Kalna Municipality: হাইকোর্টের কাগজ নিয়ে কালনা পুরসভায় হাজির ব্যক্তি, ঘাটের লিজ নিয়ে বিতর্ক

Kousik Dutta | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 29, 2024 | 8:58 PM

Kalna Municipality: রাজেন্দ্রকুমার সাউয়ের অভিযোগ, "কোর্টের চিঠি নিয়ে আমি এসেছি। এই নিয়ে চতুর্থবার আমি ঘাটের লিজে অংশ নিলাম। অথচ সম্প্রতি আমি ইমেলে জানতে পারি টেন্ডার বাতিল করা হয়েছে। আমাকে অন্যায়ভাবে টেন্ডারে ডাকা হয়নি। পুরসভা অন্যায় করেছে। তাই আমি আদালতে গিয়েছি।"

Kalna Municipality: হাইকোর্টের কাগজ নিয়ে কালনা পুরসভায় হাজির ব্যক্তি, ঘাটের লিজ নিয়ে বিতর্ক
কালনা পুরসভা।
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কালনা: ফেরিঘাট নিয়ে বারবার জটিলতায় নাম জড়ায় কালনা পুরসভার। এবার আইনি জটিলতায় পুরকর্তৃপক্ষ। ঘাটের লিজ দেওয়া নিয়ে এই জটিলতা। আগামী এক বছর কালনা ঘাটের ইজারা কার হাতে থাকবে তা নিয়ে বুধবার টেন্ডার হয়। ১ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় ই-টেন্ডারের মাধ্যমে কালনা শহরেরই বাসিন্দা বুদ্ধি পাল লিজ পান।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)

২৪ ঘণ্টা যেতে না যেতেই বৃহস্পতিবার সকালে কালনা পুরসভায় কলকাতা হাইকোর্টের আইনি চিঠি এসে পৌঁছয় বলে খবর। হুগলি জেলার চাঁপদানি এলাকার বাসিন্দা রাজেন্দ্রকুমার সাউ এই চিঠি নিয়ে আসেন। রাজেন্দ্রকুমার সাউয়ের অভিযোগ, “কোর্টের চিঠি নিয়ে আমি এসেছি। এই নিয়ে চতুর্থবার আমি ঘাটের লিজে অংশ নিলাম। অথচ সম্প্রতি আমি ইমেলে জানতে পারি টেন্ডার বাতিল করা হয়েছে। আমাকে অন্যায়ভাবে টেন্ডারে ডাকা হয়নি। পুরসভা অন্যায় করেছে। তাই আমি আদালতে গিয়েছি।”

রাজেন্দ্রকুমারের অভিযোগ, গত ১৬ তারিখ ই-টেন্ডারে অংশগ্রহণের জন্য কালনা পুরসভার অ্যাকাউন্টে ১০ লক্ষ টাকা জমা দেন। কিন্তু গত ২৪ অগস্ট তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয় তাঁর টাকা জমা না করার কারণে তিনি এই প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

এরপরই রসিদসমেত হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি। হাইকোর্টের একটি কাগজ নিয়ে বৃহস্পতিবার যান কালনা পুরসভায়। পুরসভার রিসিভ সেন্টারে তা দিতে আসেন। যদিও কালনা পুরসভার তরফে তা গ্রহণ করা হয়নি।

কালনার উপপুরপ্রধান তপন পোরেল বলেন, “হাইকোর্টের নির্দেশেই অকশন হয়েছে। একদম নিয়ম মেনেই সবটা হয়েছে। যদি কারও অভিযোগ থাকে তারা আবার মামলা করতে পারে। ওনারা আইনের দ্বারস্থ হচ্ছেন, ওনারা নিশ্চয়ই জানেন যদি চিঠি না নেওয়া হয় পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেবেন। বুদ্ধি পাল নামে একজন ঘাট পেয়েছেন বাৎসরিক ১ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায়। গতকালই পেয়েছেন এবং সবটাই নিয়ম মেনে হয়েছে।”

Next Article