June Malia: মহিষাদল রাজবাড়িতে অন্য মেজাজে জুন, দিলেন অঞ্জলি, বাজালেন ঢাক
June Malia: এত ব্যস্ততার মধ্যে কী করে বের করেন সময়? কী করে মেতে ওঠেন পুজোর আনন্দে? কী করেই বা আপনজনকে সুখ-দুঃখের খেলার রাখেন? কী বললেন জুন?
মহিষাদল: ছোটবেলা থেকেই সম্পর্ক মহিষাদল রাজবাড়ির (Mahishadal Rajbari) সঙ্গে। রাজ পরিবারের সঙ্গে রয়েছে আত্মীয়তার সম্পর্ক। হরপ্রসাদ গর্গ ,শংঙ্কর প্রসাদ গর্গদের সঙ্গেও রয়েছে পারিবারিক সম্পর্ক। তাই পুজোয় মহিষাদল রাজবাড়ি গেলে দেখা মেলে অভিনেত্রী তথা বিধায়ক জুন মালিয়ার (June Malia)। এদিকে রামবাগেই রয়েছে তাঁর মামার বাড়ি। তাই খুব বড় কোনো সমস্যা না থাকলে জুন কিন্তু কোনওবারেই রাজ পরিবারের সঙ্গে পুজো কাটাতে ভোলেন না। পুজোর মাঝে এক দিন হলেও আসেন। সব মিলিয়ে রাজবাড়ীর আঙিনায় জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন তিনি।
এবারও দেখা গেল সেই চেনা ছবি। অন্য মেজাজে দেখা গেল জুন মেজাজে। মেতে উঠলেন উৎসবে। মহিষাদল রাজবাড়িতে দিলেন অঞ্জলি বাজালেন ঢাক। দোলালেন কোমর। এসবের মধ্যে সংবাদমাধ্যমের বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে রাজবাড়িতে পুজো কাটানোর অভিজ্ঞতার কথা। সেই সঙ্গে কীভাবে ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে এখানে পুজো হয়ে আসছে সে কথাও শোনালেন। পুজো ছাড়াও ধুমধাম করে রথ যাত্রাও হয় মহিষাদলে। ওই সময়ও দেখতে পাওয়া যায় জুনকে।
কিন্তু এত ব্যস্ততার মধ্যে কী করে বের করেন সময়? কী করে মেতে ওঠেন পুজোর আনন্দে? কী করেই বা আপনজনকে সুখ-দুঃখের খেলার রাখেন? এ প্রশ্নের উত্তরে জুনের স্পষ্ট জবাব, “পরিবারের মানুষদের কখনওই ভোলা যায় না। যদি মা সবকিছু সামলাতে পারেন, আমার মনে আমরা স্ত্রী শক্তিরা সকলেই দশভূজা। আমরা জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ সবটাই করতে পারি ভালভাবে।” এরপরই সকলকে শারদীয়ার শুভেচ্ছাও জানান জুন। শুভকামনাও করেন। প্রসঙ্গত, এই মহিষাদল রাজবাড়ির আদলেই এবার সেজে উঠছে কলকাতার অন্যতম বিখ্যাত দেশপ্রিয় পার্কের পুজো। যা দেখতে রোজই রীতিমতো ঢল নামছে দর্শনার্থীদের।