পূর্ব মেদিনীপুর: ভোট নিয়ে বরাবরই হাইপ্রোফাইল পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি। পুর যুদ্ধেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রথম থেকেই নজরে ছিল এই এলাকা। এবার আবার নতুন খবর। একই ওয়ার্ডে দুই ভিন্ন দল থেকে লড়াই করছেন খোদ ননদ ও বউদি।
কাঁথি পৌরসভার ২০ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা প্রস্তুত বউদি আর ননদের এই লড়াই দেখতে। এক কথায় ‘ঘাসফুলের দুর্নীতি তুলে ধরবে ননদ, পাল্টা ৬৪ প্রকল্পের উন্নয়নই হাতিয়ার।’ সূত্রের খবর, পরিবারে তু -তু ম্যায়-ম্যায় না থাকলেও ভোট ময়দানে কেউ কাউকে জমি ছাড়তে নারাজ। তা স্পষ্টতই জানিয়ে দিয়েছেন উভয়েই। কাঁথি পৌরসভার সেন্ট্রাল পার করলেই ২০ নং ওয়ার্ডের এবারের ঘাসফুলের প্রার্থী শ্রাবণী পাল(জানা) এবং শ্রাবণীর ননদ অপর্ণা বেরা পদ্ম শিবিরের প্রার্থী।
যদিও, দুই বেরা ও পাল পরিবারের দাবি শেষ হাসি হাসবে বাড়ির বৌমাই। তবে বউদি,ননদের মধ্যে কাকে ভোট দেবে পাড়া প্রতিবেশীরা তাই নিয়ে ধন্দে রয়েছেন ওয়ার্ড বা পাড়ার মানুষরা। তবে যেই জিতুন না কেন তাদের ভালো মন্দ দেখার ভার পাচ্ছেন তাদের নিজেদেরই লোক।
কাঁথি সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড থেকে শ্রাবণী,অপর্ণার বাড়ি যাওয়ার ঢালাই রাস্তা পুরোটাই মুড়ে ফেলা হয়েছে তৃণমূল ও বিজেপির পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুনে। ফাঁকা নেই একটি দেওয়ালও। আবার বহু জায়গায় লেখার লোকের অভাব রয়েছে বলেও কর্মীদের মত। এদিকে, গেরুয়া প্রার্থী অপর্ণা বেরা এদিন সকাল থেকে প্রচার অভিযানে নামেন। কাঁথির দক্ষিণ ধর্মদাসবাড় এলাকায় ঘোরেন তিনি। বাড়ি-বাড়ি গিয়ে বলেন, “রাজ্য জুড়ে দুর্নীতি ও কেন্দ্রের সুযোগ সুবিধার কথা তুলে ধরছি এবং আমি নিশ্চিত ১০০% ফল আমরাই ভালো করবো এবং জিতবো।”
বউদি শ্রাবণী বলেন, “ময়দানে নেমেছি রাজনীতি করতে। ননদ ও আমার সম্পর্ক ভালো। দল আমাকে প্রার্থী করেছে। দল ও সরকারের সুযোগ সুবিধা নিয়ে মানুষের কাছে যাচ্ছি। ভালোই সাড়া পাচ্ছি। সেই জন্য সকাল থেকেই বেরোই এককাপ চা খেয়ে। দলের বার্তা নিয়ে পাড়ায় পাড়ায় ঘুরছি। জিতবো আমি একশো ভাগ নিশ্চিত।”
তবে রাজনীতি হোক ময়দানে, পরিবারে থাক সুখ শান্তি। এখন বৌদি ননদের রাজনৈতিক লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত কার মুখের হাঁসি চওড়া হয় সেদিকেই তাকিয়ে ওয়ার্ডবাসী ।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
পূর্ব মেদিনীপুর: ভোট নিয়ে বরাবরই হাইপ্রোফাইল পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি। পুর যুদ্ধেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রথম থেকেই নজরে ছিল এই এলাকা। এবার আবার নতুন খবর। একই ওয়ার্ডে দুই ভিন্ন দল থেকে লড়াই করছেন খোদ ননদ ও বউদি।
কাঁথি পৌরসভার ২০ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা প্রস্তুত বউদি আর ননদের এই লড়াই দেখতে। এক কথায় ‘ঘাসফুলের দুর্নীতি তুলে ধরবে ননদ, পাল্টা ৬৪ প্রকল্পের উন্নয়নই হাতিয়ার।’ সূত্রের খবর, পরিবারে তু -তু ম্যায়-ম্যায় না থাকলেও ভোট ময়দানে কেউ কাউকে জমি ছাড়তে নারাজ। তা স্পষ্টতই জানিয়ে দিয়েছেন উভয়েই। কাঁথি পৌরসভার সেন্ট্রাল পার করলেই ২০ নং ওয়ার্ডের এবারের ঘাসফুলের প্রার্থী শ্রাবণী পাল(জানা) এবং শ্রাবণীর ননদ অপর্ণা বেরা পদ্ম শিবিরের প্রার্থী।
যদিও, দুই বেরা ও পাল পরিবারের দাবি শেষ হাসি হাসবে বাড়ির বৌমাই। তবে বউদি,ননদের মধ্যে কাকে ভোট দেবে পাড়া প্রতিবেশীরা তাই নিয়ে ধন্দে রয়েছেন ওয়ার্ড বা পাড়ার মানুষরা। তবে যেই জিতুন না কেন তাদের ভালো মন্দ দেখার ভার পাচ্ছেন তাদের নিজেদেরই লোক।
কাঁথি সেন্ট্রাল বাস স্ট্যান্ড থেকে শ্রাবণী,অপর্ণার বাড়ি যাওয়ার ঢালাই রাস্তা পুরোটাই মুড়ে ফেলা হয়েছে তৃণমূল ও বিজেপির পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুনে। ফাঁকা নেই একটি দেওয়ালও। আবার বহু জায়গায় লেখার লোকের অভাব রয়েছে বলেও কর্মীদের মত। এদিকে, গেরুয়া প্রার্থী অপর্ণা বেরা এদিন সকাল থেকে প্রচার অভিযানে নামেন। কাঁথির দক্ষিণ ধর্মদাসবাড় এলাকায় ঘোরেন তিনি। বাড়ি-বাড়ি গিয়ে বলেন, “রাজ্য জুড়ে দুর্নীতি ও কেন্দ্রের সুযোগ সুবিধার কথা তুলে ধরছি এবং আমি নিশ্চিত ১০০% ফল আমরাই ভালো করবো এবং জিতবো।”
বউদি শ্রাবণী বলেন, “ময়দানে নেমেছি রাজনীতি করতে। ননদ ও আমার সম্পর্ক ভালো। দল আমাকে প্রার্থী করেছে। দল ও সরকারের সুযোগ সুবিধা নিয়ে মানুষের কাছে যাচ্ছি। ভালোই সাড়া পাচ্ছি। সেই জন্য সকাল থেকেই বেরোই এককাপ চা খেয়ে। দলের বার্তা নিয়ে পাড়ায় পাড়ায় ঘুরছি। জিতবো আমি একশো ভাগ নিশ্চিত।”
তবে রাজনীতি হোক ময়দানে, পরিবারে থাক সুখ শান্তি। এখন বৌদি ননদের রাজনৈতিক লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত কার মুখের হাঁসি চওড়া হয় সেদিকেই তাকিয়ে ওয়ার্ডবাসী ।