Accident: বাসের ছাদ থেকে হুড়মুড়িয়ে পড়ছেন যাত্রীরা, বর্ধমানে বাস দুর্ঘটনায় শিউরে ওঠার মতো VIDEO

পূর্ব বর্ধমান: ভয়াবহ পথদুর্ঘটনা। বাসের ছাদের বসেছিলেন একদল যাত্রী। হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় বাস। হুড়মুড়িয়ে ছাদ থেকে পড়েন সকলে। এরইমধ্যে একজন চাপা পড়ে যান বাসের তলায়। মুহূর্তে শেষ! রবিবার কাটোয়ার ন’নগরের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। প্রাণ হারান একজন। আহত হয়েছেন ৫০ জনের বেশি। পুরুষ, মহিলা, শিশু আহত হয়েছে সকলেই। ছুটির দিন। রাস্তায় এমনিই বাস কম। অনেক পরে একটি বাস আসে, তাও লোকে ঠাসা। সকলেরই তাড়াতাড়ি। আরও জোরে বাস চালানোর জন্য চেঁচাতে থাকেন ভিতরের লোকেরা। এরইমধ্যে বাস মোড় ঘোরার সময় বিকট শব্দ। তিন পাল্টি খেয়ে উল্টে যায় যাত্রীবোঝাই বাসটি।  এলাকার লোকজনই আহতদের উদ্ধার করে কাটোয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কাটোয়া থানার পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাসটি বেপরোয়াভাবে ছুটছিল। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এই ঘটনা ঘটে। এদিন কেতুগ্রামের দধিয়া থেকে কাটোয়া যাচ্ছিল বাসটি। ন’নগরের কাছে ঘটে বিপত্তি।

এলাকার লোকজন জানান, বিকট শব্দ করে উল্টে যায় ওই বাস। ভিতর থেকে তখন চিল চিৎকার যাত্রীদের। বাসের জানলা দিয়েই বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছেন কেউ কেউ। তারস্বরে কেঁদে চলেছে বাচ্চারা। ভয়াবহ সেই পরিস্থিতি। এরপরই স্থানীয়রা ছুটে আসেন। খবর দেওয়া হয় থানায়। বাসের সামনের কাচ ভেঙে উদ্ধার করতে হয় যাত্রীদের।

স্থানীয় বাসিন্দা মেঘনাদ মণ্ডল বলেন, “আমার এখানেই বাড়ি। জোর আওয়াজ শুনে ছুটে আসি। এসে দেখি বাসটা উল্টে গিয়েছে। তারপর বাসের কাচ ভেঙে লোকজনকে উদ্ধার করা হয়। গাড়ির গতি অনেকটাই বেশি ছিল। ভিতরে লোকজন ঠাসা ছিল। তিনটে পাল্টি খেয়ে বাসটা যখন থামল চাকা উপরের দিকে। সকলেই কম বেশি আহত হয়েছেন। সামনের কাচ ভেঙে লোকজনকে উদ্ধার করে নিয়ে আসতে হয়।”

বাসের ভিতরেই ছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন নামে এক মহিলা। সাবিনার কথায়, “একটা বাস নেই আজ। অনেক পরে একটা এল। প্রচণ্ড ভিড়। দাঁড়ানোরও জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না। বাসটা খুব জোরেও চালাচ্ছিল। আর বাসের ভিতরে যাত্রীরাও চিৎকার করছিল ট্রেন ধরবে বলে। এরপর ন’নগরের কাছে কী হল আমরা কিছু বুঝতেই পারলাম না। একজন মারা গিয়েছেন। অনেকেই আহত হয়েছেন। অনেক বাচ্চাও ছিল বাসে। সবাইকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”

কোরব হোসেন নামে আরেক যাত্রী বলেন, “বাসটা যাচ্ছিল। হঠাৎ মোড় ঘোরার পরই কী হল জানি না, বাস উল্টে গেল। এর বেশি কিছু আর দেখতে পাইনি। নীচে পড়েছিলাম। তবে বাসটা পুরো উল্টে যায়। চাকা উপরে, মাথা নীচে। আমার সঙ্গে একটা বাচ্চা ছিল। হাতে লেগেছে, কেটে গিয়েছে।”

পূর্ব বর্ধমান: ভয়াবহ পথদুর্ঘটনা। বাসের ছাদের বসেছিলেন একদল যাত্রী। হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় বাস। হুড়মুড়িয়ে ছাদ থেকে পড়েন সকলে। এরইমধ্যে একজন চাপা পড়ে যান বাসের তলায়। মুহূর্তে শেষ! রবিবার কাটোয়ার ন’নগরের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। প্রাণ হারান একজন। আহত হয়েছেন ৫০ জনের বেশি। পুরুষ, মহিলা, শিশু আহত হয়েছে সকলেই। ছুটির দিন। রাস্তায় এমনিই বাস কম। অনেক পরে একটি বাস আসে, তাও লোকে ঠাসা। সকলেরই তাড়াতাড়ি। আরও জোরে বাস চালানোর জন্য চেঁচাতে থাকেন ভিতরের লোকেরা। এরইমধ্যে বাস মোড় ঘোরার সময় বিকট শব্দ। তিন পাল্টি খেয়ে উল্টে যায় যাত্রীবোঝাই বাসটি।  এলাকার লোকজনই আহতদের উদ্ধার করে কাটোয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কাটোয়া থানার পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাসটি বেপরোয়াভাবে ছুটছিল। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এই ঘটনা ঘটে। এদিন কেতুগ্রামের দধিয়া থেকে কাটোয়া যাচ্ছিল বাসটি। ন’নগরের কাছে ঘটে বিপত্তি।

এলাকার লোকজন জানান, বিকট শব্দ করে উল্টে যায় ওই বাস। ভিতর থেকে তখন চিল চিৎকার যাত্রীদের। বাসের জানলা দিয়েই বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছেন কেউ কেউ। তারস্বরে কেঁদে চলেছে বাচ্চারা। ভয়াবহ সেই পরিস্থিতি। এরপরই স্থানীয়রা ছুটে আসেন। খবর দেওয়া হয় থানায়। বাসের সামনের কাচ ভেঙে উদ্ধার করতে হয় যাত্রীদের।

স্থানীয় বাসিন্দা মেঘনাদ মণ্ডল বলেন, “আমার এখানেই বাড়ি। জোর আওয়াজ শুনে ছুটে আসি। এসে দেখি বাসটা উল্টে গিয়েছে। তারপর বাসের কাচ ভেঙে লোকজনকে উদ্ধার করা হয়। গাড়ির গতি অনেকটাই বেশি ছিল। ভিতরে লোকজন ঠাসা ছিল। তিনটে পাল্টি খেয়ে বাসটা যখন থামল চাকা উপরের দিকে। সকলেই কম বেশি আহত হয়েছেন। সামনের কাচ ভেঙে লোকজনকে উদ্ধার করে নিয়ে আসতে হয়।”

বাসের ভিতরেই ছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন নামে এক মহিলা। সাবিনার কথায়, “একটা বাস নেই আজ। অনেক পরে একটা এল। প্রচণ্ড ভিড়। দাঁড়ানোরও জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না। বাসটা খুব জোরেও চালাচ্ছিল। আর বাসের ভিতরে যাত্রীরাও চিৎকার করছিল ট্রেন ধরবে বলে। এরপর ন’নগরের কাছে কী হল আমরা কিছু বুঝতেই পারলাম না। একজন মারা গিয়েছেন। অনেকেই আহত হয়েছেন। অনেক বাচ্চাও ছিল বাসে। সবাইকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”

কোরব হোসেন নামে আরেক যাত্রী বলেন, “বাসটা যাচ্ছিল। হঠাৎ মোড় ঘোরার পরই কী হল জানি না, বাস উল্টে গেল। এর বেশি কিছু আর দেখতে পাইনি। নীচে পড়েছিলাম। তবে বাসটা পুরো উল্টে যায়। চাকা উপরে, মাথা নীচে। আমার সঙ্গে একটা বাচ্চা ছিল। হাতে লেগেছে, কেটে গিয়েছে।”