মন্দারমণি: মন্দারমণি ও সংলগ্ন এলাকায় সমুদ্র তীরবর্তী হোটেল ভাঙা নিয়ে চাপানউতোর চলছেই। অভিযোগ, উপকূল বিধি লঙ্ঘন করে গজিয়ে ওঠেছে ১৪০ হোটেল। সেগুলিই ভাঙার নির্দেশ দিয়েছিল পরিবেশ আদালত। তোড়জোড়ও শুরু হয়ে যায়। যদিও এরইমধ্যে জল গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। আসে স্থগিতাদেশ। এই চাপানউতোরের মধ্যে ফের তাজপুর উপকূলে জমি জট। উঠল জমি দখলের অভিযোগও। বাড়ছে চাপানউতোর।
এরইমধ্যে জানা যাচ্ছে ডিসেম্বরে প্রথম সপ্তাহের দিকেই দিঘায় আসতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জেলা সদরে প্রশাসনিক বৈঠকের পাশাপাশি দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের কাজও খতিয়ে দেখতে পারেন বলে জানা যাচ্ছে। মমতার আগমনের খবর সামনে আসতেই তৎপরতা শুরু হয়ে গিয়েছে জেলা প্রশাসনের অন্দরেও। মমতার কাছে হোটেল মালিকরাও নানা দাবি-দাওয়া রাখতে পারেন বলে জানা যাচ্ছে।
এরইমধ্যে তাজপুর সমুদ্র সৈকতে বন দফতরের জমি দখলের অভিযোগ উঠল সেচ দফতর ও এলাকার কয়েকজন দোকানিদের বিরুদ্ধে। তা নিয়ে তৈরি হয়েছে চাপানউতোর। যদিও বন আধিকারিক ক্যামেরার সামনে কিছু না বললেও তিনি জানাচ্ছেন সেচ দপ্তর সমুদ্র উপকূলে যে ব্ল্যাক স্টোন তা আদপে ফরেস্টের জায়গায়। আরও ব্ল্য়াক স্টোন ফেলতে চেয়ে এনওসি-ও চাইছে তাঁরা। অন্যদিকে কিছু অস্থায়ী ও চা-সিগারেটের দোকান ওই জায়াগাতে পাকা ঠিকানা খোঁজার চেষ্টা করছে। খবর পেয়ে বন দফতরের তরফে তাদের বাধা দেওয়া হয়েছে বলে খবর।