পূর্ব বর্ধমান: রবীন্দ্র জয়ন্তীর সকালে তৃণমূল বিধায়কের বক্তব্য ঘিরে তৈরি হল বিতর্ক। ভাতারের বিধায়ক মানগোবিন্দ অধিকারী সোমবার এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বলেন, নোবেল পুরস্কার দিয়ে অপমান করা হয়েছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। সে কারণেই বাংলার ছেলেরা সেটা চুরি করে নিয়েছে। মানগোবিন্দ অধিকারী বলেন, “রবীন্দ্রনাথকে নোবেল দিয়ে অপমান করেছিল বলেই আমাদের বাংলার ছেলেরা সেই নোবেলটা চুরি করে নিয়েছে। এত সিবিআই সিবিআই করে বিজেপি লাফাচ্ছে। কিন্তু সিবিআই সেই নোবেলটা বার করে পারেনি। বাংলার পুলিশকে সেই নোবেল বার করার জন্য লাগানো হচ্ছে।”
একইসঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের দাবি, “সিবিআইকে বলা হয়েছে আপনাদের সমস্ত তথ্য আমাদের দিন। আমরা সেটা বার করার চেষ্টা করব। আর সবক্ষেত্রে বিজেপি কর্মীরা সিবিআই সিবিআই করে লাফাচ্ছেন। একটা ফয়সলা হয় না সিবিআইকে দিয়ে। বরং সকলে রবীন্দ্রনাথকে জানুক, রবীন্দ্রনাথকে চিনুক। রবীন্দ্রনাথকে না জানলে কিচ্ছু করার নেই।”
একজন বিধায়কের এই ধরনের মন্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিধায়কের মুখে এ ধরনের কথা কতটা প্রত্যাশিত, তা নিয়েও চর্চা শুরু হয়েছে। স্থানীয়দের কথায়, “ভাতার বিধানসভার একজন সম্মানিত বিধায়ক উনি। তাঁর কোনও কথা বলার আগে ভাবনাচিন্তা করে বলা উচিৎ। উনি বলছেন রবীন্দ্রনাথকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া যথাযথ হয়নি। এ কথা বলার উনি কে? তারপর আবার বলছেন, নোবেল যারা চুরি করেছে তারা বাংলার ছেলে। এটাই বা উনি কী করে জানলেন? এ ধরনের কথা বলার ধৃষ্টতা উনি পান কোথা থেকে।”
তৃণমূল বিধায়কের এই মন্তব্য প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা বলেন, “আমি তো বলেইছিলাম তৃণমূল কংগ্রেস এই নোবেল চুরির সঙ্গে যুক্ত। আজকে ভাতারের বিধায়কের মুখ দিয়ে সেই সত্যি কথাটা ঘুরে ফিরে বেরিয়ে এল। দ্বিতীয়ত, তৃণমূল যে রবীন্দ্রনাথকে সম্মান দেয় না, এটাও তার প্রমাণ। ভাতারের বিধায়ক যেভাবে রবীন্দ্রনাথের জন্মদিনে রবীন্দ্রনাথকে নোবেল দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আমি মনে করি এতে তৃণমূলের রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে আসল ভাবনা সামনে চলে এল।”
পূর্ব বর্ধমান: রবীন্দ্র জয়ন্তীর সকালে তৃণমূল বিধায়কের বক্তব্য ঘিরে তৈরি হল বিতর্ক। ভাতারের বিধায়ক মানগোবিন্দ অধিকারী সোমবার এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বলেন, নোবেল পুরস্কার দিয়ে অপমান করা হয়েছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। সে কারণেই বাংলার ছেলেরা সেটা চুরি করে নিয়েছে। মানগোবিন্দ অধিকারী বলেন, “রবীন্দ্রনাথকে নোবেল দিয়ে অপমান করেছিল বলেই আমাদের বাংলার ছেলেরা সেই নোবেলটা চুরি করে নিয়েছে। এত সিবিআই সিবিআই করে বিজেপি লাফাচ্ছে। কিন্তু সিবিআই সেই নোবেলটা বার করে পারেনি। বাংলার পুলিশকে সেই নোবেল বার করার জন্য লাগানো হচ্ছে।”
একইসঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের দাবি, “সিবিআইকে বলা হয়েছে আপনাদের সমস্ত তথ্য আমাদের দিন। আমরা সেটা বার করার চেষ্টা করব। আর সবক্ষেত্রে বিজেপি কর্মীরা সিবিআই সিবিআই করে লাফাচ্ছেন। একটা ফয়সলা হয় না সিবিআইকে দিয়ে। বরং সকলে রবীন্দ্রনাথকে জানুক, রবীন্দ্রনাথকে চিনুক। রবীন্দ্রনাথকে না জানলে কিচ্ছু করার নেই।”
একজন বিধায়কের এই ধরনের মন্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিধায়কের মুখে এ ধরনের কথা কতটা প্রত্যাশিত, তা নিয়েও চর্চা শুরু হয়েছে। স্থানীয়দের কথায়, “ভাতার বিধানসভার একজন সম্মানিত বিধায়ক উনি। তাঁর কোনও কথা বলার আগে ভাবনাচিন্তা করে বলা উচিৎ। উনি বলছেন রবীন্দ্রনাথকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া যথাযথ হয়নি। এ কথা বলার উনি কে? তারপর আবার বলছেন, নোবেল যারা চুরি করেছে তারা বাংলার ছেলে। এটাই বা উনি কী করে জানলেন? এ ধরনের কথা বলার ধৃষ্টতা উনি পান কোথা থেকে।”
তৃণমূল বিধায়কের এই মন্তব্য প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা বলেন, “আমি তো বলেইছিলাম তৃণমূল কংগ্রেস এই নোবেল চুরির সঙ্গে যুক্ত। আজকে ভাতারের বিধায়কের মুখ দিয়ে সেই সত্যি কথাটা ঘুরে ফিরে বেরিয়ে এল। দ্বিতীয়ত, তৃণমূল যে রবীন্দ্রনাথকে সম্মান দেয় না, এটাও তার প্রমাণ। ভাতারের বিধায়ক যেভাবে রবীন্দ্রনাথের জন্মদিনে রবীন্দ্রনাথকে নোবেল দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আমি মনে করি এতে তৃণমূলের রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে আসল ভাবনা সামনে চলে এল।”