়ে কেষ্টর প্রচুর সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। তা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। একইসঙ্গে কেষ্টকন্যা সুকন্যার বিভিন্ন কোম্পানি ও উদ্ধার হওয়া জমির বিষয়েও প্রশ্নও করা হয় বলে খবর। একইসঙ্গে কঙ্কালী ট্রাস্টের দেবত্র সম্পত্তির হাতবদল নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। তবে কোনও প্রশ্নেরই উত্তর দেননি অনুব্রত। মুখে কুলুপ ছিল সায়গলেরও। এদিকে এদিন অনুব্রতকে জেরার পর সিবিআই আধিকারিকরা সরাসরি চলে যান বিশেষ সিবিআই আদালতে। সেখানেই তাঁদের আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে খবর। 

Next Article