TET Candidate: মুখ্যমন্ত্রীর মঞ্চের সামনে প্রাথমিকের তিন চাকরিপ্রার্থী, ‘দিদি কিছু বলতে চাই’… এরপর যা করলেন মমতা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jun 27, 2022 | 7:05 PM

TET: ২০১৪ সালে প্রাইমারি টেট পাশ করেন দুর্গাপুরের স্বাতী বন্দ্যোপাধ্যায় ভট্টাচার্য, আসানসোলের সোমা কররা।

Follow Us

পূর্ব বর্ধমান: তিনদিনের সফরে বর্ধমানে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার সফরের প্রথম দিন নবাবহাট মোড়ে গোদার মাঠে জনসভা করেন তিনি। সেই জনসভা চলাকালীন, হঠাৎই সেখানে প্ল্যাকার্ড নিয়ে হাজির হন তিন চাকরিপ্রার্থী। তিনজনই মহিলা। প্ল্যাকার্ড হাতে তুলে মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন তাঁরা। সাদা কাগজে তিনজনের হাতের প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘দিদি কিছু বলতে চাই’। জানা যায়, তাঁরা টেটের চাকরি প্রার্থী। সেই মুহূর্তে পুলিশ এসে তাঁদের সরিয়ে দেয়। তবে সভাস্থল ছাড়েননি তাঁরা। এদিকে সভার শেষে মুখ্যমন্ত্রী নিজেই ডেকে পাঠান তাঁদের। মঞ্চের নীচে ‘রেস্ট রুমে’ পৌঁছন তিনজন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

২০১৪ সালে প্রাইমারি টেট পাশ করেন দুর্গাপুরের স্বাতী বন্দ্যোপাধ্যায় ভট্টাচার্য, আসানসোলের সোমা কররা। তাঁরা সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর সভায় উপস্থিত ছিলেন। মঞ্চে তখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তব্য রাখছেন। হঠাৎই দেখা যায় তিনজন প্ল্যাকার্ড হাতে সামনে দাঁড়িয়ে। কথা বলতে চান ‘দিদি’র সঙ্গে। সেই সময় পুলিশ সরিয়ে দিলেও পরে মুখ্যমন্ত্রী ডেকে কথা বলেন তাঁদের সঙ্গে।

মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ শেষে স্বাতী বন্দ্যোপাধ্যায় ভট্টাচার্য বলেন, “দিদি পজিটিভ বার্তাই দিয়েছেন। এখন দেখা যাক কী হয়। দিদি বললেন, প্রসেস চলছে। ধৈর্য রাখতে। আমরা ২০১৪ সালে পাশ করে বসে আছি, নিয়োগ হচ্ছে না। আজ তাঁর সঙ্গে কথা বলে আমরা খুশি। কিন্তু কাজ কতটা কী হয়, দেখা যাক। দিদি আমাদের এটুকু আশা দিয়েছেন, উনি সঙ্গে আছেন।” স্বাতী জানান, কারও বিরুদ্ধে তাঁর কোনও অভিযোগ নেই। তাঁর কথায়, “২০১৪’র নিয়োগ ২০১৭ সালে হয়েছে। দিদি আমাদের আশার আলো আগেও দেখিয়েছেন। তাই আমরা দিদির কাছেই এসেছি। আগেও বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছি। হয়নি। এবার আমরা কিছুটা সাহস করেই প্ল্যাকার্ড হাতে এসে দাঁড়াই।”

আরেক চাকরি প্রার্থী সোমা কর বলেন, “এর আগে আমার কলার বোন, হাত ভেঙেছে। সে সময় দিদির সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়েছিল। আমি মার্চ মাস থেকে বিছানায় পড়েছিলাম। আমরা এখনও নিয়োগ হয়নি। অথচ ইন্টারভিউও হয়ে গিয়েছে। পর্ষদের চেয়ারম্যান মানিকবাবু ইচ্ছা করে আমাদের নট ইনক্লুডেড করে রেখে দিয়েছেন। দিদি বলেছেন, পাশে আছেন। বললেন, আদালতে মামলা কর। আইনমন্ত্রী মলয়বাবু আমাদের সহযোগিতা করবেন।”

পূর্ব বর্ধমান: তিনদিনের সফরে বর্ধমানে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার সফরের প্রথম দিন নবাবহাট মোড়ে গোদার মাঠে জনসভা করেন তিনি। সেই জনসভা চলাকালীন, হঠাৎই সেখানে প্ল্যাকার্ড নিয়ে হাজির হন তিন চাকরিপ্রার্থী। তিনজনই মহিলা। প্ল্যাকার্ড হাতে তুলে মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন তাঁরা। সাদা কাগজে তিনজনের হাতের প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘দিদি কিছু বলতে চাই’। জানা যায়, তাঁরা টেটের চাকরি প্রার্থী। সেই মুহূর্তে পুলিশ এসে তাঁদের সরিয়ে দেয়। তবে সভাস্থল ছাড়েননি তাঁরা। এদিকে সভার শেষে মুখ্যমন্ত্রী নিজেই ডেকে পাঠান তাঁদের। মঞ্চের নীচে ‘রেস্ট রুমে’ পৌঁছন তিনজন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

২০১৪ সালে প্রাইমারি টেট পাশ করেন দুর্গাপুরের স্বাতী বন্দ্যোপাধ্যায় ভট্টাচার্য, আসানসোলের সোমা কররা। তাঁরা সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর সভায় উপস্থিত ছিলেন। মঞ্চে তখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তব্য রাখছেন। হঠাৎই দেখা যায় তিনজন প্ল্যাকার্ড হাতে সামনে দাঁড়িয়ে। কথা বলতে চান ‘দিদি’র সঙ্গে। সেই সময় পুলিশ সরিয়ে দিলেও পরে মুখ্যমন্ত্রী ডেকে কথা বলেন তাঁদের সঙ্গে।

মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ শেষে স্বাতী বন্দ্যোপাধ্যায় ভট্টাচার্য বলেন, “দিদি পজিটিভ বার্তাই দিয়েছেন। এখন দেখা যাক কী হয়। দিদি বললেন, প্রসেস চলছে। ধৈর্য রাখতে। আমরা ২০১৪ সালে পাশ করে বসে আছি, নিয়োগ হচ্ছে না। আজ তাঁর সঙ্গে কথা বলে আমরা খুশি। কিন্তু কাজ কতটা কী হয়, দেখা যাক। দিদি আমাদের এটুকু আশা দিয়েছেন, উনি সঙ্গে আছেন।” স্বাতী জানান, কারও বিরুদ্ধে তাঁর কোনও অভিযোগ নেই। তাঁর কথায়, “২০১৪’র নিয়োগ ২০১৭ সালে হয়েছে। দিদি আমাদের আশার আলো আগেও দেখিয়েছেন। তাই আমরা দিদির কাছেই এসেছি। আগেও বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছি। হয়নি। এবার আমরা কিছুটা সাহস করেই প্ল্যাকার্ড হাতে এসে দাঁড়াই।”

আরেক চাকরি প্রার্থী সোমা কর বলেন, “এর আগে আমার কলার বোন, হাত ভেঙেছে। সে সময় দিদির সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়েছিল। আমি মার্চ মাস থেকে বিছানায় পড়েছিলাম। আমরা এখনও নিয়োগ হয়নি। অথচ ইন্টারভিউও হয়ে গিয়েছে। পর্ষদের চেয়ারম্যান মানিকবাবু ইচ্ছা করে আমাদের নট ইনক্লুডেড করে রেখে দিয়েছেন। দিদি বলেছেন, পাশে আছেন। বললেন, আদালতে মামলা কর। আইনমন্ত্রী মলয়বাবু আমাদের সহযোগিতা করবেন।”

Next Article